08-24-2017, 12:04 AM
নামঃ আবদুর রাজ্জাক!
উপাধিঃ নায়করাজ (উপাধি দিয়েছিলেন চিত্রালী সম্পাদক
আহমেদ জামান চৌধুরী)
জন্মঃ ২৩শে জানুয়ারি, ১৯৪২ ইং!
জন্মস্থানঃ নাকতলা, দক্ষিণ কলকাতা, ভারত!
জাতীয়তাঃ বাংলাদেশি!
বাবাঃ মৃত আকবর হোসেন!
মাতাঃ মৃত নিসারুননেছা!
স্ত্রীঃ খাইরুন্নেছা (ভালোবেসে লক্ষ্মী বলে
ডাকতেন)
সন্তানঃ বাপ্পারাজ (রেজাউল করিম), নাসরিন পাশা শম্পা, রওশন
হোসেন বাপ্পি, আফরিন আলম ময়না, খালিদ হোসেইন
সম্রাট!
পেশাঃ অভিনেতা, প্রযোজক, পরিচালক!
অভিনয়ের শুরুঃ কলকাতার খানপুর হাইস্কুলে সপ্তম
শ্রেণিতে পড়াকালীন সরস্বতী পূজায় মঞ্চনাটকে।
গেম টিচার রবীন্দ্রনাথ চক্রবর্তী তাঁকে বেছে
নিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় চরিত্রে, প্রথম অভিনীত নাটক
‘বিদ্রোহী’!
সিনেমায় প্রবেশঃ কলেজজীবনে ‘রতন লাল বাঙালি’
সিনেমায় অভিনয়ের মাধ্যমে। এ ছাড়া কলকাতায় ‘পঙ্কতিলক’ ও
‘শিলালিপি’ নামে আরও দু’টি সিনেমায় অভিনয় করেন!
বাংলাদেশে আগমনঃ ১৯৬৪ সালে কলকাতায় হিন্দু-মুসলিম
দাঙ্গার কারণে পরিবার নিয়ে ঢাকায় চলে আসেন!
ঢালিউডে নায়ক হিসেবে প্রথম চলচ্চিত্রঃ জহির রায়হানের
‘বেহুলা’!প্রথম নায়িকাঃ সুচন্দা!
নায়ক হিসেবে শেষ ছবিঃ ১৯৯০ সাল পর্যন্ত নায়ক
হিসেবে অভিনয় করেছেন, শেষ ছবি ‘মালামতি’!
শেষ ছবির নায়িকাঃ নায়িকা ছিলেন নূতন!
পুরস্কার প্রাপ্তিঃ ২০১৫ সালে বাংলাদেশ সরকার সংস্কৃতিতে
বিশেষ ভূমিকা রাখার জন্য তাকে স্বাধীনতাপুরস্কারে ভূষিত
করে, (১৯৭৬-কি যে করি) (১৯৭৮-অশিক্ষিত)(১৯৮২-বড়ো
ভালো লোক ছিলো) (১৯৮৪-চন্দ্রনাথ) ও (১৯৮৮-
যোগাযোগ) সালে তিনি মোট পাঁচবার শ্রেষ্ঠ অভিনেতা
হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন,
২০১৩ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে তাকে
আজীবন সম্মাননা পুরস্কার প্রদান করা হয়, এছাড়াও তিনি
চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য বাচসাস পুরস্কার, মেরিল-প্রথম
আলো পুরস্কারসহ অসংখ্য পুরস্কারে ভূষিত হন!
প্রযোজনা সংস্থা রাজলক্ষ্মী প্রোডাকশন থেকে
যেসব ছবি তিনি নির্মাণ করেনঃ আকাঙ্ক্ষা, অনন্ত
প্রেম,পাগলা রাজা, বেঈমান, আপনজন, মৌ চোর, বদনাম, সত্
ভাই, চাঁপা ডাঙ্গার বৌ, জীনের বাদশা, ঢাকা-৮৬, বাবাকেন চাকর,
মরণ নিয়ে খেলা, সন্তান যখন শত্রু, আমি বাঁচতে চাই, কোটি
টাকার ফকির প্রভৃতি!
রাজ্জাক সাহেবের অভিনীত উল্লেখযোগ্য
চলচ্চিত্রঃ স্লোগান’, ‘আমার জন্মভূমি’, ‘অতিথি’, ‘কে তুমি’,
‘স্বপ্ন দিয়ে ঘেরা’, ‘প্রিয়তমা’, ‘পলাতক’, ‘ঝড়ের
পাখি’,’খেলাঘর’, ‘চোখের জলে’, ‘আলোর মিছিল’, ‘অবাক
পৃথিবী’, ‘ভাইবোন’, ‘বাঁদী থেকে বেগম’, ‘সাধু শয়তান’,
‘অনেকপ্রেম অনেক জ্বালা’, ‘মায়ার বাঁধন’, ‘গুণ্ডা’, ‘আগুন’,
‘মতিমহল’, ‘অমর প্রেম’, ‘যাদুর বাঁশী’, ‘অগ্নিশিখা’, ‘বন্ধু’,
‘কাপুরুষ’, ‘অশিক্ষিত’, ‘সখি তুমি কার’, ‘নাগিন’, ‘আনারকলি’, ‘লাইলী
মজনু’, ‘লালু ভুলু’, ‘স্বাক্ষর’, ‘দেবর ভাবী’, ‘রাম রহিম জন’,
‘আদরের বোন’, ‘দরবার’, ‘সতীনের সংসার’, ‘অন্ধ বিশ্বাস’,
‘জজ সাহেব’, ‘বাবা কেন চাকর’, ‘পৃথিবী তোমার আমার’, ‘বাবা
কেন আসামি’, ‘এতটুকু আশা’, ‘নীল আকাশের নিচে’,
‘জীবন থেকে নেয়া’, ‘নাচের পুতুল’, ‘পিচঢালা পথ’,
‘আবির্ভাব’, ‘দ্বীপ নেভে নাই’, ‘টাকা আনা পাই’, ‘রংবাজ’, ‘ছুটির
ঘণ্টা’, ‘চন্দ্রনাথ’, ‘শুভদা’, ‘রাজলক্ষ্মী শ্রীকান্ত’, ‘সোহাগ’,
‘সানাই’, ‘ছূটির ঘন্টা’, ‘অবুঝ মন’, ‘অনন্ত প্রেম’, ‘গাদ্দার’, ‘দুই
পয়সার আলতা’, ‘সন্তান যখন শত্রু’, ‘বড়ো ভালোলোক
ছিলো’, ‘সন্ধি’ ‘জন্মদাতা’, ‘পাগলা রাজা’ ‘যোগাযোগ’ ইত্যাদি!
মূত্যুঃ ২১-আগষ্ট ২০১৭ ইং!)
উপাধিঃ নায়করাজ (উপাধি দিয়েছিলেন চিত্রালী সম্পাদক
আহমেদ জামান চৌধুরী)
জন্মঃ ২৩শে জানুয়ারি, ১৯৪২ ইং!
জন্মস্থানঃ নাকতলা, দক্ষিণ কলকাতা, ভারত!
জাতীয়তাঃ বাংলাদেশি!
বাবাঃ মৃত আকবর হোসেন!
মাতাঃ মৃত নিসারুননেছা!
স্ত্রীঃ খাইরুন্নেছা (ভালোবেসে লক্ষ্মী বলে
ডাকতেন)
সন্তানঃ বাপ্পারাজ (রেজাউল করিম), নাসরিন পাশা শম্পা, রওশন
হোসেন বাপ্পি, আফরিন আলম ময়না, খালিদ হোসেইন
সম্রাট!
পেশাঃ অভিনেতা, প্রযোজক, পরিচালক!
অভিনয়ের শুরুঃ কলকাতার খানপুর হাইস্কুলে সপ্তম
শ্রেণিতে পড়াকালীন সরস্বতী পূজায় মঞ্চনাটকে।
গেম টিচার রবীন্দ্রনাথ চক্রবর্তী তাঁকে বেছে
নিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় চরিত্রে, প্রথম অভিনীত নাটক
‘বিদ্রোহী’!
সিনেমায় প্রবেশঃ কলেজজীবনে ‘রতন লাল বাঙালি’
সিনেমায় অভিনয়ের মাধ্যমে। এ ছাড়া কলকাতায় ‘পঙ্কতিলক’ ও
‘শিলালিপি’ নামে আরও দু’টি সিনেমায় অভিনয় করেন!
বাংলাদেশে আগমনঃ ১৯৬৪ সালে কলকাতায় হিন্দু-মুসলিম
দাঙ্গার কারণে পরিবার নিয়ে ঢাকায় চলে আসেন!
ঢালিউডে নায়ক হিসেবে প্রথম চলচ্চিত্রঃ জহির রায়হানের
‘বেহুলা’!প্রথম নায়িকাঃ সুচন্দা!
নায়ক হিসেবে শেষ ছবিঃ ১৯৯০ সাল পর্যন্ত নায়ক
হিসেবে অভিনয় করেছেন, শেষ ছবি ‘মালামতি’!
শেষ ছবির নায়িকাঃ নায়িকা ছিলেন নূতন!
পুরস্কার প্রাপ্তিঃ ২০১৫ সালে বাংলাদেশ সরকার সংস্কৃতিতে
বিশেষ ভূমিকা রাখার জন্য তাকে স্বাধীনতাপুরস্কারে ভূষিত
করে, (১৯৭৬-কি যে করি) (১৯৭৮-অশিক্ষিত)(১৯৮২-বড়ো
ভালো লোক ছিলো) (১৯৮৪-চন্দ্রনাথ) ও (১৯৮৮-
যোগাযোগ) সালে তিনি মোট পাঁচবার শ্রেষ্ঠ অভিনেতা
হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন,
২০১৩ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে তাকে
আজীবন সম্মাননা পুরস্কার প্রদান করা হয়, এছাড়াও তিনি
চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য বাচসাস পুরস্কার, মেরিল-প্রথম
আলো পুরস্কারসহ অসংখ্য পুরস্কারে ভূষিত হন!
প্রযোজনা সংস্থা রাজলক্ষ্মী প্রোডাকশন থেকে
যেসব ছবি তিনি নির্মাণ করেনঃ আকাঙ্ক্ষা, অনন্ত
প্রেম,পাগলা রাজা, বেঈমান, আপনজন, মৌ চোর, বদনাম, সত্
ভাই, চাঁপা ডাঙ্গার বৌ, জীনের বাদশা, ঢাকা-৮৬, বাবাকেন চাকর,
মরণ নিয়ে খেলা, সন্তান যখন শত্রু, আমি বাঁচতে চাই, কোটি
টাকার ফকির প্রভৃতি!
রাজ্জাক সাহেবের অভিনীত উল্লেখযোগ্য
চলচ্চিত্রঃ স্লোগান’, ‘আমার জন্মভূমি’, ‘অতিথি’, ‘কে তুমি’,
‘স্বপ্ন দিয়ে ঘেরা’, ‘প্রিয়তমা’, ‘পলাতক’, ‘ঝড়ের
পাখি’,’খেলাঘর’, ‘চোখের জলে’, ‘আলোর মিছিল’, ‘অবাক
পৃথিবী’, ‘ভাইবোন’, ‘বাঁদী থেকে বেগম’, ‘সাধু শয়তান’,
‘অনেকপ্রেম অনেক জ্বালা’, ‘মায়ার বাঁধন’, ‘গুণ্ডা’, ‘আগুন’,
‘মতিমহল’, ‘অমর প্রেম’, ‘যাদুর বাঁশী’, ‘অগ্নিশিখা’, ‘বন্ধু’,
‘কাপুরুষ’, ‘অশিক্ষিত’, ‘সখি তুমি কার’, ‘নাগিন’, ‘আনারকলি’, ‘লাইলী
মজনু’, ‘লালু ভুলু’, ‘স্বাক্ষর’, ‘দেবর ভাবী’, ‘রাম রহিম জন’,
‘আদরের বোন’, ‘দরবার’, ‘সতীনের সংসার’, ‘অন্ধ বিশ্বাস’,
‘জজ সাহেব’, ‘বাবা কেন চাকর’, ‘পৃথিবী তোমার আমার’, ‘বাবা
কেন আসামি’, ‘এতটুকু আশা’, ‘নীল আকাশের নিচে’,
‘জীবন থেকে নেয়া’, ‘নাচের পুতুল’, ‘পিচঢালা পথ’,
‘আবির্ভাব’, ‘দ্বীপ নেভে নাই’, ‘টাকা আনা পাই’, ‘রংবাজ’, ‘ছুটির
ঘণ্টা’, ‘চন্দ্রনাথ’, ‘শুভদা’, ‘রাজলক্ষ্মী শ্রীকান্ত’, ‘সোহাগ’,
‘সানাই’, ‘ছূটির ঘন্টা’, ‘অবুঝ মন’, ‘অনন্ত প্রেম’, ‘গাদ্দার’, ‘দুই
পয়সার আলতা’, ‘সন্তান যখন শত্রু’, ‘বড়ো ভালোলোক
ছিলো’, ‘সন্ধি’ ‘জন্মদাতা’, ‘পাগলা রাজা’ ‘যোগাযোগ’ ইত্যাদি!
মূত্যুঃ ২১-আগষ্ট ২০১৭ ইং!)