01-13-2017, 10:25 PM
ল্যাপটপের ব্যাটারি ব্যাকআপ ঠিকমতো না হলে তা ঝামেলার কথাই বটে। দ্রুত চার্জ শেষ হওয়ায় অনেকে মাঝপথে কাজে আটকে যান।
তবে একটু সচেতন থাকলে হুটহাট চার্জ শেষ হবে না। বিদ্যুৎ সংযোগ বিহীন জায়গায় ঝামেলাতেও পড়তে হবে না।
ল্যাপটপের ব্যাটারির চার্জ ধরে রাখার চার কৌশল এ টিউটোরিয়ালে তুলে ধরা হলো।
ব্লুটুথ ও ওয়াইফাই বন্ধ রাখা
যদি ল্যাপটপে ব্লুটুথ বা ওয়াই-ফাই সংযোগের প্রয়োজন না হয় তাহলে এ ফিচারগুলো বন্ধ করে রাখা উচিত। কেননা এগুলো অন থাকলে অকারণে চার্জ ব্যয় হয়।
সংযোগের ফিচারগুলো অন থাকলে সেগুলো প্রতিনিয়ত নতুন নেটওয়ার্ক সার্চ করতে থাকে, যা ব্যাটারির উপর প্রভাব ফেলে। তাই প্রয়োজন ছাড়া ব্লুটুথ ও ওয়াই-ফাই বন্ধ রাখলে চার্জ কিছুটা হলেও সাশ্রয় হবে।
ব্যাটারি সেইভ মুড চালু রাখা
চার্জে যুক্ত না করে যখন ল্যাপটপ ব্যবহার করা হবে, তখন ব্যাটারির সেইভ মুড চালু করে নেওয়া উচিত। উইন্ডোজের টাস্কবারে ব্যাটারির লেভেল দেখার আইকনে ক্লিক করে মুড অপশনটি চালু করা যায়।
এতে ব্যাটারি কাস্টমাইজ হয়ে ব্যবহৃত হয়। ফলে ব্যাকআপ সময় বৃদ্ধি পায়।
অপ্রয়োজনীয় ডিভাইস ল্যাপটপের সঙ্গে যুক্ত না রাখা
ল্যাপটপের সঙ্গে ইউএসবি ক্যাবলে সংযুক্ত ওয়েব ক্যাম, পোর্টেবল হার্ডড্রাইভ কিংবা ফোন চার্জ দেওয়ার মতো বাড়তি ডিভাইস কাজ শেষ হওয়া মাত্র আনপ্লাগ করা উচিত। কেননা এ ডিভাইসগুলো সংযুক্ত থাকা অবস্থায় অতিরিক্ত পাওয়ার ব্যয় করে।
এতে অন্য কোনো কাজ না করলেও চার্জ শেষ হয়ে যায়। তাই ল্যাপটপ থেকে অপ্রয়োজনীয় সংযোগগুলো আনপ্লাগ করে রাখলে বাড়তি ব্যাকআপ পাওয়া যাবে।
ডিসপ্লের ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখা
ল্যাপটপে বেশিরভাগ সময় ডিসপ্লেতে উজ্জ্বল আলোর প্রয়োজন হয় না। তাই নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহারকারীদের উচিত ব্রাইটনেস কমিয়ে নেওয়া।
যে কোনো ডিভাইসের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি চার্জ ব্যয় হয় ডিসপ্লের কারণে। ল্যাপটপও এর ব্যতিক্রম নয়। তাই ব্যবহারের সময় ল্যাপটপের উজ্জ্বল ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখা উচিত। তাহলে চার্জ সাশ্রয় হবে।
তবে একটু সচেতন থাকলে হুটহাট চার্জ শেষ হবে না। বিদ্যুৎ সংযোগ বিহীন জায়গায় ঝামেলাতেও পড়তে হবে না।
ল্যাপটপের ব্যাটারির চার্জ ধরে রাখার চার কৌশল এ টিউটোরিয়ালে তুলে ধরা হলো।
ব্লুটুথ ও ওয়াইফাই বন্ধ রাখা
যদি ল্যাপটপে ব্লুটুথ বা ওয়াই-ফাই সংযোগের প্রয়োজন না হয় তাহলে এ ফিচারগুলো বন্ধ করে রাখা উচিত। কেননা এগুলো অন থাকলে অকারণে চার্জ ব্যয় হয়।
সংযোগের ফিচারগুলো অন থাকলে সেগুলো প্রতিনিয়ত নতুন নেটওয়ার্ক সার্চ করতে থাকে, যা ব্যাটারির উপর প্রভাব ফেলে। তাই প্রয়োজন ছাড়া ব্লুটুথ ও ওয়াই-ফাই বন্ধ রাখলে চার্জ কিছুটা হলেও সাশ্রয় হবে।
ব্যাটারি সেইভ মুড চালু রাখা
চার্জে যুক্ত না করে যখন ল্যাপটপ ব্যবহার করা হবে, তখন ব্যাটারির সেইভ মুড চালু করে নেওয়া উচিত। উইন্ডোজের টাস্কবারে ব্যাটারির লেভেল দেখার আইকনে ক্লিক করে মুড অপশনটি চালু করা যায়।
এতে ব্যাটারি কাস্টমাইজ হয়ে ব্যবহৃত হয়। ফলে ব্যাকআপ সময় বৃদ্ধি পায়।
অপ্রয়োজনীয় ডিভাইস ল্যাপটপের সঙ্গে যুক্ত না রাখা
ল্যাপটপের সঙ্গে ইউএসবি ক্যাবলে সংযুক্ত ওয়েব ক্যাম, পোর্টেবল হার্ডড্রাইভ কিংবা ফোন চার্জ দেওয়ার মতো বাড়তি ডিভাইস কাজ শেষ হওয়া মাত্র আনপ্লাগ করা উচিত। কেননা এ ডিভাইসগুলো সংযুক্ত থাকা অবস্থায় অতিরিক্ত পাওয়ার ব্যয় করে।
এতে অন্য কোনো কাজ না করলেও চার্জ শেষ হয়ে যায়। তাই ল্যাপটপ থেকে অপ্রয়োজনীয় সংযোগগুলো আনপ্লাগ করে রাখলে বাড়তি ব্যাকআপ পাওয়া যাবে।
ডিসপ্লের ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখা
ল্যাপটপে বেশিরভাগ সময় ডিসপ্লেতে উজ্জ্বল আলোর প্রয়োজন হয় না। তাই নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহারকারীদের উচিত ব্রাইটনেস কমিয়ে নেওয়া।
যে কোনো ডিভাইসের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি চার্জ ব্যয় হয় ডিসপ্লের কারণে। ল্যাপটপও এর ব্যতিক্রম নয়। তাই ব্যবহারের সময় ল্যাপটপের উজ্জ্বল ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখা উচিত। তাহলে চার্জ সাশ্রয় হবে।