01-13-2017, 10:59 PM
বর্তমানের সময়টাই ফেসবুক টুইটারের। আধুনিক সভ্যতার এ যুগে অনলাইন ‘ইমেজ’ ধরে রাখাটাও জরুরি হয়ে পড়েছে অনেকের কাছেই। কিন্তু মনে রাখতে হবে, ফেসবুক চ্যাট কিংবা নিজে ওয়ালে উল্টোপাল্টা কিছু লিখে ফেললে তার মাশুল গুণতে হবে কিন্তু নিজেকেই। সে জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় কী করবেন, কী করবেন না তার জন্য রইল কিছু পরামর্শ-
১। নিজের সম্পর্কে খুব বেশি তথ্য দেবেন না। কী করেন, কোন শহরে থাকেন এই ধরনের প্রাথমিক তথ্য ফেসবুক বা টুইটারে দিতেই পারেন। তবে কোন বিভাগে কোন পদে কাজ করেন, অফিসের ঠিকানা কী অথবা বাড়ির নিখুঁত ঠিকানা— এসব দেওয়ার দরকার নেই মোটেও।
২। যতই কৌতূহল হোক, কখনও কারও ওপরে নজর রাখার চেষ্টা করবেন না। কারণ এই স্বভাব বিপদ ডেকে আনবেই।
৩। অনলাইনে ঝগড়া করে কোনও দিন কারও দৃষ্টিভঙ্গি বদলানো যায় না। বরং আপনাদের ঝগড়া হয়ে উঠতে পারে অন্যের হাসির খোরাক হয়ে উঠবে। তাই কোনও পরিস্থিতিতেই অনলাইন ঝামেলায় জড়াবেন না। যাঁর সঙ্গে আপনার বিবাদ, তিনি যদি আপনার নিকট কেউ হন, তাহলে পরে সামনাসামনি বা টেলিফোনে মীমাংসা করে নিন।
৪। নিজের সম্পর্কে মিথ্যা বলবেন না কোনও পরিস্থিতিতেই। অনেকেই নিজের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য একটু আধটু বাড়িয়ে বলেন। এই অভ্যাস একবার ধরা পড়ে গেলে কিন্তু মানসম্মান তছনছ হয়ে যাবে।
৫। প্রাক্তন প্রেমিকের সঙ্গে ফ্লার্ট করার প্রবণতা রয়েছে অনেকের। এই অভ্যাস থাকলে ত্যাগ করুন। পারলে ঘনিষ্ঠতাও এড়িয়ে চলুন। এটা আপনার বর্তমান প্রেমিক বা প্রেমিকার কাছে বিরক্তিকর হতে পারে।
১। নিজের সম্পর্কে খুব বেশি তথ্য দেবেন না। কী করেন, কোন শহরে থাকেন এই ধরনের প্রাথমিক তথ্য ফেসবুক বা টুইটারে দিতেই পারেন। তবে কোন বিভাগে কোন পদে কাজ করেন, অফিসের ঠিকানা কী অথবা বাড়ির নিখুঁত ঠিকানা— এসব দেওয়ার দরকার নেই মোটেও।
২। যতই কৌতূহল হোক, কখনও কারও ওপরে নজর রাখার চেষ্টা করবেন না। কারণ এই স্বভাব বিপদ ডেকে আনবেই।
৩। অনলাইনে ঝগড়া করে কোনও দিন কারও দৃষ্টিভঙ্গি বদলানো যায় না। বরং আপনাদের ঝগড়া হয়ে উঠতে পারে অন্যের হাসির খোরাক হয়ে উঠবে। তাই কোনও পরিস্থিতিতেই অনলাইন ঝামেলায় জড়াবেন না। যাঁর সঙ্গে আপনার বিবাদ, তিনি যদি আপনার নিকট কেউ হন, তাহলে পরে সামনাসামনি বা টেলিফোনে মীমাংসা করে নিন।
৪। নিজের সম্পর্কে মিথ্যা বলবেন না কোনও পরিস্থিতিতেই। অনেকেই নিজের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য একটু আধটু বাড়িয়ে বলেন। এই অভ্যাস একবার ধরা পড়ে গেলে কিন্তু মানসম্মান তছনছ হয়ে যাবে।
৫। প্রাক্তন প্রেমিকের সঙ্গে ফ্লার্ট করার প্রবণতা রয়েছে অনেকের। এই অভ্যাস থাকলে ত্যাগ করুন। পারলে ঘনিষ্ঠতাও এড়িয়ে চলুন। এটা আপনার বর্তমান প্রেমিক বা প্রেমিকার কাছে বিরক্তিকর হতে পারে।