Forums.Likebd.Com

Full Version: অপহরণের পর ধর্ষণ ও আত্মহত্যার প্ররোচনা
You're currently viewing a stripped down version of our content. View the full version with proper formatting.
কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলায় মাদ্রাসাছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণ ও আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে মামলা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টায় পেকুয়া থানায় মামলাটি করেন ওই ছাত্রীর বাবা। পরিবারের দাবি, ধর্ষণের গ্লানি সইতে না পেরে কীটনাশক পানে মেয়েটি আত্মহত্যা করেছে।

ওই মামলায় চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার ছনুয়া ইউনিয়নের ওয়াইজপাড়া গ্রামের তরুণ আবুল কাশেম (২০), পেকুয়ার রাজাখালী ইউনিয়নের মিয়ারপাড়া গ্রামের মো. আলমগীর (২২) ও একই ইউনিয়নের হাজিরপাড়ার রবিউল ইসলামকে (১৯) আসামি করা হয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার রাত ১টার দিকে বাড়ি থেকে ওই ছাত্রীকে তুলে নিয়ে তিন তরুণ মিলে একটি মসজিদের পাশে পুকুরপাড়ে টংঘরে ধর্ষণ করেন। পরে অচেতন অবস্থায় টংঘর থেকে ছাত্রীকে উদ্ধার করে বাড়িতে নেওয়া হয়। ধর্ষণের ঘটনা সইতে না পেরে রাত ৩টার দিকে চেতনা ফিরলে সে কীটনাশক পান করে অসুস্থ হয়ে পড়ে। এরপর হাসপাতালে নেওয়া হলে তার মৃত্যু হয়।

পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসা কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান বলেন, ওই ছাত্রীকে হাসপাতালে জীবিত আনা হয়। তাকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছিল।
পেকুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুর রহমান মজুমদার বলেন, অপহরণের পর ধর্ষণ ও আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে তিনজনের বিরুদ্ধে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টায় থানায় মামলা হয়েছে। আসামিদের ধরার জন্য পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে।
সূত্রঃ প্রথম আলো