01-13-2017, 11:07 PM
ফেসবুকের জনপ্রিয়তা ও ব্যবহার যেমন বাড়ছে, তেমনই বাড়ছে আপনার শেয়ার করা তথ্যকে কেন্দ্র করে জালিয়াতির বহরও। বর্তমানে সাইবার অপরাধের অন্যতম হাতিয়ার হচ্ছে আইডেনটিটি থেফ্ট নামের কৌশল।
যেখানে একজন ব্যক্তির নানা তথ্য হাতিয়ে নিয়ে তার ব্যক্তি পরিচয়কে জাল করে নানা অপকর্ম হচ্ছে। পিইডাব্লিউ রিসার্চ সেন্টার থেকে বলা হয়েছে, নিজের সম্পর্কে তিন ধরনের তথ্য কোনওভাবেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ফাঁস করা উচিৎ নয়।
-নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্স কিংবা ভোটার আইডি কার্ড পাওয়ার আনন্দে অনেকেই এইসব কার্ডের ছবি পোস্ট করে দেন ফেসবুকে। কেউ কেউ ভোটার আইডি কার্ডে নিজের বিকৃত ছবিটি নিয়ে ঠাট্টা করার সময় নমুনা হিসেবে ওই কার্ডের ছবিটিও জুড়ে দেন। এটা একেবারেই বোকামি।
কারণ এই ধরনের কার্ডে নাগরিক হিসেবে একান্তভাবে আপনার সঙ্গে জড়িত যেসব তথ্য সেগুলো লিখিত থাকে।
আপনার ছবি, জন্মতারিখ এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্য যদি আইডেন্টিটি থিফদের হাতে চলে যায়, তাহলে আপনার আইডেন্টিটি হাতিয়ে নিয়ে বেআইনি কাজকর্মে লিপ্ত হওয়া খুব সহজ।
-হয়তো আগামী সপ্তাহে কোথাও বেড়াতে যাবেন আপনি। তার জন্য উত্তেজনার বশে যদি এখন থেকেই ফেসবুকে পোস্ট দিতে শুরু করেন যে, আগামী অমুক থেকে তমুক তারিখ আপনি সিমলায় থাকবেন তাহলে আপনার অনুপস্থিতির সুযোগ নিতে পারে চোরেরা।
-প্রথম মাইনের চেক পাওয়ার পরে অনেকেই আবেগের বশে সেই চেক এর ছবি পোস্ট করে দেন ফেসবুক বা অন্য কোনও সোশ্যাল মিডিয়ায়। এটা অত্যন্ত বিপজ্জনক।
কারণ এই উপায়ে সাইবার অপরাধীরা আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বরসহ অন্যান্য জরুরি তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে।
কাজেই কোনও অবস্থাতেই আপনার আর্থিক লেনদেন বা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত কোনও তথ্য যাতে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ না পায়, সে ব্যাপারে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে।
যেখানে একজন ব্যক্তির নানা তথ্য হাতিয়ে নিয়ে তার ব্যক্তি পরিচয়কে জাল করে নানা অপকর্ম হচ্ছে। পিইডাব্লিউ রিসার্চ সেন্টার থেকে বলা হয়েছে, নিজের সম্পর্কে তিন ধরনের তথ্য কোনওভাবেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ফাঁস করা উচিৎ নয়।
-নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্স কিংবা ভোটার আইডি কার্ড পাওয়ার আনন্দে অনেকেই এইসব কার্ডের ছবি পোস্ট করে দেন ফেসবুকে। কেউ কেউ ভোটার আইডি কার্ডে নিজের বিকৃত ছবিটি নিয়ে ঠাট্টা করার সময় নমুনা হিসেবে ওই কার্ডের ছবিটিও জুড়ে দেন। এটা একেবারেই বোকামি।
কারণ এই ধরনের কার্ডে নাগরিক হিসেবে একান্তভাবে আপনার সঙ্গে জড়িত যেসব তথ্য সেগুলো লিখিত থাকে।
আপনার ছবি, জন্মতারিখ এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্য যদি আইডেন্টিটি থিফদের হাতে চলে যায়, তাহলে আপনার আইডেন্টিটি হাতিয়ে নিয়ে বেআইনি কাজকর্মে লিপ্ত হওয়া খুব সহজ।
-হয়তো আগামী সপ্তাহে কোথাও বেড়াতে যাবেন আপনি। তার জন্য উত্তেজনার বশে যদি এখন থেকেই ফেসবুকে পোস্ট দিতে শুরু করেন যে, আগামী অমুক থেকে তমুক তারিখ আপনি সিমলায় থাকবেন তাহলে আপনার অনুপস্থিতির সুযোগ নিতে পারে চোরেরা।
-প্রথম মাইনের চেক পাওয়ার পরে অনেকেই আবেগের বশে সেই চেক এর ছবি পোস্ট করে দেন ফেসবুক বা অন্য কোনও সোশ্যাল মিডিয়ায়। এটা অত্যন্ত বিপজ্জনক।
কারণ এই উপায়ে সাইবার অপরাধীরা আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বরসহ অন্যান্য জরুরি তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে।
কাজেই কোনও অবস্থাতেই আপনার আর্থিক লেনদেন বা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত কোনও তথ্য যাতে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ না পায়, সে ব্যাপারে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে।