01-13-2017, 11:16 PM
ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, কিন্তু ফেসবুকে সারাদিনে একবারও লগ ইন করেন না, তরুণ প্রজন্মের মধ্যে এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া সত্যিই কঠিন। ফেসবুক প্রোফাইলে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য ছাড়াও থাকে আপনার ও আপনার প্রিয়জনদের ছবি।
বন্ধুর ছদ্মবেশে কেউ আপনার প্রোফাইলে ঢুকে পড়ে, তাহলে সেই তথ্য এবং ছবি ব্যবহার করে আপনাকে হেনস্থার মুখে ফেলে দিতেই পারে। কী করে চিনে নেবেন ‘ফেক প্রোফাইল’-দের? রইল টিপস।
❏ সাধারণ ভাবে ফেক প্রোফাইলে ব্যবহার করা হয় কোনও সেলেব্রিটি কিংবা নানা প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি। কখনও বা ব্যবহার করা হয়। কখনও আবার ব্যবহার করা হয়, নানা মজাদার উদ্ধৃতি। সাধারণভাবে বলা যেতে পারে, যে সমস্ত প্রোফাইলের প্রোফাইল পিকচার অ্যালবামে একটি নিজস্ব ছবি থাকে না, সেগুলোকে সন্দেহের চোখে দেখা যেতেই পারে।
❏ ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট আসলে লক্ষ্য রাখুন প্রোফাইল মালিকের স্কুল, কলেজ কিংবা অফিসের নামের দিকে। ফেক প্রোফাইলের মালিকরা সাধারণত এই সমস্ত তথ্যগুলো এড়িয়ে যায়। খেয়াল করুন, সন্দেহভাজন প্রোফাইলের মালিকের সঙ্গে তার সহপাঠী বা সহকর্মীদের কোনও ছবি আছে কি না।
❏ টাইমলাইনে গিয়ে পোস্টগুলো খেয়াল করুন। তাতে কারা কমেন্ট করছেন, সেটাও লক্ষ্য রাখুন। তাদের প্রোফাইল কতটা বিশ্বাসযোগ্য সেটাও যাচাই করে নিন। তাঁদের সঙ্গে প্রোফাইলের মালিকের কেমন সম্পর্ক, বা তারা কী সুবাদে একে অপরকে চেনেন, সেটা বোঝার চেষ্টা করুন।
❏ সন্দেহজনক মনে হলেই, ওই প্রোফাইলের মালিকের সঙ্গে যারা ‘মিউচুয়াল ফ্রেন্ড’ আছে, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। প্রশ্ন করুন কেউ এই প্রোফাইলের মালিককে ব্যক্তিগতভাবে চেনেন কি না। না চিনলে গন্ধটা সত্যিই সন্দেহজনক।
❏ যদি দেখেন, সন্দেহভাজন প্রোফাইলটির প্রোফাইল পিকচার কোনও তারকার নয়, অন্য কোনও সাধারণ ব্যক্তির, তাহলে শরণাপণ্ন হন SPAMfighter Facebook page-এর। সেখানে গিয়ে প্রোফাইলটি রিপোর্ট করুন।
❏ সঙ্গে সাহায্য নিতে পারেন গুগল ইমেজ সার্চের। সন্দেহভাজন প্রোফাইলের প্রোফাইল পিকচারটি ডাউনলোড করে গুগল সার্চ করতে পারেন। যদি অন্য কারও সঙ্গে মিলে যায়, তাহলে তৎক্ষণাৎ বন্ধুত্বের অনুরোধ নাকচ করুন।
বন্ধুর ছদ্মবেশে কেউ আপনার প্রোফাইলে ঢুকে পড়ে, তাহলে সেই তথ্য এবং ছবি ব্যবহার করে আপনাকে হেনস্থার মুখে ফেলে দিতেই পারে। কী করে চিনে নেবেন ‘ফেক প্রোফাইল’-দের? রইল টিপস।
❏ সাধারণ ভাবে ফেক প্রোফাইলে ব্যবহার করা হয় কোনও সেলেব্রিটি কিংবা নানা প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি। কখনও বা ব্যবহার করা হয়। কখনও আবার ব্যবহার করা হয়, নানা মজাদার উদ্ধৃতি। সাধারণভাবে বলা যেতে পারে, যে সমস্ত প্রোফাইলের প্রোফাইল পিকচার অ্যালবামে একটি নিজস্ব ছবি থাকে না, সেগুলোকে সন্দেহের চোখে দেখা যেতেই পারে।
❏ ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট আসলে লক্ষ্য রাখুন প্রোফাইল মালিকের স্কুল, কলেজ কিংবা অফিসের নামের দিকে। ফেক প্রোফাইলের মালিকরা সাধারণত এই সমস্ত তথ্যগুলো এড়িয়ে যায়। খেয়াল করুন, সন্দেহভাজন প্রোফাইলের মালিকের সঙ্গে তার সহপাঠী বা সহকর্মীদের কোনও ছবি আছে কি না।
❏ টাইমলাইনে গিয়ে পোস্টগুলো খেয়াল করুন। তাতে কারা কমেন্ট করছেন, সেটাও লক্ষ্য রাখুন। তাদের প্রোফাইল কতটা বিশ্বাসযোগ্য সেটাও যাচাই করে নিন। তাঁদের সঙ্গে প্রোফাইলের মালিকের কেমন সম্পর্ক, বা তারা কী সুবাদে একে অপরকে চেনেন, সেটা বোঝার চেষ্টা করুন।
❏ সন্দেহজনক মনে হলেই, ওই প্রোফাইলের মালিকের সঙ্গে যারা ‘মিউচুয়াল ফ্রেন্ড’ আছে, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। প্রশ্ন করুন কেউ এই প্রোফাইলের মালিককে ব্যক্তিগতভাবে চেনেন কি না। না চিনলে গন্ধটা সত্যিই সন্দেহজনক।
❏ যদি দেখেন, সন্দেহভাজন প্রোফাইলটির প্রোফাইল পিকচার কোনও তারকার নয়, অন্য কোনও সাধারণ ব্যক্তির, তাহলে শরণাপণ্ন হন SPAMfighter Facebook page-এর। সেখানে গিয়ে প্রোফাইলটি রিপোর্ট করুন।
❏ সঙ্গে সাহায্য নিতে পারেন গুগল ইমেজ সার্চের। সন্দেহভাজন প্রোফাইলের প্রোফাইল পিকচারটি ডাউনলোড করে গুগল সার্চ করতে পারেন। যদি অন্য কারও সঙ্গে মিলে যায়, তাহলে তৎক্ষণাৎ বন্ধুত্বের অনুরোধ নাকচ করুন।