01-14-2017, 10:01 AM
বরফ বা তুষার নিয়ে মানুষের আগ্রহ চিরন্তন।
গ্রীষ্মপ্রধান দেশে বিপুল অর্থ খরচ করেও বরফ
জমাতে সচেষ্ট হন অনেকে।
আবার তুষারে মোড়া নিসর্গও পর্যটকদের আকর্ষণ
করে। জেনে নেয়া যাক তুষার সম্পর্কে কিছু
আশ্চর্যজনক তথ্য।
১) বিশ্বের বৃহত্তম তুষারকণা পাওয়া গিয়েছিল
আমেরিকায়। গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এর
তথ্য অনুযায়ী, ১৮৮৭ সালের ২৮ জাবুয়ারি মন্ট্যানার
ফোর্ট কিয়ঘে পাওয়া তুষারকণাটির ব্যাস ছিল ১৫
ইঞ্চি। কণাটি ৮ ইঞ্চি পুরু ছিল বলে জানা গিয়েছে।
২) তুষার স্ফটিকের জটিল কাঠামোর জন্য তার
ভেতরে অসংখ্য ছোট স্তর তৈরি হয়, যাতে
আলোকরশ্মি প্রতিফলিত হয়। সমানভাবে সূর্যের
আলো শুষে নেয়ার ফলে তুষারের রঙ সাদা বলে মনে
হয়। আসলে পানির মতোই তা বর্ণহীন।
৩) বিশ্বের সাম্প্রতিক ইতিহাসে দ্রুততম তুষারপাত
হয়েছিল ইতালিতে। ২০১৫ সালের ৫ মার্চ নাগাড়ে ১৮
ঘণ্টা তুষারপাত হয় দক্ষিণ ইতালির শহর
ক্যাপরাকোট্টাতে। ওই সময়ের মধ্যে ১০০ ইঞ্চি
তুষারপাত হয়েছিল এই অঞ্চলে, যা নজিরবিহীন।
৪) প্রচলিত বিশ্বাস, এস্কিমোদের ভাষায় তুষারের
১০০টি নাম রয়েছে। ঘটনা হল, এস্কিমো-অ্যালিউট
ভাষায় তুষারের বিভিন্ন প্রতিশব্দের সঙ্গে প্রায়
সমপরিমাণ উত্স শব্দ জড়িত রয়েছে। আশ্চর্যের বিষয়,
ইংরেজি ভাষাতেও তুষার সম্পর্কে এই প্রবণতা
বিদ্যমান।
৫) পৃথিবীর ৮০% মিষ্টি জল এখনো তুষারাকারে
রয়েছে। অর্থাত্ নীল গ্রহের ১২% ভূ-পৃষ্ঠই বরফ-চাদরে
ঢেকে রয়েছে।
সূত্রঃ অনলাইন
গ্রীষ্মপ্রধান দেশে বিপুল অর্থ খরচ করেও বরফ
জমাতে সচেষ্ট হন অনেকে।
আবার তুষারে মোড়া নিসর্গও পর্যটকদের আকর্ষণ
করে। জেনে নেয়া যাক তুষার সম্পর্কে কিছু
আশ্চর্যজনক তথ্য।
১) বিশ্বের বৃহত্তম তুষারকণা পাওয়া গিয়েছিল
আমেরিকায়। গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এর
তথ্য অনুযায়ী, ১৮৮৭ সালের ২৮ জাবুয়ারি মন্ট্যানার
ফোর্ট কিয়ঘে পাওয়া তুষারকণাটির ব্যাস ছিল ১৫
ইঞ্চি। কণাটি ৮ ইঞ্চি পুরু ছিল বলে জানা গিয়েছে।
২) তুষার স্ফটিকের জটিল কাঠামোর জন্য তার
ভেতরে অসংখ্য ছোট স্তর তৈরি হয়, যাতে
আলোকরশ্মি প্রতিফলিত হয়। সমানভাবে সূর্যের
আলো শুষে নেয়ার ফলে তুষারের রঙ সাদা বলে মনে
হয়। আসলে পানির মতোই তা বর্ণহীন।
৩) বিশ্বের সাম্প্রতিক ইতিহাসে দ্রুততম তুষারপাত
হয়েছিল ইতালিতে। ২০১৫ সালের ৫ মার্চ নাগাড়ে ১৮
ঘণ্টা তুষারপাত হয় দক্ষিণ ইতালির শহর
ক্যাপরাকোট্টাতে। ওই সময়ের মধ্যে ১০০ ইঞ্চি
তুষারপাত হয়েছিল এই অঞ্চলে, যা নজিরবিহীন।
৪) প্রচলিত বিশ্বাস, এস্কিমোদের ভাষায় তুষারের
১০০টি নাম রয়েছে। ঘটনা হল, এস্কিমো-অ্যালিউট
ভাষায় তুষারের বিভিন্ন প্রতিশব্দের সঙ্গে প্রায়
সমপরিমাণ উত্স শব্দ জড়িত রয়েছে। আশ্চর্যের বিষয়,
ইংরেজি ভাষাতেও তুষার সম্পর্কে এই প্রবণতা
বিদ্যমান।
৫) পৃথিবীর ৮০% মিষ্টি জল এখনো তুষারাকারে
রয়েছে। অর্থাত্ নীল গ্রহের ১২% ভূ-পৃষ্ঠই বরফ-চাদরে
ঢেকে রয়েছে।
সূত্রঃ অনলাইন