01-14-2017, 10:56 AM
দীর্ঘ ছয়মাস ধরে গবেষণার পর বিজ্ঞানীরা
মহাকাশের গভীর থেকে আসা সবচেয়ে রহস্যময়
সঙ্কেতটির উৎসের খোঁজে পেয়েছেন। যার উৎসও
নির্ধারণ করতে সক্ষম হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। জানা
যায়, তিনশ কোটি আলোকবর্ষ দূরের একটি দুর্বল
বামন ছায়াপথ থেকে আসছে এই সঙ্কেত।
প্রথমে ধারণা করা হয়েছিল, আমাদের ছায়াপথের
পার্শ্ববর্তী মিল্কিওয়ে ছায়াপথ থেকে
সঙ্কেতগুলো আসছে। কিন্তু সে ধারণা এখন দূর
হয়েছে।
তবে এই সঙ্কেতের উৎপত্তি হয়েছে কীভাবে তা
এখনো অজানাই রয়ে গেছে। অতি ঘন নিউট্রন নক্ষত্র
থেকে এর উৎপত্তি হয়েছে বলে ধারণা কার হচ্ছে।
অথবা হতে পারে কোনো “ম্যাগনিটার”- এমন একটি
নক্ষত্র যা খুবই শক্তিশালি চুম্বক ক্ষেত্র দিয়ে
ঘেরা। বা নাক্ষত্রিক বিস্ফোরণের বর্জ্য দিয়ে
ঘেরা। অথবা কোনো কৃষ্ণ গহ্বর থেকে ছিটকে
বেরিয়ে আসা বস্তুপিণ্ডও এর উৎস হতে পারে।
টেক্সাসের গ্রেপভাইনে আমেরিকান
অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির বার্ষিক বৈঠকে
যুক্তরাষ্ট্রের কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারি
গবেষক ড. শামি চ্যাটার্জি বলেন, এফআরবি
সঙ্কেতের উৎস ছায়াপথ এবং দূরত্ব নির্ণয় একটি বড়
অগ্রগতি। কিন্তু এই সঙ্কেতগুলো আসলে কী তা
পুরোপুরি বুঝার জন্য আমাদেরকে এখনো অনেক কাজ
করতে হবে।
মহাকাশের গভীর থেকে আসা সবচেয়ে রহস্যময়
সঙ্কেতটির উৎসের খোঁজে পেয়েছেন। যার উৎসও
নির্ধারণ করতে সক্ষম হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। জানা
যায়, তিনশ কোটি আলোকবর্ষ দূরের একটি দুর্বল
বামন ছায়াপথ থেকে আসছে এই সঙ্কেত।
প্রথমে ধারণা করা হয়েছিল, আমাদের ছায়াপথের
পার্শ্ববর্তী মিল্কিওয়ে ছায়াপথ থেকে
সঙ্কেতগুলো আসছে। কিন্তু সে ধারণা এখন দূর
হয়েছে।
তবে এই সঙ্কেতের উৎপত্তি হয়েছে কীভাবে তা
এখনো অজানাই রয়ে গেছে। অতি ঘন নিউট্রন নক্ষত্র
থেকে এর উৎপত্তি হয়েছে বলে ধারণা কার হচ্ছে।
অথবা হতে পারে কোনো “ম্যাগনিটার”- এমন একটি
নক্ষত্র যা খুবই শক্তিশালি চুম্বক ক্ষেত্র দিয়ে
ঘেরা। বা নাক্ষত্রিক বিস্ফোরণের বর্জ্য দিয়ে
ঘেরা। অথবা কোনো কৃষ্ণ গহ্বর থেকে ছিটকে
বেরিয়ে আসা বস্তুপিণ্ডও এর উৎস হতে পারে।
টেক্সাসের গ্রেপভাইনে আমেরিকান
অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির বার্ষিক বৈঠকে
যুক্তরাষ্ট্রের কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারি
গবেষক ড. শামি চ্যাটার্জি বলেন, এফআরবি
সঙ্কেতের উৎস ছায়াপথ এবং দূরত্ব নির্ণয় একটি বড়
অগ্রগতি। কিন্তু এই সঙ্কেতগুলো আসলে কী তা
পুরোপুরি বুঝার জন্য আমাদেরকে এখনো অনেক কাজ
করতে হবে।