01-14-2017, 06:49 PM
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এজেন্ট
সুস্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি এনজাইম হলো
ব্রোমেলাইন। কারণ আনারস ব্রোমেলিয়াসি
পরিবার থেকে এসেছে। আনারস ব্যথানাশক হিসেবে
কাজ করে। তা ছাড়া রক্ত চলাচল স্বাভাবিক
রাখতেও কাজ করে এটি। কারণ এতে আছে এমন
উপাদান, যা রক্ত জমাট বাঁধতে বাধা দেয়।
প্রাকৃতিক অ্যাসপিরিন হিসেবেও পরিচিতি আছে
এই ফলের।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণে
আনারস উচ্চামাত্রার ফাইবার মল তৈরিতে দারুণ
সহায়ক। শরীরের বর্জ্যকে দ্রুত মলাশয়ে নিতেও
সহায়তা করে আনারস। আবার এর ব্রোমেলাইন
এনজাইম প্রোটিন ভাঙতেও কাজ করে।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় আনারসের শরবত ব্যাপক
উপকারী।
চর্বি কমায়
পুষ্টিবিজ্ঞানীরা বলছেন, আনারসে আছে প্রচুর
চিনি, যা শিশুদের বেড়ে ওঠার জন্য জরুরি। এই
উপাদান চর্বি ঝরাতেও কার্যকর। যেসব শিশু
ফাস্টফুডের প্রতি দুর্বল, তাদের দেহ থেকে আনারস
ক্যালরি দূর করতে সক্ষম। এর ফাইবার
হজমপ্রক্রিয়াকে বিলম্বিত করে। ফলে সহজে ক্ষুধা
লাগে না।
চোখের জন্য
আনারসে আছে ভিটামিন ‘সি’ এবং অ্যান্টি-
অক্সিডেন্ট। আছে ম্যাঙ্গানিজ ও পটাশিয়ামের
মতো খনিজও। এগুলো ক্ষতিগ্রস্ত কোষ মেরামত করে।
বয়স্কদের চোখে ম্যাকুলার ডিজেনারেশন নামের
একটি রোগ হয়। এর ঝুঁকি কমায় আনারস। এ ফলে আছে
বিটাক্যারোটিন, যা চোখের জন্য খুবই উপকারী।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে
এক কাপ আনারসে আছে এক মিলিগ্রাম সোডিয়াম
ও ১৯৫ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম। এই দুটি উপাদান দেহে
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
গর্ভধারণে : অনেক নারী গর্ভধারণে নানা সমস্যার
সম্মুখীন হয়ে থাকেন। বহু ওষুধ ও চিকিৎসায় কাজ না
হলেও আনারস সফল হতে পারে।
এতে আছে যথেষ্ট পরিমাণে ফলিক এসিড। অনেক
গবেষণাও বলছে, নারীদের গর্ভধারণের বিভিন্ন
সমস্যা দূর করতে আনারস খুবই কার্যকরী।
ভিটামিনে ভরপুর
এ ফলে আছে ভিটামিন ‘এ’, ‘সি’, ‘ই’ ও ‘কে’। খনিজের
মধ্যে অনায়াসে মেলে পটাশিয়াম ও ক্যালসিয়াম।
আরো আছে ইলেকট্রোলাইট ও ক্যারোটিনের মতো
সাইটো-নিউট্রিয়েন্ট। আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট,
যা রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।
বিশেষ করে অ্যাথেরোসক্লেরোসিস রোগ
প্রতিরোধে শক্তিশালী এক ফল আনারস। হৃদরোগ,
আর্থ্রাইটিস এবং বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার
প্রতিরোধেও কাজ করে এটি।
সুস্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি এনজাইম হলো
ব্রোমেলাইন। কারণ আনারস ব্রোমেলিয়াসি
পরিবার থেকে এসেছে। আনারস ব্যথানাশক হিসেবে
কাজ করে। তা ছাড়া রক্ত চলাচল স্বাভাবিক
রাখতেও কাজ করে এটি। কারণ এতে আছে এমন
উপাদান, যা রক্ত জমাট বাঁধতে বাধা দেয়।
প্রাকৃতিক অ্যাসপিরিন হিসেবেও পরিচিতি আছে
এই ফলের।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণে
আনারস উচ্চামাত্রার ফাইবার মল তৈরিতে দারুণ
সহায়ক। শরীরের বর্জ্যকে দ্রুত মলাশয়ে নিতেও
সহায়তা করে আনারস। আবার এর ব্রোমেলাইন
এনজাইম প্রোটিন ভাঙতেও কাজ করে।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় আনারসের শরবত ব্যাপক
উপকারী।
চর্বি কমায়
পুষ্টিবিজ্ঞানীরা বলছেন, আনারসে আছে প্রচুর
চিনি, যা শিশুদের বেড়ে ওঠার জন্য জরুরি। এই
উপাদান চর্বি ঝরাতেও কার্যকর। যেসব শিশু
ফাস্টফুডের প্রতি দুর্বল, তাদের দেহ থেকে আনারস
ক্যালরি দূর করতে সক্ষম। এর ফাইবার
হজমপ্রক্রিয়াকে বিলম্বিত করে। ফলে সহজে ক্ষুধা
লাগে না।
চোখের জন্য
আনারসে আছে ভিটামিন ‘সি’ এবং অ্যান্টি-
অক্সিডেন্ট। আছে ম্যাঙ্গানিজ ও পটাশিয়ামের
মতো খনিজও। এগুলো ক্ষতিগ্রস্ত কোষ মেরামত করে।
বয়স্কদের চোখে ম্যাকুলার ডিজেনারেশন নামের
একটি রোগ হয়। এর ঝুঁকি কমায় আনারস। এ ফলে আছে
বিটাক্যারোটিন, যা চোখের জন্য খুবই উপকারী।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে
এক কাপ আনারসে আছে এক মিলিগ্রাম সোডিয়াম
ও ১৯৫ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম। এই দুটি উপাদান দেহে
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
গর্ভধারণে : অনেক নারী গর্ভধারণে নানা সমস্যার
সম্মুখীন হয়ে থাকেন। বহু ওষুধ ও চিকিৎসায় কাজ না
হলেও আনারস সফল হতে পারে।
এতে আছে যথেষ্ট পরিমাণে ফলিক এসিড। অনেক
গবেষণাও বলছে, নারীদের গর্ভধারণের বিভিন্ন
সমস্যা দূর করতে আনারস খুবই কার্যকরী।
ভিটামিনে ভরপুর
এ ফলে আছে ভিটামিন ‘এ’, ‘সি’, ‘ই’ ও ‘কে’। খনিজের
মধ্যে অনায়াসে মেলে পটাশিয়াম ও ক্যালসিয়াম।
আরো আছে ইলেকট্রোলাইট ও ক্যারোটিনের মতো
সাইটো-নিউট্রিয়েন্ট। আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট,
যা রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।
বিশেষ করে অ্যাথেরোসক্লেরোসিস রোগ
প্রতিরোধে শক্তিশালী এক ফল আনারস। হৃদরোগ,
আর্থ্রাইটিস এবং বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার
প্রতিরোধেও কাজ করে এটি।