01-14-2017, 06:54 PM
কাঁঠালের গন্ধের জন্য অনেকেই নাক শিঁটকান। আলুর
চিপস সকলেরই পরিচিত। খাজা কাঁঠালের কোয়াকে
শুকনো করে তেলে ভেজে যে চিপস তৈরি হয়, সেটা
কিন্তু পটেটো চিপসের থেকেও সুস্বাদু হয়। আবার
কাঁঠালের রস খেলে শরীরে প্রচুর শক্তি সঞ্চারন হয়।
আয়ুর্বেদিক ভাষায় কাঁঠালকে রসায়ণ বলে। কাঁঠাল
কাঁচা অবস্থায় এঁচড় বলে। এর তরকারি বাঙালির
অন্যতম প্রিয় পদ। এঁচড়ে প্রচুর শর্করা থাকে। রান্না
করলে এর স্বাদ অনেকটা আলুর মতো মনে হয়। আবার
শুকনো হয়ে গেলে অনেকটা সেঁকা রুটির মতোন
লাগে। তাই একে অনেকটা রুটিফলও বলে থাকে।
যাঁদের হজম ক্ষমতা কম, তাঁদের এঁচড় না খাওয়াই
ভাল।
ভারতের প্রায় অধিকাংশ স্থানেই কাঁঠাল পাওয়া
যায়। সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় ফিলিপাইনে।
ব্রাজিলের উপকূলবর্তী এলাকায় কাঁঠাল চাষ হয়।
ওখানে কাঁঠালের রস প্যাকেট বা কৌটোবন্দি করে
বাজারে বিক্রি করা হয়।
কাঁঠাল ফলই নয়, পাতা, বীজ, কাঠ সব কিছুই কাজে
লেগে যায়।
উপকারিতা
১. কাঁঠালের বীজে আয়রনের ভাগ বেশি থাকে।
এতে রক্তশূন্যতায় কাজ দেয়।।
২. এর পাতার রস গরম করে কোনও ব্যাথার জায়গায়
লাগালে ব্যাথা নিমেষে কমে যায়।
৩. কাঁঠালের কোয়ার রস উত্তেজনা কমায় ও ত্বকের
উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
৪. কাঁঠাল গাছের কাঠ খুবই মূল্যবান। কাঠে ঘুন ধরে
না। এই কাঠে পালিশ করার প্রয়োজন নেই। চকচকে
থাকে। নৌকার পাটাতন কাঁঠাল কাঠ দিয়ে তৈরি
করা হয়। এছাড়া কাঠের মণ্ড চোখ জ্বালা ও
সাইট্রিকার ওষুধ হিসেবেও ব্যবহার করা হয়। পোপার
তৈরিতেও এই মণ্ড কাজে লাগে।
৫. কাঁঠালের খাদ্যগুণ অপরিসীম। কাঁটালে
কার্বোহাইড্রেট, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, সুগার,
ভিটামিন সি, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন
এ,পটাসিয়াম, সোডিয়াম, বিটামিন বি-কমপ্লেক্স,
ভিটামিন ই থাকে। ফ্যাট ও প্রোটিন থাকে
পর্যাপ্ত।
৬. কাঁঠাল রোগ প্রতিরোধ করে।ক্যালসিয়াম ও
ফসফরাস বেশ ভাল পরিমানে থাকায় অস্থি
তৈরিতে ভাল কাজ দেয়।
৭. কাঁঠালের কোয়ার রস পিত্ত প্রশমন করে, ফলে
স্নিগ্ধতা আসে।
এই সময
চিপস সকলেরই পরিচিত। খাজা কাঁঠালের কোয়াকে
শুকনো করে তেলে ভেজে যে চিপস তৈরি হয়, সেটা
কিন্তু পটেটো চিপসের থেকেও সুস্বাদু হয়। আবার
কাঁঠালের রস খেলে শরীরে প্রচুর শক্তি সঞ্চারন হয়।
আয়ুর্বেদিক ভাষায় কাঁঠালকে রসায়ণ বলে। কাঁঠাল
কাঁচা অবস্থায় এঁচড় বলে। এর তরকারি বাঙালির
অন্যতম প্রিয় পদ। এঁচড়ে প্রচুর শর্করা থাকে। রান্না
করলে এর স্বাদ অনেকটা আলুর মতো মনে হয়। আবার
শুকনো হয়ে গেলে অনেকটা সেঁকা রুটির মতোন
লাগে। তাই একে অনেকটা রুটিফলও বলে থাকে।
যাঁদের হজম ক্ষমতা কম, তাঁদের এঁচড় না খাওয়াই
ভাল।
ভারতের প্রায় অধিকাংশ স্থানেই কাঁঠাল পাওয়া
যায়। সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় ফিলিপাইনে।
ব্রাজিলের উপকূলবর্তী এলাকায় কাঁঠাল চাষ হয়।
ওখানে কাঁঠালের রস প্যাকেট বা কৌটোবন্দি করে
বাজারে বিক্রি করা হয়।
কাঁঠাল ফলই নয়, পাতা, বীজ, কাঠ সব কিছুই কাজে
লেগে যায়।
উপকারিতা
১. কাঁঠালের বীজে আয়রনের ভাগ বেশি থাকে।
এতে রক্তশূন্যতায় কাজ দেয়।।
২. এর পাতার রস গরম করে কোনও ব্যাথার জায়গায়
লাগালে ব্যাথা নিমেষে কমে যায়।
৩. কাঁঠালের কোয়ার রস উত্তেজনা কমায় ও ত্বকের
উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
৪. কাঁঠাল গাছের কাঠ খুবই মূল্যবান। কাঠে ঘুন ধরে
না। এই কাঠে পালিশ করার প্রয়োজন নেই। চকচকে
থাকে। নৌকার পাটাতন কাঁঠাল কাঠ দিয়ে তৈরি
করা হয়। এছাড়া কাঠের মণ্ড চোখ জ্বালা ও
সাইট্রিকার ওষুধ হিসেবেও ব্যবহার করা হয়। পোপার
তৈরিতেও এই মণ্ড কাজে লাগে।
৫. কাঁঠালের খাদ্যগুণ অপরিসীম। কাঁটালে
কার্বোহাইড্রেট, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, সুগার,
ভিটামিন সি, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন
এ,পটাসিয়াম, সোডিয়াম, বিটামিন বি-কমপ্লেক্স,
ভিটামিন ই থাকে। ফ্যাট ও প্রোটিন থাকে
পর্যাপ্ত।
৬. কাঁঠাল রোগ প্রতিরোধ করে।ক্যালসিয়াম ও
ফসফরাস বেশ ভাল পরিমানে থাকায় অস্থি
তৈরিতে ভাল কাজ দেয়।
৭. কাঁঠালের কোয়ার রস পিত্ত প্রশমন করে, ফলে
স্নিগ্ধতা আসে।
এই সময