01-14-2017, 06:55 PM
এখন হচ্ছে লিচুর মৌসুম। তাই প্রতিদিনেই লিচু
খাওয়া হচ্ছে। কিন্তু লিচুতে যে গুন গুলো আছে তা
কখনো কি শুনেছেন? বাজারে এখন মিষ্টি লিচুতে
ভরপুর। থলিভর্তি করে বাড়ি তো নিয়ে যাচ্ছেন
সুস্বাদু ফল হিসেবে। জানেন কি লিচুর কত গুণ?
জেনে নিলে খেতে আর একটু বেশি ভাল লাগবে।
১) ত্বকে বয়সের ছাপ কমাতে খুবই কাজ দেয় লিচু
প্যাক। ৪ থেকে ৫টি লিচু ছাড়িয়ে পাকাকলার এক-
চতুর্থাংশ দিয়ে মেখে প্যাক বানিয়ে নিন। হাল্কা
করে মাসাজ করে ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
২) ত্বকের কালো দাগছোপ দূর করতেও কাজ দেয়
লিচু। ৪ থেকে ৫টি লিচু ছাড়িয়ে চটকে মেখে নিন।
তার পর তুলো ওই মিশ্রণে ভিজিয়ে কালো
দাগগুলিতে লাগান। ১৫ মিনিট পরে পরিষ্কার কাপড়
দিয়ে মুছে ঠান্ডা জলে ধুয়ে ফেলুন।
৩) ত্বকের ট্যান দূর করতে ৩ থেকে ৪টি লিচু ছাড়িয়ে
চটকে নিন। তার পর তাতে একটি ভিটামিন ই
ক্যাপসুল চিপে সলিউশনটি মিশিয়ে নিন। এবার এই
মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে রেখে ৩০ মিনিট পরে
ঠান্ডা জলে ধুয়ে ফেলুন।
৪) ঘন চুল গজাতে সাহায্য করে লিচু। বিশ্বাস না
হলেও সত্যি। ৭ থেকে ৮টি লিচুর জুস বানিয়ে নিন
এবং তাতে ২ টেবিলচামচ অ্যালো-ভেরা জেল
মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি স্ক্যাল্পে লাগান। এক
ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। তার পর হালকা শ্যাম্পু
দিয়ে চুল ধুয়ে নিন।
৫) ক্যানসার প্রতিরোধক রয়েছে লিচুতে। তাই
নিয়মিত এই ফল খাওয়া উচিত সিজনের সময়ে।
৬) অনেকেই হয়তো জানেন না হার্টের পক্ষে খুবই
উপকারী লিচু কারণ এতে রয়েছে অলিগোনল যা
নাইট্রিক অক্সাইড তৈরি হতে সাহায্য করে। এই
নাইট্রিক অক্সাইড আবার রক্ত চলাচলে সাহায্য
করে।
৭) নিয়মিত পরিমিত এই ফল খেলে হজমশক্তি ভাল
হয়।
৮) লিচুর মধ্যে রয়েছে ফাইটোকেমিক্যালস যা
অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট হিসেবে কাজ করে এবং
চোখে ছানি পড়া আটকায়।
৯) লিচুর অলিগোনল ভাইরাসকে বাড়তে দেয় না তাই
নিয়মিত লিচু খেলে শরীরে জ্বর বা ইনফেকশন
থেকে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
১০) এত সব গুণ থাকা সত্ত্বেও লিচু কিন্তু লো
ক্যালরি ফুড তাই ওজন বাড়ার কোনও সম্ভাবনা নেই।
খাওয়া হচ্ছে। কিন্তু লিচুতে যে গুন গুলো আছে তা
কখনো কি শুনেছেন? বাজারে এখন মিষ্টি লিচুতে
ভরপুর। থলিভর্তি করে বাড়ি তো নিয়ে যাচ্ছেন
সুস্বাদু ফল হিসেবে। জানেন কি লিচুর কত গুণ?
জেনে নিলে খেতে আর একটু বেশি ভাল লাগবে।
১) ত্বকে বয়সের ছাপ কমাতে খুবই কাজ দেয় লিচু
প্যাক। ৪ থেকে ৫টি লিচু ছাড়িয়ে পাকাকলার এক-
চতুর্থাংশ দিয়ে মেখে প্যাক বানিয়ে নিন। হাল্কা
করে মাসাজ করে ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
২) ত্বকের কালো দাগছোপ দূর করতেও কাজ দেয়
লিচু। ৪ থেকে ৫টি লিচু ছাড়িয়ে চটকে মেখে নিন।
তার পর তুলো ওই মিশ্রণে ভিজিয়ে কালো
দাগগুলিতে লাগান। ১৫ মিনিট পরে পরিষ্কার কাপড়
দিয়ে মুছে ঠান্ডা জলে ধুয়ে ফেলুন।
৩) ত্বকের ট্যান দূর করতে ৩ থেকে ৪টি লিচু ছাড়িয়ে
চটকে নিন। তার পর তাতে একটি ভিটামিন ই
ক্যাপসুল চিপে সলিউশনটি মিশিয়ে নিন। এবার এই
মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে রেখে ৩০ মিনিট পরে
ঠান্ডা জলে ধুয়ে ফেলুন।
৪) ঘন চুল গজাতে সাহায্য করে লিচু। বিশ্বাস না
হলেও সত্যি। ৭ থেকে ৮টি লিচুর জুস বানিয়ে নিন
এবং তাতে ২ টেবিলচামচ অ্যালো-ভেরা জেল
মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি স্ক্যাল্পে লাগান। এক
ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। তার পর হালকা শ্যাম্পু
দিয়ে চুল ধুয়ে নিন।
৫) ক্যানসার প্রতিরোধক রয়েছে লিচুতে। তাই
নিয়মিত এই ফল খাওয়া উচিত সিজনের সময়ে।
৬) অনেকেই হয়তো জানেন না হার্টের পক্ষে খুবই
উপকারী লিচু কারণ এতে রয়েছে অলিগোনল যা
নাইট্রিক অক্সাইড তৈরি হতে সাহায্য করে। এই
নাইট্রিক অক্সাইড আবার রক্ত চলাচলে সাহায্য
করে।
৭) নিয়মিত পরিমিত এই ফল খেলে হজমশক্তি ভাল
হয়।
৮) লিচুর মধ্যে রয়েছে ফাইটোকেমিক্যালস যা
অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট হিসেবে কাজ করে এবং
চোখে ছানি পড়া আটকায়।
৯) লিচুর অলিগোনল ভাইরাসকে বাড়তে দেয় না তাই
নিয়মিত লিচু খেলে শরীরে জ্বর বা ইনফেকশন
থেকে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
১০) এত সব গুণ থাকা সত্ত্বেও লিচু কিন্তু লো
ক্যালরি ফুড তাই ওজন বাড়ার কোনও সম্ভাবনা নেই।