01-14-2017, 07:07 PM
গ্রীষ্মের আগমনের সাথে সাথে এই সুস্বাদু ও
রসালো ফলের আগমন ঘটে। মিষ্টি ও পুষ্টিকর হবার
পাশাপাশি গ্রীষ্মের কঠোর তাপ থেকে রেহাই
পাবার জন্য মানব শরীরের তাপমাত্রায় শীতল
প্রভাব বৃদ্ধি করে।
►লিচুর স্বাস্থ্য উপকারিতা -
১. প্রতি ১০০ গ্রাম লিচুতে ৬৬ ক্যালরি রয়েছে। যা
আঙ্গুরের তুলনায় অনেক কম। লিচুতে কোন সম্পৃক্ত
চর্বি বা কোলেস্টেরল নেই। কিন্তু, এতে ভালো
পরিমাণে খাদ্য তালিকাগত ফাইবার, ভিটামিন ও
অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমূহ রয়েছে।
২. গবেষকরা বলেছেন, তারা লিচুতে প্রচুর পরিমাণে
“অলিগনাল” নামক একটি আণবিক উপাদান
পেয়েছেন। যা পলিফেনলের একটি আণবিক
উপাদান। অলিগনাল এ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও
অ্যান্টি-ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস কর্ম রয়েছে। যা
বিভিন্ন ধরণের রোগ প্রতিরোধ করে। এছাড়াও রক্ত
পরিবাহনের মাত্রা উন্নত করে, ওজন হ্রাস করে ও
সূর্যের অতি বেগুনী রশ্মি হতে ত্বককে রক্ষা করে।
৩. লিচু একটি লেবু জাতীয় ফলের মত। এতে লেবুর মত
প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। ১০০ গ্রাম
তাজা ফল ৭১.৫ মিলিগ্রাম বা শরীরের দৈনন্দিন
প্রস্তাবিত ১১৯ শতাংশ ভিটামিন প্রদান করে।
গবেষণায় পাওয়া গেছে, ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল
শরীরের সংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে
তোলে। শরীরের প্রদাহজনিত ময়লা পরিষ্কার করে।
মস্তিষ্ক বিকাশে সহায়তা করে।
৪. থিয়ামিন, নিয়াসিন ও ফলেটস এর মত ভিটামিন
বি কমপ্লেক্স এর সবথেকে ভালো উৎস হল লিচু। এই
উপাদানগুলো শরীরের জন্য অনেক কার্যকরী। কারন,
এ সকল উপাদানে শরীরের প্রয়োজনীয়
কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন ও চর্বি রয়েছে। যা
শরীরের জন্য অপরিহার্য।
৫. লিচুতে খুব ভালো পরিমাণে কপার ও পটাসিয়াম
এর মত খনিজ রয়েছে। পটাসিয়াম আমাদের শরীরের
কোষের জন্য অনেক উপকারী। এছাড়াও আমাদের
হার্টের সুরক্ষা প্রদান করে, স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
তাই, এই গ্রীষ্মে এই মজাদার সুস্বাদু ফল গ্রহণ করুন।
লিচুর নানা প্রকারের সুবিধা ভোগ করে স্বাস্থ্যের
উন্নতি সাধন করুন।
রসালো ফলের আগমন ঘটে। মিষ্টি ও পুষ্টিকর হবার
পাশাপাশি গ্রীষ্মের কঠোর তাপ থেকে রেহাই
পাবার জন্য মানব শরীরের তাপমাত্রায় শীতল
প্রভাব বৃদ্ধি করে।
►লিচুর স্বাস্থ্য উপকারিতা -
১. প্রতি ১০০ গ্রাম লিচুতে ৬৬ ক্যালরি রয়েছে। যা
আঙ্গুরের তুলনায় অনেক কম। লিচুতে কোন সম্পৃক্ত
চর্বি বা কোলেস্টেরল নেই। কিন্তু, এতে ভালো
পরিমাণে খাদ্য তালিকাগত ফাইবার, ভিটামিন ও
অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমূহ রয়েছে।
২. গবেষকরা বলেছেন, তারা লিচুতে প্রচুর পরিমাণে
“অলিগনাল” নামক একটি আণবিক উপাদান
পেয়েছেন। যা পলিফেনলের একটি আণবিক
উপাদান। অলিগনাল এ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও
অ্যান্টি-ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস কর্ম রয়েছে। যা
বিভিন্ন ধরণের রোগ প্রতিরোধ করে। এছাড়াও রক্ত
পরিবাহনের মাত্রা উন্নত করে, ওজন হ্রাস করে ও
সূর্যের অতি বেগুনী রশ্মি হতে ত্বককে রক্ষা করে।
৩. লিচু একটি লেবু জাতীয় ফলের মত। এতে লেবুর মত
প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। ১০০ গ্রাম
তাজা ফল ৭১.৫ মিলিগ্রাম বা শরীরের দৈনন্দিন
প্রস্তাবিত ১১৯ শতাংশ ভিটামিন প্রদান করে।
গবেষণায় পাওয়া গেছে, ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল
শরীরের সংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে
তোলে। শরীরের প্রদাহজনিত ময়লা পরিষ্কার করে।
মস্তিষ্ক বিকাশে সহায়তা করে।
৪. থিয়ামিন, নিয়াসিন ও ফলেটস এর মত ভিটামিন
বি কমপ্লেক্স এর সবথেকে ভালো উৎস হল লিচু। এই
উপাদানগুলো শরীরের জন্য অনেক কার্যকরী। কারন,
এ সকল উপাদানে শরীরের প্রয়োজনীয়
কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন ও চর্বি রয়েছে। যা
শরীরের জন্য অপরিহার্য।
৫. লিচুতে খুব ভালো পরিমাণে কপার ও পটাসিয়াম
এর মত খনিজ রয়েছে। পটাসিয়াম আমাদের শরীরের
কোষের জন্য অনেক উপকারী। এছাড়াও আমাদের
হার্টের সুরক্ষা প্রদান করে, স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
তাই, এই গ্রীষ্মে এই মজাদার সুস্বাদু ফল গ্রহণ করুন।
লিচুর নানা প্রকারের সুবিধা ভোগ করে স্বাস্থ্যের
উন্নতি সাধন করুন।