01-14-2017, 07:19 PM
গ্রীষ্ম মানেই ফলের মৌসুম। অর্থাৎ আম, কাঁঠাল,
লিচু, জাম, তরমুজ মতো রসালো ফলে বাজার ভরপুর।
এসব ফলে রয়েছে একেক রকম পুষ্টিগুণ।
এদের মধ্যে আমাদের জাতীয় ফল কাঁঠাল অন্যতম।
এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, থাইমিন,
পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, রাইবোফ্লাবিন ও আয়রণ।
এবার চলুন জেনে গ্রীষ্মের এই মৌসুমে কাঁঠাল
খাওয়ার কিছু উপকারিতা।
১. কাঁঠালে যে পটাশিয়াম পাওয়া যায় তা
হৃদরোগের সমস্যা দূর করার পাশাপাশি ব্লাড
প্রেসারকেও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
২. কাঁঠালে থাকা ম্যাগনেশিয়াম হাড়ের সমস্যা দূর
করে। পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য এবং হজমে
সহায়তা করে।
৩. অ্যানিমিয়ায় যাঁরা ভুগছেন তাঁদের জন্য কাঁঠাল
খুব উপকারী। এছাড়া থাইরয়েডের সমস্যায় যাঁরা
ভুগছেন তাঁদের জন্যও তো কাঁঠাল খুবই উপকারী।
কারণ এতে যে খনিজ পদার্থ তামা থাকে তা
থাইরয়েডকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
৪. কাঁঠালের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান
বয়ঃবৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে ধীর করে ফলে ত্বকে
বয়সের ছাপ দেখা যায় না। তাই ত্বকের বয়স ধরে
রাখতে অর্থাৎ চেহারায় লাবন্য দীর্ঘস্থায়ী করার
জন্য কাঁঠাল খেতে পারেন।
৫. কাঁঠালে রয়েছে ডায়েটারি ফাইবার। এটি
মলাশয় থেকে বিষাক্ত উপাদান অপসারণ করে। ফলে
মলাশয়ের ওপর কোন রকম বিষাক্ত উপাদানের
ক্ষতিকর প্রভাব পরে না। এইভাবে মলাশয়ের
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
লিচু, জাম, তরমুজ মতো রসালো ফলে বাজার ভরপুর।
এসব ফলে রয়েছে একেক রকম পুষ্টিগুণ।
এদের মধ্যে আমাদের জাতীয় ফল কাঁঠাল অন্যতম।
এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, থাইমিন,
পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, রাইবোফ্লাবিন ও আয়রণ।
এবার চলুন জেনে গ্রীষ্মের এই মৌসুমে কাঁঠাল
খাওয়ার কিছু উপকারিতা।
১. কাঁঠালে যে পটাশিয়াম পাওয়া যায় তা
হৃদরোগের সমস্যা দূর করার পাশাপাশি ব্লাড
প্রেসারকেও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
২. কাঁঠালে থাকা ম্যাগনেশিয়াম হাড়ের সমস্যা দূর
করে। পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য এবং হজমে
সহায়তা করে।
৩. অ্যানিমিয়ায় যাঁরা ভুগছেন তাঁদের জন্য কাঁঠাল
খুব উপকারী। এছাড়া থাইরয়েডের সমস্যায় যাঁরা
ভুগছেন তাঁদের জন্যও তো কাঁঠাল খুবই উপকারী।
কারণ এতে যে খনিজ পদার্থ তামা থাকে তা
থাইরয়েডকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
৪. কাঁঠালের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান
বয়ঃবৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে ধীর করে ফলে ত্বকে
বয়সের ছাপ দেখা যায় না। তাই ত্বকের বয়স ধরে
রাখতে অর্থাৎ চেহারায় লাবন্য দীর্ঘস্থায়ী করার
জন্য কাঁঠাল খেতে পারেন।
৫. কাঁঠালে রয়েছে ডায়েটারি ফাইবার। এটি
মলাশয় থেকে বিষাক্ত উপাদান অপসারণ করে। ফলে
মলাশয়ের ওপর কোন রকম বিষাক্ত উপাদানের
ক্ষতিকর প্রভাব পরে না। এইভাবে মলাশয়ের
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।