01-14-2017, 08:14 PM
বর্তমানের আধুনিক যুগের নানা অনৈতিক ও অশ্লীল
কাজগুলোর মধ্যে অন্যতম ফোন সেক্সের মতো
নোংরা একটি জিনিস। শুনতে অদ্ভুত শোনালেও
বিভিন্ন জরিপে জানা যায় অনেক প্রেমিক-
প্রেমিকাই এই কাজটি করে থাকেন। অনেকের মতে
এই কাজটি ভালোবাসার বন্ধনকে আরও অনেক বেশি
গভীর করে তোলে, যা সম্পূর্ণ একটি ভুল কথা।
ভালোবাসার সম্পর্ককে গভীর করার জন্য দুজনের
কমিটমেন্ট এবং সততাই যথেষ্ট, এইধরনের নোংরা
কাজগুলো নয়। কিন্তু আজকাল এই কাজটি এক ধরণের
ফ্যাশনে পরিনত হয়েছে। প্রেমের সম্পর্কে জড়ালে
এই কাজটি করতে হবে বলে অঘোষিত নীতি হয়ে
দাঁড়িয়েছে যা একটি মানবিক ও সামাজিক
অবক্ষয়ের পর্যায়ে পড়ে। এই নোংরা কাজটি থেকে
বিরত থাকা উচিৎ সকলেরই। চলুন তবে দেখে নেয়া
যাক ফোন সেক্সের নোংরা অভ্যাস থেকে বের
হয়ে আসার কিছু কৌশল।
১. মন শক্ত করুন
অভ্যাস ত্যাগ করার জন্য প্রথমেই শক্ত হতে হবে
দু’পক্ষকে। প্রেমিক চাইলেও প্রেমিকাকে
সামলাতে হবে পুরো ব্যাপারটা। উল্টোটি ঘটলেও
সামলে নিতে হবে প্রেমিককে। মনের জোর এবং
একে ওপরের প্রতি ভালোবাসার গভীরতাই পারে এই
কাজটি বন্ধ করতে। সবচাইতে বড় কথা, পরস্পরের জন্য
সম্মান থাকলে এই ব্যাপারটি মাঝে এসে দারাতেই
পারবেন না।
২. বেশি রাতে কথা বলবেন না
রাত গভীর হলে অনেকেরই মন অন্যরকম হয়ে যায়। আর
তাই বেশি রাতে বিছানায় শুয়ে প্রেমিক বা
প্রেমিকার সঙ্গে কথা বলা বন্ধ করুন। তাহলে
দেখবেন আস্তে আস্তে ফোন সেক্সের মতো নোংরা
কাজটি বন্ধ হয়ে যাবে। প্রিয়জনের সঙ্গে কথা বলুন
খোলামেলা জায়গায় দাঁড়িয়ে। বাড়ির বারান্দা বা
ছাদকে বেছে নিন কথা বলার জন্য। এবং রাত খুব
বেশি গভীর করবেন না। বরং দিনে কথা বলুন।
৩. কথা বলার বিষয় বদলান
পরিবার, বন্ধুবান্ধব, সমসাময়িক বিষয় নিয়ে কথা
বলুন। কথা বলার মতো অনেক বিষয়ই রয়েছে। প্রেমের
কথা থাকলেও তাতে যেন যৌনতার উসকানি মুলক
কোনো কথা না থাকে। এতে করেই সূচনা হয় এই
খারাপ কাজটির।
৪. বিয়ের কথায় সাবধান
প্রেমিক প্রেমিকার কথা বার্তায় বিয়ের কথা
উঠতেই পারে। তবে তার মানে এই নয় যে ফুলশয্যার
কথা আলোচনা করতে হবে সবসময়। এর চেয়ে বরং
সংসার গোছানোর কথা বলুন। কে কী ধরণের
জীবনসঙ্গী চান তা নিয়ে কথা বলুন।
৫. গান একটি সুন্দর মাধ্যম
উত্তেজনা মূলক কথার পরিবর্তে সিনেমা, সাহিত্য,
গান-বাজনা নিয়ে কথা বলুন। দরকার পড়লে গান শুনুন
বা শোনান। এতেও ভালোবাসা প্রকাশ হবে। একজন
আরেকজনকে গান শুনিয়ে মনে ভাব প্রকাশ করতে
পারেন।
৬. বিরতি দিন
এক টানা কথা না বলে কথার সময়কে ভাগ করে নিন।
ধরুন কিছুক্ষন কথা বললেন, তারপর খানিকটা বিরতি
নিয়ে আবার কথা বলা শুরু করলেন। তাহলে দেখবেন
খুব সহজেই যৌনতার কথা উঠবে না।
৭. ফোনে ব্যালান্স কম রাখুন
একটানা কথা বলা এড়াতে চাইলে কথা বলার সময়
ফোনে অল্প পয়সা রিচার্জ করুন। যাতে দরকারি
কথা শেষ হওয়ার পর নিজে থেকেই ফোনটা কেটে
যায়। এতে করে অন্তত একজন আরেকজনকে
দোষারোপ করতে পারবেন না এবং অনেক
আপত্তিকর কোথাও এড়িয়ে যেতে পারবেন।
৮. সাহায্য নিন
ফোন সেক্সের নেশা বাড়াবাড়ি পর্যায় গেলে
অবশ্যই মনোরোগ বিশষজ্ঞের সঙ্গে দেখা করুন।
কারণ এটি এক ধরণের মানসিক ব্যাধির পর্যায়ে
পড়ে।
৯. স্বাস্থ্যকর জীবন
সুস্থ জীবন গড়ে তুলুন। প্রোডাক্টটিভ কাজে ব্যস্ত
হয়ে পড়ুন। যে সময়টুকু প্রিয়জনের সাথে ভালো কথা
বলতে পারবেন ঠিক ততোটুকু সময়ই কথা বলুন। বাকি
সময়ে অন্য কিছু করুন। উত্তেজনা অনুভব করলে
মনোযোগ অন্যদিকে সরিয়ে নিন। এতে করে নিজের
ভেতর থেকে উত্তেজনা কমে যাবে।
১০. ইচ্ছাশক্তি
সব শেষে ইচ্ছাশক্তিই বড় শক্তি। দু’জনেই দু’জনের
সাহায্যে হাত বাড়ান। ভালবাসার গল্প হয়ে উঠুক
সুখের গল্পের। তাতে প্রযুক্তি নির্ভর যৌনতার
কালো রং না ধরাই ভাল।
কাজগুলোর মধ্যে অন্যতম ফোন সেক্সের মতো
নোংরা একটি জিনিস। শুনতে অদ্ভুত শোনালেও
বিভিন্ন জরিপে জানা যায় অনেক প্রেমিক-
প্রেমিকাই এই কাজটি করে থাকেন। অনেকের মতে
এই কাজটি ভালোবাসার বন্ধনকে আরও অনেক বেশি
গভীর করে তোলে, যা সম্পূর্ণ একটি ভুল কথা।
ভালোবাসার সম্পর্ককে গভীর করার জন্য দুজনের
কমিটমেন্ট এবং সততাই যথেষ্ট, এইধরনের নোংরা
কাজগুলো নয়। কিন্তু আজকাল এই কাজটি এক ধরণের
ফ্যাশনে পরিনত হয়েছে। প্রেমের সম্পর্কে জড়ালে
এই কাজটি করতে হবে বলে অঘোষিত নীতি হয়ে
দাঁড়িয়েছে যা একটি মানবিক ও সামাজিক
অবক্ষয়ের পর্যায়ে পড়ে। এই নোংরা কাজটি থেকে
বিরত থাকা উচিৎ সকলেরই। চলুন তবে দেখে নেয়া
যাক ফোন সেক্সের নোংরা অভ্যাস থেকে বের
হয়ে আসার কিছু কৌশল।
১. মন শক্ত করুন
অভ্যাস ত্যাগ করার জন্য প্রথমেই শক্ত হতে হবে
দু’পক্ষকে। প্রেমিক চাইলেও প্রেমিকাকে
সামলাতে হবে পুরো ব্যাপারটা। উল্টোটি ঘটলেও
সামলে নিতে হবে প্রেমিককে। মনের জোর এবং
একে ওপরের প্রতি ভালোবাসার গভীরতাই পারে এই
কাজটি বন্ধ করতে। সবচাইতে বড় কথা, পরস্পরের জন্য
সম্মান থাকলে এই ব্যাপারটি মাঝে এসে দারাতেই
পারবেন না।
২. বেশি রাতে কথা বলবেন না
রাত গভীর হলে অনেকেরই মন অন্যরকম হয়ে যায়। আর
তাই বেশি রাতে বিছানায় শুয়ে প্রেমিক বা
প্রেমিকার সঙ্গে কথা বলা বন্ধ করুন। তাহলে
দেখবেন আস্তে আস্তে ফোন সেক্সের মতো নোংরা
কাজটি বন্ধ হয়ে যাবে। প্রিয়জনের সঙ্গে কথা বলুন
খোলামেলা জায়গায় দাঁড়িয়ে। বাড়ির বারান্দা বা
ছাদকে বেছে নিন কথা বলার জন্য। এবং রাত খুব
বেশি গভীর করবেন না। বরং দিনে কথা বলুন।
৩. কথা বলার বিষয় বদলান
পরিবার, বন্ধুবান্ধব, সমসাময়িক বিষয় নিয়ে কথা
বলুন। কথা বলার মতো অনেক বিষয়ই রয়েছে। প্রেমের
কথা থাকলেও তাতে যেন যৌনতার উসকানি মুলক
কোনো কথা না থাকে। এতে করেই সূচনা হয় এই
খারাপ কাজটির।
৪. বিয়ের কথায় সাবধান
প্রেমিক প্রেমিকার কথা বার্তায় বিয়ের কথা
উঠতেই পারে। তবে তার মানে এই নয় যে ফুলশয্যার
কথা আলোচনা করতে হবে সবসময়। এর চেয়ে বরং
সংসার গোছানোর কথা বলুন। কে কী ধরণের
জীবনসঙ্গী চান তা নিয়ে কথা বলুন।
৫. গান একটি সুন্দর মাধ্যম
উত্তেজনা মূলক কথার পরিবর্তে সিনেমা, সাহিত্য,
গান-বাজনা নিয়ে কথা বলুন। দরকার পড়লে গান শুনুন
বা শোনান। এতেও ভালোবাসা প্রকাশ হবে। একজন
আরেকজনকে গান শুনিয়ে মনে ভাব প্রকাশ করতে
পারেন।
৬. বিরতি দিন
এক টানা কথা না বলে কথার সময়কে ভাগ করে নিন।
ধরুন কিছুক্ষন কথা বললেন, তারপর খানিকটা বিরতি
নিয়ে আবার কথা বলা শুরু করলেন। তাহলে দেখবেন
খুব সহজেই যৌনতার কথা উঠবে না।
৭. ফোনে ব্যালান্স কম রাখুন
একটানা কথা বলা এড়াতে চাইলে কথা বলার সময়
ফোনে অল্প পয়সা রিচার্জ করুন। যাতে দরকারি
কথা শেষ হওয়ার পর নিজে থেকেই ফোনটা কেটে
যায়। এতে করে অন্তত একজন আরেকজনকে
দোষারোপ করতে পারবেন না এবং অনেক
আপত্তিকর কোথাও এড়িয়ে যেতে পারবেন।
৮. সাহায্য নিন
ফোন সেক্সের নেশা বাড়াবাড়ি পর্যায় গেলে
অবশ্যই মনোরোগ বিশষজ্ঞের সঙ্গে দেখা করুন।
কারণ এটি এক ধরণের মানসিক ব্যাধির পর্যায়ে
পড়ে।
৯. স্বাস্থ্যকর জীবন
সুস্থ জীবন গড়ে তুলুন। প্রোডাক্টটিভ কাজে ব্যস্ত
হয়ে পড়ুন। যে সময়টুকু প্রিয়জনের সাথে ভালো কথা
বলতে পারবেন ঠিক ততোটুকু সময়ই কথা বলুন। বাকি
সময়ে অন্য কিছু করুন। উত্তেজনা অনুভব করলে
মনোযোগ অন্যদিকে সরিয়ে নিন। এতে করে নিজের
ভেতর থেকে উত্তেজনা কমে যাবে।
১০. ইচ্ছাশক্তি
সব শেষে ইচ্ছাশক্তিই বড় শক্তি। দু’জনেই দু’জনের
সাহায্যে হাত বাড়ান। ভালবাসার গল্প হয়ে উঠুক
সুখের গল্পের। তাতে প্রযুক্তি নির্ভর যৌনতার
কালো রং না ধরাই ভাল।