01-14-2017, 09:17 PM
পথ ধরে হেঁটে যাচ্ছিল একটি জাদুকর । হঠাত তার
চখে পরল একটি যুবতি মেয়ে কাঁদছে । তাই দেখে
জাদুকর বলল-
জাদুকরঃ আপনাকে কোন ভাবে সাহায্য করতে
পারি ?
মেয়েটিঃ আমাকে সাহায্য করতে পারে শুধু
অলৌকিক কোন ঘটনা !
জাদুকরঃ অলৌকিক ঘটনা ! এ তো আমার আওতায় ।
আমি জাদুকর, আপনার তিনটি ইচ্ছা আমি পূরন করতে
পারব । বলুন এক এক করে ।
মেয়েটিঃ আমি রূপবতী নই ।কিন্তু জানেন এত ইচ্ছা
করে যেন পুরুষেরা আমাকে দেখেই পাগল হয়ে যায় !
জাদুকর তার একটি দাড়া ছিরে তার মন্তর পরতে
লাগল । সাথে সাথে মেয়েটির ইচ্ছা পূরন হয়ে গেল ।
তার পরের ইচ্ছা বলার জন্য বলা হল । মেয়েটি বলল-
মেয়েটিঃ শুধু সৌন্দর্য দিয়ে কি হবে ! আমার অর্থ
সম্পদ নেই, নেই নিজের বাড়ী । আমাকে কে পছন্দ
করবে ?
জাদুকর তার জন্য শহরের মাঝখানে একটি
রাজপ্রাসাদ
বানিয়ে দিল । এবার শেষ ইচ্ছার পালা । মেয়েটি
কে বলা হল তার শেষ ইচ্ছার কথা বলতে ।
এবার মেয়েটি ভাবতে লাগল এই জাদুকর কে যদি
আমি বিয়ে করি তাহলে আমি ৩ টি জিনিস কেন
সারা জীবন যত খুশি চেয়ে নিতে পারব । এবার
মেয়েটি বলল-
মেয়ে: আমার শেষ ইচ্ছা তোমায় আমি বিয়ে করব ।
এ কথা শুনে জাদুকর পরল মহা বিপদে কিন্তু কি করবে
তার
ইচ্ছা পূরন করতে সে তাকে বিয়েই করল ।
এবার মেয়েটি বলল- আমাকে সোনার গহনা দিয়ে
রাজকন্যা বানিয়ে দাও ।
জাদুকরঃ আমি তো আর পারব না কারন আমার জাদু
ছিল সীমিত । প্রতি ৫ বছর পর পর আমি আমার
নিজের জন্য না, মানুষের তিনটি ইচ্ছা পূরন করতে
পারি ।
মেয়েটি রেগে গিয়ে জাদুকরের দাড়ি ধরে এমন
একটি টান দিল যার কারনে জাদুকর তার জাদু
চিরতরে হারিয়ে একে বারে মরার পথে ।
মেয়েটিঃ হারামজাদা এ কথাটি বিয়ের আগে
বললিনা কেন ? এবার তুই মর, আমি আমার মত একটি
রাজপুত্র কে বিয়ে করে সুখে থাকব ।
ততখ্যনে জাদুকরটি মারা গেল । যেই জাদুকরটি
মারা গেল তার সাথে সাথে মেয়েটি আবার তার
আগের অবস্থা হয়ে গেল।
এখন মেয়েটি কাঁদতে কাঁদতে বলল- হায় যা ছিল তাই
তো ভাল ছিল, বেশী খেতে গিয়ে কম ও যোটল না ।
যে ভাইয়েরা প্রেম করেন তাদের কে বলছি, ভাই
যথেস্ট পরিমান টাকা না নিয়ে প্রেমিকাকে দিয়ে
ঘুরতে বের হবেন না । কারনটা বোঝতেই তো পারছেন
। জাদুকরের দাড়ি গেছে, আপনার পেন্ট ও যেতে
পারে , বলা যায়না কারন মেয়েদের প্রতি বিশ্বাস
নেই ।
কিন্তু সবাই তো আর এক রকম নয়, তাও মনে রাখতে
হবে।
আর আপুদের বলি বেশী খেতে যাবেন না তাহলে
পরে আম আনতে গিয়ে ছালা হারাবেন ।
চখে পরল একটি যুবতি মেয়ে কাঁদছে । তাই দেখে
জাদুকর বলল-
জাদুকরঃ আপনাকে কোন ভাবে সাহায্য করতে
পারি ?
মেয়েটিঃ আমাকে সাহায্য করতে পারে শুধু
অলৌকিক কোন ঘটনা !
জাদুকরঃ অলৌকিক ঘটনা ! এ তো আমার আওতায় ।
আমি জাদুকর, আপনার তিনটি ইচ্ছা আমি পূরন করতে
পারব । বলুন এক এক করে ।
মেয়েটিঃ আমি রূপবতী নই ।কিন্তু জানেন এত ইচ্ছা
করে যেন পুরুষেরা আমাকে দেখেই পাগল হয়ে যায় !
জাদুকর তার একটি দাড়া ছিরে তার মন্তর পরতে
লাগল । সাথে সাথে মেয়েটির ইচ্ছা পূরন হয়ে গেল ।
তার পরের ইচ্ছা বলার জন্য বলা হল । মেয়েটি বলল-
মেয়েটিঃ শুধু সৌন্দর্য দিয়ে কি হবে ! আমার অর্থ
সম্পদ নেই, নেই নিজের বাড়ী । আমাকে কে পছন্দ
করবে ?
জাদুকর তার জন্য শহরের মাঝখানে একটি
রাজপ্রাসাদ
বানিয়ে দিল । এবার শেষ ইচ্ছার পালা । মেয়েটি
কে বলা হল তার শেষ ইচ্ছার কথা বলতে ।
এবার মেয়েটি ভাবতে লাগল এই জাদুকর কে যদি
আমি বিয়ে করি তাহলে আমি ৩ টি জিনিস কেন
সারা জীবন যত খুশি চেয়ে নিতে পারব । এবার
মেয়েটি বলল-
মেয়ে: আমার শেষ ইচ্ছা তোমায় আমি বিয়ে করব ।
এ কথা শুনে জাদুকর পরল মহা বিপদে কিন্তু কি করবে
তার
ইচ্ছা পূরন করতে সে তাকে বিয়েই করল ।
এবার মেয়েটি বলল- আমাকে সোনার গহনা দিয়ে
রাজকন্যা বানিয়ে দাও ।
জাদুকরঃ আমি তো আর পারব না কারন আমার জাদু
ছিল সীমিত । প্রতি ৫ বছর পর পর আমি আমার
নিজের জন্য না, মানুষের তিনটি ইচ্ছা পূরন করতে
পারি ।
মেয়েটি রেগে গিয়ে জাদুকরের দাড়ি ধরে এমন
একটি টান দিল যার কারনে জাদুকর তার জাদু
চিরতরে হারিয়ে একে বারে মরার পথে ।
মেয়েটিঃ হারামজাদা এ কথাটি বিয়ের আগে
বললিনা কেন ? এবার তুই মর, আমি আমার মত একটি
রাজপুত্র কে বিয়ে করে সুখে থাকব ।
ততখ্যনে জাদুকরটি মারা গেল । যেই জাদুকরটি
মারা গেল তার সাথে সাথে মেয়েটি আবার তার
আগের অবস্থা হয়ে গেল।
এখন মেয়েটি কাঁদতে কাঁদতে বলল- হায় যা ছিল তাই
তো ভাল ছিল, বেশী খেতে গিয়ে কম ও যোটল না ।
যে ভাইয়েরা প্রেম করেন তাদের কে বলছি, ভাই
যথেস্ট পরিমান টাকা না নিয়ে প্রেমিকাকে দিয়ে
ঘুরতে বের হবেন না । কারনটা বোঝতেই তো পারছেন
। জাদুকরের দাড়ি গেছে, আপনার পেন্ট ও যেতে
পারে , বলা যায়না কারন মেয়েদের প্রতি বিশ্বাস
নেই ।
কিন্তু সবাই তো আর এক রকম নয়, তাও মনে রাখতে
হবে।
আর আপুদের বলি বেশী খেতে যাবেন না তাহলে
পরে আম আনতে গিয়ে ছালা হারাবেন ।