01-15-2017, 12:33 AM
১০১ বছর বয়সে সাঁতার কেটে বিশ্বরেকর্ড করেছেন
জাপানের মেইকো নাগাওকা। জাপানের চিবা
শহরে চলছে বর্ষীয়ানদের সাঁতার প্রতিযোগিতা।
সেখানেই দুর্দান্ত এ কাজ করে বসেন তিনি।
টুর্নামেন্টে ৪০০ মিটার ফ্রিস্টাইল বিভাগে ছিলেন
শতবর্ষী নাগাওকা। শতবর্ষ পার করা এই নারী
সাঁতারুর সাঁতার দেখতে দর্শকরা ছিলেন উৎসুক।
সবাইকে চমকে দিয়ে ২৬ মিনিট ১৬.৮১ সেকেন্ডে
তিনি পার করেন নির্দিষ্ট দূরত্ব।
পানি থেকে উঠে আসতেই করতালিতে সম্মান
জানানো হয় এই শতাব্দী প্রাচীন এই সাঁতারুকে।
একটানা সাঁতার কেটেও ক্লান্ত নন নাগাওকা।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে
তিনি জানান, অন্তত ১০৫ বছর পর্যন্ত সাঁতার কাটতে
চাই।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, একসময় প্রতিযোগিতা
রোমাঞ্চকর পর্যায়ে চলে যায়। তখন পানির মধ্যে
তীব্র লড়াই চলছে ৮০ বছরের এটসুকো আজুমির সঙ্গে
১০১ বছরের নাগাওকার। সুন্দর ছন্দে জল কেটে
দুজনেই ফিনিশিং লাইনের দিকে এগিয়ে
যাচ্ছিলেন।
তবে শেষ পর্যন্ত আশি বছরের আজুমি জয় ছিনিয়ে
নিয়েছেন। চ্যাম্পিয়ন না হতে পেরেও কোনো দুঃখ
নেই নাগাওকার। পুরো অনুষ্ঠানজুড়ে তাকে ঘিরেই
ছিল যাবতীয় কৌতুহল। নাগাওকা বলেন, ‘যখন আমি
সাঁতার কাটি তখন আমি আমার নিজেকে নিজের
মতো করে পাই।
প্রসঙ্গত, প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন ১৯১৪ সালে জন্ম
হয় নাগাওকার। দেখেছেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের
বিভীষিকা। বিংশ শতাব্দীর প্রায় পুরোটাই তিনি
প্রত্যক্ষ করেছেন। আর মনের আনন্দে সাঁতার
কেটেছেন। এখনো সেই অভ্যাসটি ছাড়তে নারাজ
তিনি।
জাপানের মেইকো নাগাওকা। জাপানের চিবা
শহরে চলছে বর্ষীয়ানদের সাঁতার প্রতিযোগিতা।
সেখানেই দুর্দান্ত এ কাজ করে বসেন তিনি।
টুর্নামেন্টে ৪০০ মিটার ফ্রিস্টাইল বিভাগে ছিলেন
শতবর্ষী নাগাওকা। শতবর্ষ পার করা এই নারী
সাঁতারুর সাঁতার দেখতে দর্শকরা ছিলেন উৎসুক।
সবাইকে চমকে দিয়ে ২৬ মিনিট ১৬.৮১ সেকেন্ডে
তিনি পার করেন নির্দিষ্ট দূরত্ব।
পানি থেকে উঠে আসতেই করতালিতে সম্মান
জানানো হয় এই শতাব্দী প্রাচীন এই সাঁতারুকে।
একটানা সাঁতার কেটেও ক্লান্ত নন নাগাওকা।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে
তিনি জানান, অন্তত ১০৫ বছর পর্যন্ত সাঁতার কাটতে
চাই।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, একসময় প্রতিযোগিতা
রোমাঞ্চকর পর্যায়ে চলে যায়। তখন পানির মধ্যে
তীব্র লড়াই চলছে ৮০ বছরের এটসুকো আজুমির সঙ্গে
১০১ বছরের নাগাওকার। সুন্দর ছন্দে জল কেটে
দুজনেই ফিনিশিং লাইনের দিকে এগিয়ে
যাচ্ছিলেন।
তবে শেষ পর্যন্ত আশি বছরের আজুমি জয় ছিনিয়ে
নিয়েছেন। চ্যাম্পিয়ন না হতে পেরেও কোনো দুঃখ
নেই নাগাওকার। পুরো অনুষ্ঠানজুড়ে তাকে ঘিরেই
ছিল যাবতীয় কৌতুহল। নাগাওকা বলেন, ‘যখন আমি
সাঁতার কাটি তখন আমি আমার নিজেকে নিজের
মতো করে পাই।
প্রসঙ্গত, প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন ১৯১৪ সালে জন্ম
হয় নাগাওকার। দেখেছেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের
বিভীষিকা। বিংশ শতাব্দীর প্রায় পুরোটাই তিনি
প্রত্যক্ষ করেছেন। আর মনের আনন্দে সাঁতার
কেটেছেন। এখনো সেই অভ্যাসটি ছাড়তে নারাজ
তিনি।