01-15-2017, 04:02 PM
যে ছবিটি দেখছেন সেটি দিনাজপুরের
ঘোড়াঘাটের ঐতিহাসিক সুরা মসজিদ। এই সুরা
মসজিদ দিনাজপুর জেলার স্থাপত্য শিল্পের এক
অপরূপ নিদর্শন।
মসজিদটি ঘোড়াঘাট উপজেলা পরিষদ হতে প্রায় ৫
কিঃ মিঃ পশ্চিমে হিলি-ঘোড়াঘাট সড়কের উত্তর
পার্শ্বে চোরগাছা মৌজায় অবস্থিত। মসজিদটি সুরা
নামক স্থানে নির্মিত বলে এটি সুরা মসজিদ নামেই
পরিচিতি পেয়েছে। অনেকেই এটিকে সুজা মসজিদ
নামেও অভিহিত করে থাকেন।
মুসলিম বিশ্বের এক অনন্য নিদর্শন হিসেবে পরিগণিত
হয়ে থাকে এই ঘোড়াঘাটের ঐতিহাসিক সুরা
মসজিদ। সাম্প্রতিক সংস্কারের পর তোলা ছবি।
মসজিদটির উত্তর পার্শ্বে ৩৫০´২০০ গজ (প্রায়)
আয়তনের একটি প্রাচীন দীঘিও রয়েছে। দীঘির ১৫
ফুট উঁচু পাড়গুলো অনেকটা প্রশস্ত। দক্ষিণ পাড়ের
মধ্যভাগে একটি প্রশস্ত ঘাটও রয়েছে। কারো কারো
মতে, ঘাটটি প্রায় ৫০ ফুট প্রশস্ত ছিল। দীঘির ঘাট
হতে প্রায় ১০০ ফুট দক্ষিণ-পশ্চিমে দীঘির দক্ষিণ
পাড়ের পশ্চিমাংশের দক্ষিণ দিকে ও সদর সড়কের
উত্তর দিক বরাবর প্রায় ৫ ফুট উঁচু একটি সমতল
প্লাটফর্ম রয়েছে। পূর্ব পশ্চিমে দীর্ঘ এর আয়তন
প্রায় ১০০´৫০ ফুট।
মসজিদের উত্তর এবং দক্ষিণ বহির্দেয়ালে ব্যবহৃত
ইটের সূক্ষ্ম নকশার সাদৃশ্য পাওয়া যাযবে ১৫২৩
সালে নির্মিত রাজশাহীর বাঘা জামে মসজিদের
সাথে।
মসজিদটির আয়তন বাইরের দিকে ৪০´৬০ ফুট।
মসজিদটি পূর্ব ও পশ্চিমে দীর্ঘ। মসজিদের বাইরে
চারকোণায় ৪টি ও বারান্দায় দুইকোণে ২টি মোট
৬টি অষ্টভূজাকৃতি গম্বুজও রয়েছে। এটি একটি
সমসাময়িক স্থাপত্যের প্রতিফলন। এই গম্বুজগুলি মসৃণ
ও কালো পাথরে আবৃত। মসজিদের সমগ্র বহির্দেয়াল
একটি পাথরের বর্ডার দ্বারা উপর নীচ দু’ভাগে
বিভক্ত করা। মসজিদটি একটি প্রাচীন নিদর্শন। তাই
দূর-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ আসেন এখানে নামাজ
আদায় করতে।
ঘোড়াঘাটের ঐতিহাসিক সুরা মসজিদ। এই সুরা
মসজিদ দিনাজপুর জেলার স্থাপত্য শিল্পের এক
অপরূপ নিদর্শন।
মসজিদটি ঘোড়াঘাট উপজেলা পরিষদ হতে প্রায় ৫
কিঃ মিঃ পশ্চিমে হিলি-ঘোড়াঘাট সড়কের উত্তর
পার্শ্বে চোরগাছা মৌজায় অবস্থিত। মসজিদটি সুরা
নামক স্থানে নির্মিত বলে এটি সুরা মসজিদ নামেই
পরিচিতি পেয়েছে। অনেকেই এটিকে সুজা মসজিদ
নামেও অভিহিত করে থাকেন।
মুসলিম বিশ্বের এক অনন্য নিদর্শন হিসেবে পরিগণিত
হয়ে থাকে এই ঘোড়াঘাটের ঐতিহাসিক সুরা
মসজিদ। সাম্প্রতিক সংস্কারের পর তোলা ছবি।
মসজিদটির উত্তর পার্শ্বে ৩৫০´২০০ গজ (প্রায়)
আয়তনের একটি প্রাচীন দীঘিও রয়েছে। দীঘির ১৫
ফুট উঁচু পাড়গুলো অনেকটা প্রশস্ত। দক্ষিণ পাড়ের
মধ্যভাগে একটি প্রশস্ত ঘাটও রয়েছে। কারো কারো
মতে, ঘাটটি প্রায় ৫০ ফুট প্রশস্ত ছিল। দীঘির ঘাট
হতে প্রায় ১০০ ফুট দক্ষিণ-পশ্চিমে দীঘির দক্ষিণ
পাড়ের পশ্চিমাংশের দক্ষিণ দিকে ও সদর সড়কের
উত্তর দিক বরাবর প্রায় ৫ ফুট উঁচু একটি সমতল
প্লাটফর্ম রয়েছে। পূর্ব পশ্চিমে দীর্ঘ এর আয়তন
প্রায় ১০০´৫০ ফুট।
মসজিদের উত্তর এবং দক্ষিণ বহির্দেয়ালে ব্যবহৃত
ইটের সূক্ষ্ম নকশার সাদৃশ্য পাওয়া যাযবে ১৫২৩
সালে নির্মিত রাজশাহীর বাঘা জামে মসজিদের
সাথে।
মসজিদটির আয়তন বাইরের দিকে ৪০´৬০ ফুট।
মসজিদটি পূর্ব ও পশ্চিমে দীর্ঘ। মসজিদের বাইরে
চারকোণায় ৪টি ও বারান্দায় দুইকোণে ২টি মোট
৬টি অষ্টভূজাকৃতি গম্বুজও রয়েছে। এটি একটি
সমসাময়িক স্থাপত্যের প্রতিফলন। এই গম্বুজগুলি মসৃণ
ও কালো পাথরে আবৃত। মসজিদের সমগ্র বহির্দেয়াল
একটি পাথরের বর্ডার দ্বারা উপর নীচ দু’ভাগে
বিভক্ত করা। মসজিদটি একটি প্রাচীন নিদর্শন। তাই
দূর-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ আসেন এখানে নামাজ
আদায় করতে।