01-15-2017, 04:05 PM
ভাবুন আপনি হাঁটছেন মাটি থেকেপ্রায় ১০০০ ফিট
উঁচু রাস্তা দিয়ে।তবে যে সে রাস্তা নয়, পাহাড়ের
গা বেয়ে ভাঙাচোরা, সরু রাস্তা। ডাইনেবায়ে একটু
হিসাবে গরমিল হলেই শেষ জীবনের সব হিসাব। তবু
অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় মানুষের প্রিয় গন্তব্য এটি!
আপনিও কি রোমাঞ্চিত হতে চান? তাহলে স্পেনে
গিয়ে সোজা চলে যান দেশটির দক্ষিণের একটি
গ্রামে অবস্থিত অ্যালোরার এল ক্যামিনিটো ডেল
রেবা ‘দ্য লিটল পাথওয়ে’।
এই মুহূর্তে এটিই বিশ্বের সবচেয়ে রোমাঞ্চবর,
বিপজ্জনক হাঁটার রাস্তা। কিন্তু দুঃখজনক হলেও
সত্যপথটি বেশি দীর্ঘ নয়। মাত্র তিন কিলোমিটার!
প্রস্থে রাস্তাটি মাত্র তিন ফিট। পাহাড়ের শরীরর
বেয়ে এই রাম্তা দিয়ে হাঁটতে হবে প্রায় ১০০০
মিটার উঁচু দিয়ে। নিচে নদী। এটি মূলত সংযোগ
স্থাপন করেছে দুটি পাহাড়ি ঝরনাকে।
স্পেনের রাজা ত্রয়োদশ আলফনসো এইরাস্তা দিয়ে
হেঁটে ছিলেন। রাস্তাটি তৈরি ১৯০১ সালে। একটি
হাইড্রোইলেক্ট্রিক প্ল্যান্ট তৈরির সময় এটি
নির্মিত হয়।
অনেক বছর হওয়ায় রাস্তাটি খুবই খারাপ অবস্থায়
রয়েছে। কনক্রিং অনেক খসে গেছে। অবশিষ্ট
রয়েছে কেবল স্টিলের কিছুপাত। কিছু ঢালাই। ২০০০
সালে দুজন আরোহী এই রাস্তা থেকে পড়ে মারা
যান। তারপর থেকেই মূলত সরকারিভাবে এখানে
চলাচল নিষিদ্ধ। তারপরও কিছু অ্যাডভেঞ্চার প্রিয়
মানুষ এখনো সেখানে যান।
সম্প্রতি রাস্তাটির কিছু সংস্কার কাজ
হচ্ছেভ্রমণপ্রিয়দের জন্য। চেষ্টা চলছেট্যুরিস্ট স্পট
বানাতে। তবে রাস্তাটি সংস্কার করে আলো
বসিয়ে সুশোভিত করার পর এটি আর পৃথিবীর
সবচেয়ে বিপজ্জনক রাস্তা থাকবে কিনাসেটা
নিয়ে সন্দেহ থেকেই যায়।
উঁচু রাস্তা দিয়ে।তবে যে সে রাস্তা নয়, পাহাড়ের
গা বেয়ে ভাঙাচোরা, সরু রাস্তা। ডাইনেবায়ে একটু
হিসাবে গরমিল হলেই শেষ জীবনের সব হিসাব। তবু
অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় মানুষের প্রিয় গন্তব্য এটি!
আপনিও কি রোমাঞ্চিত হতে চান? তাহলে স্পেনে
গিয়ে সোজা চলে যান দেশটির দক্ষিণের একটি
গ্রামে অবস্থিত অ্যালোরার এল ক্যামিনিটো ডেল
রেবা ‘দ্য লিটল পাথওয়ে’।
এই মুহূর্তে এটিই বিশ্বের সবচেয়ে রোমাঞ্চবর,
বিপজ্জনক হাঁটার রাস্তা। কিন্তু দুঃখজনক হলেও
সত্যপথটি বেশি দীর্ঘ নয়। মাত্র তিন কিলোমিটার!
প্রস্থে রাস্তাটি মাত্র তিন ফিট। পাহাড়ের শরীরর
বেয়ে এই রাম্তা দিয়ে হাঁটতে হবে প্রায় ১০০০
মিটার উঁচু দিয়ে। নিচে নদী। এটি মূলত সংযোগ
স্থাপন করেছে দুটি পাহাড়ি ঝরনাকে।
স্পেনের রাজা ত্রয়োদশ আলফনসো এইরাস্তা দিয়ে
হেঁটে ছিলেন। রাস্তাটি তৈরি ১৯০১ সালে। একটি
হাইড্রোইলেক্ট্রিক প্ল্যান্ট তৈরির সময় এটি
নির্মিত হয়।
অনেক বছর হওয়ায় রাস্তাটি খুবই খারাপ অবস্থায়
রয়েছে। কনক্রিং অনেক খসে গেছে। অবশিষ্ট
রয়েছে কেবল স্টিলের কিছুপাত। কিছু ঢালাই। ২০০০
সালে দুজন আরোহী এই রাস্তা থেকে পড়ে মারা
যান। তারপর থেকেই মূলত সরকারিভাবে এখানে
চলাচল নিষিদ্ধ। তারপরও কিছু অ্যাডভেঞ্চার প্রিয়
মানুষ এখনো সেখানে যান।
সম্প্রতি রাস্তাটির কিছু সংস্কার কাজ
হচ্ছেভ্রমণপ্রিয়দের জন্য। চেষ্টা চলছেট্যুরিস্ট স্পট
বানাতে। তবে রাস্তাটি সংস্কার করে আলো
বসিয়ে সুশোভিত করার পর এটি আর পৃথিবীর
সবচেয়ে বিপজ্জনক রাস্তা থাকবে কিনাসেটা
নিয়ে সন্দেহ থেকেই যায়।