01-15-2017, 04:21 PM
বাংলাদেশ জুড়েই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অসংখ্য
প্রাকৃতিক আর মনুষ্যনির্মিত দর্শনীয় স্থান। মূলত এই
স্থানগুলোর কথা মাথায় রেখেই প্রতি শুক্রবারের
আয়োজনে থাকছে একটি করে দর্শনীয় স্থানের
বিবরণ। আর আজ এতে প্রকাশিত হলো
মৌলভীবাজারের পরীকুন্ড জলপ্রপাত-এর কথা।
বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে প্রাকৃতিক সুষমা
মণ্ডিত যে জলপ্রপাতগুলো রয়েছে তারই মধ্যে
অন্যতম পরীকুন্ড জলপ্রপাত। স্থানীয় পর্যটকদেও
কাছে সে অর্থে খুব একটা পরিচিত না হলেও এই
জলপ্রপাতটির সৌন্দর্য যে কাউকেই মুগ্ধ করবার
মতো। আর নয়নাভিরাম এই জলপ্রপাতটির অবস্থান
সিলেটের মৌলভীবাজারে। অধিকাংশ পর্যটক
মৌলভীবাজারে এসে মাধবকুন্ড জলপ্রপাত দেখে
ফিরে গেলেও এর খুব কাছে থাকা পরীকুন্ড
জলপ্রপাতটি দেখতে যাওয়া হয় না। যদিও এটাও সত্য
যে মাধবকুন্ড জলপ্রপাত থেকে পরীকুন্ড যাবার
পথটি সবার জন্য খুব সহজ নয়। মূলত মাধবকুন্ড
জলপ্রপাতের কিছুটা আগে শিবমন্দিরের বিপরীত
দিক দিয়ে যে পাহাড়ীঝিরি পথটি গেছে সেই
পথের শেষেই অবস্থান করছে পরীকুন্ড জলপ্রপাতটি।
মাধবকুন্ড থেকে পরীকুন্ড সামান্য পথ হলেও পুরো
পথটিই যেতে হয় পাথরের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া
পানির পথ হয়ে। সাবধানে না এগুলে পিছল খাওয়ার
সম্ভাবনা থাকে বলে এ পথে খালি পায়ে হাঁটাটাই
বুদ্ধিমানের কাজ। পথটি খুব বিপজ্জনক না হলেও
মাধবকুন্ড থেকে পরীকুন্ড যাওয়ার এই পথটি
কোনো একজন গাইডের সহায়তায় যাওয়াটাই
ভালো। বর্ষার মৌসুমে পরীকুন্ড জলপ্রপাতের
সৌন্দর্য মাধবকুন্ডেও চাইতেও অনেক বেশি।
বিশেষ করে যারা এই দুটি ঝর্ণাই দেখেছেন তাদের
ভালোবাসাটা পরীকুন্ডেও প্রতিই একটু বেশি।
সবুজে ঘেরা উঁচু পাহাড়ের গাঁ বেয়ে এখানে নেমে
আসে স্বচ্ছ জলধারা। পরীকুন্ডেও জলধারাটি
মাধবকুন্ডেও মতো অতোটা খাড়া নিচে নেমে
আসেনি। তবে এখানে জলধারার বিস্তৃতি
মাধবকুন্ডেও চাইতে বেশি বলেই তা অন্যরকম এক
সৌন্দর্য তৈরি করে। বেশ খানিকটা উঁচু থেকে
পাহাড়ের গা বেয়ে নেমে আসা এই জলধারা
পাহাড়ি খাদের যে স্থানে এসে পড়েছে সেই
স্থানটিও বেশ মনোরম এবং পরিচ্ছন্ন। তবে
পরীকুন্ডতে যারা বেড়াতে যাবার পরিকল্পনা
করতে চান তাদের জন্য বর্ষা মৌসুমটিই সবচেয়ে
ভালো সময়। কেননা বর্ষার এই সময়টি ছাড়া বছরের
অন্যান্য সময়ে এ জলপ্রপাতটিতে পানির ধারা
থাকে না বললেই চলে। পরীকুন্ডজল প্রপাতে যাবার
জন্য বাংলাদেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে
প্রথমে রেল বা সড়ক পথে আসতে হবে কুলাউড়া বা
মৌলভীবাজারে। এরপর এখান থেকে বা ট্রেনে
এলে কুলাউড়া থেকে বাস বা সিএনজি
অটোরিক্সায় করে পৌঁছানো যাবে মাধবকুন্ড ও
পরীকুন্ড জলপ্রপাতের কাছে।
প্রাকৃতিক আর মনুষ্যনির্মিত দর্শনীয় স্থান। মূলত এই
স্থানগুলোর কথা মাথায় রেখেই প্রতি শুক্রবারের
আয়োজনে থাকছে একটি করে দর্শনীয় স্থানের
বিবরণ। আর আজ এতে প্রকাশিত হলো
মৌলভীবাজারের পরীকুন্ড জলপ্রপাত-এর কথা।
বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে প্রাকৃতিক সুষমা
মণ্ডিত যে জলপ্রপাতগুলো রয়েছে তারই মধ্যে
অন্যতম পরীকুন্ড জলপ্রপাত। স্থানীয় পর্যটকদেও
কাছে সে অর্থে খুব একটা পরিচিত না হলেও এই
জলপ্রপাতটির সৌন্দর্য যে কাউকেই মুগ্ধ করবার
মতো। আর নয়নাভিরাম এই জলপ্রপাতটির অবস্থান
সিলেটের মৌলভীবাজারে। অধিকাংশ পর্যটক
মৌলভীবাজারে এসে মাধবকুন্ড জলপ্রপাত দেখে
ফিরে গেলেও এর খুব কাছে থাকা পরীকুন্ড
জলপ্রপাতটি দেখতে যাওয়া হয় না। যদিও এটাও সত্য
যে মাধবকুন্ড জলপ্রপাত থেকে পরীকুন্ড যাবার
পথটি সবার জন্য খুব সহজ নয়। মূলত মাধবকুন্ড
জলপ্রপাতের কিছুটা আগে শিবমন্দিরের বিপরীত
দিক দিয়ে যে পাহাড়ীঝিরি পথটি গেছে সেই
পথের শেষেই অবস্থান করছে পরীকুন্ড জলপ্রপাতটি।
মাধবকুন্ড থেকে পরীকুন্ড সামান্য পথ হলেও পুরো
পথটিই যেতে হয় পাথরের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া
পানির পথ হয়ে। সাবধানে না এগুলে পিছল খাওয়ার
সম্ভাবনা থাকে বলে এ পথে খালি পায়ে হাঁটাটাই
বুদ্ধিমানের কাজ। পথটি খুব বিপজ্জনক না হলেও
মাধবকুন্ড থেকে পরীকুন্ড যাওয়ার এই পথটি
কোনো একজন গাইডের সহায়তায় যাওয়াটাই
ভালো। বর্ষার মৌসুমে পরীকুন্ড জলপ্রপাতের
সৌন্দর্য মাধবকুন্ডেও চাইতেও অনেক বেশি।
বিশেষ করে যারা এই দুটি ঝর্ণাই দেখেছেন তাদের
ভালোবাসাটা পরীকুন্ডেও প্রতিই একটু বেশি।
সবুজে ঘেরা উঁচু পাহাড়ের গাঁ বেয়ে এখানে নেমে
আসে স্বচ্ছ জলধারা। পরীকুন্ডেও জলধারাটি
মাধবকুন্ডেও মতো অতোটা খাড়া নিচে নেমে
আসেনি। তবে এখানে জলধারার বিস্তৃতি
মাধবকুন্ডেও চাইতে বেশি বলেই তা অন্যরকম এক
সৌন্দর্য তৈরি করে। বেশ খানিকটা উঁচু থেকে
পাহাড়ের গা বেয়ে নেমে আসা এই জলধারা
পাহাড়ি খাদের যে স্থানে এসে পড়েছে সেই
স্থানটিও বেশ মনোরম এবং পরিচ্ছন্ন। তবে
পরীকুন্ডতে যারা বেড়াতে যাবার পরিকল্পনা
করতে চান তাদের জন্য বর্ষা মৌসুমটিই সবচেয়ে
ভালো সময়। কেননা বর্ষার এই সময়টি ছাড়া বছরের
অন্যান্য সময়ে এ জলপ্রপাতটিতে পানির ধারা
থাকে না বললেই চলে। পরীকুন্ডজল প্রপাতে যাবার
জন্য বাংলাদেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে
প্রথমে রেল বা সড়ক পথে আসতে হবে কুলাউড়া বা
মৌলভীবাজারে। এরপর এখান থেকে বা ট্রেনে
এলে কুলাউড়া থেকে বাস বা সিএনজি
অটোরিক্সায় করে পৌঁছানো যাবে মাধবকুন্ড ও
পরীকুন্ড জলপ্রপাতের কাছে।