01-15-2017, 07:45 PM
ডিজিটাল বাংলাদেশের চারটি মূল উপাদান হলো মানবসম্পদ, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) শিল্পের উন্নয়ন, যোগাযোগ স্থাপন ও ই-গভর্ন্যান্স প্রতিষ্ঠা। এই চারটি বিষয়ের ওপর ভর করেই সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ডিজিটাল বাংলাদেশ। আমরা চেষ্টা করছি প্রতিটি খাতে আইসিটির ব্যবহার বাড়াতে। সরকারের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের গত তিন বছরের অর্জন এবং ২০১৭-১৮ সালের কর্মপরিকল্পনা তুলে ধরার জন্য গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর আইসিটি টাওয়ারের বিসিসি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এ সময় আইসিটি বিভাগের বিভিন্ন কার্যক্রম তুলে ধরে এ কথা বলেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ। তিনি আরও বলেন, ‘জাতীয় হেল্প ডেস্ক নম্বর ৯৯৯-এ সব ধরনের সেবা পাচ্ছে দেশের মানুষ। মাত্র ১০০ দিনে এসেছে ৯ লাখ ফোন। এর মধ্যে ১৯ হাজার মানুষের সেবা দিতে পেরেছি।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সভাপতি ইমরান আহমেদ, আইসিটি বিভাগের সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদারসহ অনেকে।
সম্মেলনে জানানো হয়, ২৫ হাজার শিক্ষার্থী উদ্যোক্তা-ফ্রিল্যান্সারের অংশগ্রহণে বিপিও সামিট বাংলাদেশ ২০১৬ অনুষ্ঠিত হয়েছে, যাদের মধ্যে ২৩৫ জনের কর্মসংস্থানও হয়েছে। শিক্ষা, গবেষণা উদ্ভাবনীমূলক উদ্যোগে ১৬৭টি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সাত কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। এলআইসিটি প্রকল্পের আওতায় ২০১৬ সালে ৫ হাজার জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পে ৫ হাজার ১২০ জনের প্রশিক্ষণ চলমান রয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে জুনাইদ আহ্মেদ আরও বলেন, সারা দেশে প্রায় ৫ হাজারের বেশি কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ৩৬টি জেলায় আইসিটি ক্যারিয়ার ক্যাম্প হয়েছে। গড়ে উঠেছে ২৮টি আইটি পার্ক।
আগামী দিনের কর্মপরিকল্পনা রয়েছে টেকনোলজি ল্যাব অ্যান্ড সফটওয়্যার ফিনিশিং স্কুল, ইনফো সরকার-৩ প্রকল্প, স্মার্ট সিটি প্রকল্প, ইন্টিগ্রেটেড ই-গভর্নমেন্ট প্রকল্প, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিএলএসআই ল্যাব, জাতীয় নিরাপত্তা কেন্দ্র ও ডিজিটাল ফরেনসিক ল্যাব, আইটি পার্ক ফর এমপ্লয়মেন্ট প্রজেক্ট, ডিজিটাল কানেকটিভিটি প্রকল্প, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি একাডেমি, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে আইসিটি কেন্দ্র, জাতীয় সার্টিফিকেশন পরীক্ষা পদ্ধতি, জাতীয় সাইবার সিকিউরিটি এজেন্সি এবং ভার্চ্যুয়াল ইউনিভার্সিটি অব মাল্টিমিডিয়া অ্যান্ড ইনোভেশন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সভাপতি ইমরান আহমেদ, আইসিটি বিভাগের সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদারসহ অনেকে।
সম্মেলনে জানানো হয়, ২৫ হাজার শিক্ষার্থী উদ্যোক্তা-ফ্রিল্যান্সারের অংশগ্রহণে বিপিও সামিট বাংলাদেশ ২০১৬ অনুষ্ঠিত হয়েছে, যাদের মধ্যে ২৩৫ জনের কর্মসংস্থানও হয়েছে। শিক্ষা, গবেষণা উদ্ভাবনীমূলক উদ্যোগে ১৬৭টি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সাত কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। এলআইসিটি প্রকল্পের আওতায় ২০১৬ সালে ৫ হাজার জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পে ৫ হাজার ১২০ জনের প্রশিক্ষণ চলমান রয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে জুনাইদ আহ্মেদ আরও বলেন, সারা দেশে প্রায় ৫ হাজারের বেশি কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ৩৬টি জেলায় আইসিটি ক্যারিয়ার ক্যাম্প হয়েছে। গড়ে উঠেছে ২৮টি আইটি পার্ক।
আগামী দিনের কর্মপরিকল্পনা রয়েছে টেকনোলজি ল্যাব অ্যান্ড সফটওয়্যার ফিনিশিং স্কুল, ইনফো সরকার-৩ প্রকল্প, স্মার্ট সিটি প্রকল্প, ইন্টিগ্রেটেড ই-গভর্নমেন্ট প্রকল্প, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিএলএসআই ল্যাব, জাতীয় নিরাপত্তা কেন্দ্র ও ডিজিটাল ফরেনসিক ল্যাব, আইটি পার্ক ফর এমপ্লয়মেন্ট প্রজেক্ট, ডিজিটাল কানেকটিভিটি প্রকল্প, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি একাডেমি, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে আইসিটি কেন্দ্র, জাতীয় সার্টিফিকেশন পরীক্ষা পদ্ধতি, জাতীয় সাইবার সিকিউরিটি এজেন্সি এবং ভার্চ্যুয়াল ইউনিভার্সিটি অব মাল্টিমিডিয়া অ্যান্ড ইনোভেশন।