01-15-2017, 10:49 PM
নিউজ ডেস্ক: সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত না করেই বাংলাদেশী শ্রমিক চায় রিয়াদ! এদিকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত গোলাম মশি আরব নিউজকে তা বলেছেন। দুই পক্ষের মধ্যে মিথষ্ক্রিয়াইয় শ্রম প্রবিধান এবং দুই দেশের মধ্যে নিয়োগ স্কিম সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে জোরদারের ব্যপারে আর শক্তিশালী প্রবিধান রাখা হয় বলে জানান তিনি। ১০০ -র বেশি স্থানীয় কোম্পানীর মধ্যে রিয়াদে জব ফেয়ার করা হবে , যা দুই দেশের থেকে শ্রম সংক্রান্ত সংস্থার কাছ থেকে সিনিয়র সরকারি কর্মকর্তারা ও উপস্থিত হবে ও অংশ নিতে হবে বলে জানান রাষ্ট্রদূত।
“আমরা হাসপাতাল, হোটেল, রক্ষণাবেক্ষণ ও নির্মাণ খাতে আমাদের শ্রমিকদের জন্য কিছু কর্মসংস্থান ভিসা চালু করতে যাচ্ছি যা ৫০,০০০ টি ভিসা ” রাষ্ট্রদূত বলেন।
“আমরা প্রায় সৌদি আরবে যেন গৃহকর্মীর মাসে বেতন ৪,০০০ থাকে ও মাসে ৪,০০০ টাকা পাঠাতে পারে ,” তিনি বলেন, সৌদিতে বাংলাদেশীদের কাজ বা যারা গ্রিহকর্মী তাদের সংখা মোট ১০৩,০০০ বেড়েছে। বাংলাদেশি ১,২ দক্ষ শ্রমিক সৌদি আরবের কিছু যায়গায় ছড়িয়ে পরেছে অর্থাৎ ১,২ মিলিয়ন শ্রমিকদের কিছু অংশ যারা প্রধানত দক্ষ ও আধা-দক্ষ কর্মী তাদের দেশের বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে পড়ে রয়েছে। “আমরা সৌদি আরব সব অংশে কর্মরত শ্রমিকদের প্রায় ৪৮ টি বিভাগ আছে,” রাষ্ট্রদূত যোগ করেন আরো।
বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের মধ্যে চমৎকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উপভোগ করে ও জানান তিনি। “আমাদের সম্পর্ক ধর্ম, সংস্কৃতি এবং সাধারণ ধারণার দ্বারা আবদ্ধ হয়,” রাষ্ট্রদূত জোরদিয়ে বলেন । গৃহকর্মী ও অন্যান্য শ্রমিক, যারা কর্মসংস্থানের জন্য সৌদি আরবে এসে ঢাকার জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) ব্যুরো এ একটি ব্যাপক অভিযোজন কর্মসূচি দেওয়া হয়, রাষ্ট্রদূত বলেন। বাংলাদেশের চারটি ধরনের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আছে বলে জানান তিনি।
“আমরা হাসপাতাল, হোটেল, রক্ষণাবেক্ষণ ও নির্মাণ খাতে আমাদের শ্রমিকদের জন্য কিছু কর্মসংস্থান ভিসা চালু করতে যাচ্ছি যা ৫০,০০০ টি ভিসা ” রাষ্ট্রদূত বলেন।
“আমরা প্রায় সৌদি আরবে যেন গৃহকর্মীর মাসে বেতন ৪,০০০ থাকে ও মাসে ৪,০০০ টাকা পাঠাতে পারে ,” তিনি বলেন, সৌদিতে বাংলাদেশীদের কাজ বা যারা গ্রিহকর্মী তাদের সংখা মোট ১০৩,০০০ বেড়েছে। বাংলাদেশি ১,২ দক্ষ শ্রমিক সৌদি আরবের কিছু যায়গায় ছড়িয়ে পরেছে অর্থাৎ ১,২ মিলিয়ন শ্রমিকদের কিছু অংশ যারা প্রধানত দক্ষ ও আধা-দক্ষ কর্মী তাদের দেশের বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে পড়ে রয়েছে। “আমরা সৌদি আরব সব অংশে কর্মরত শ্রমিকদের প্রায় ৪৮ টি বিভাগ আছে,” রাষ্ট্রদূত যোগ করেন আরো।
বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের মধ্যে চমৎকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উপভোগ করে ও জানান তিনি। “আমাদের সম্পর্ক ধর্ম, সংস্কৃতি এবং সাধারণ ধারণার দ্বারা আবদ্ধ হয়,” রাষ্ট্রদূত জোরদিয়ে বলেন । গৃহকর্মী ও অন্যান্য শ্রমিক, যারা কর্মসংস্থানের জন্য সৌদি আরবে এসে ঢাকার জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) ব্যুরো এ একটি ব্যাপক অভিযোজন কর্মসূচি দেওয়া হয়, রাষ্ট্রদূত বলেন। বাংলাদেশের চারটি ধরনের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আছে বলে জানান তিনি।