01-20-2017, 01:37 PM
কুরআনের মহামূল্যবান ৫৯টি উপদেশঃএগুলো মেনে
চলে আসুন
অনুগ্রহপ্রাপ্তদের দলভুক্ত হই(Part 3): রেফারেন্স
সাজানো হয়েছে [সূরা নাম্বার/ আয়াত
নাম্বার] অনুযায়ী:
৪১. মানুষের সাথে ভাল ব্যবহার করে কোন
প্রতিদান আশা করবেন না,
এমনকি ধন্যবাদটাও নয়। [৭৬/৯]
৪২. সৎ কাজে একে অপরকে সহযোগিতা করুন। মন্দ
কাজে কখনই
কাউকে সহায়তা করা যাবে না। [৫/২]
৪৩. অন্যায়ভাবে অপরের
ধনসম্পত্তি কুক্ষিগত করা যাবে না।
উচ্চপদস্থ কর্তাব্যক্তি অথবা বিচারকদের
ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে মানুষকে তাদের ন্যায্য
অধিকার
থেকে বঞ্চিত
করা থেকে বিরত থাকুন। [২/১৮৮, ৫৩/৩২]
৪৪. অন্যদের ভাল কাজের উপদেশ দিন।
তবে নিজের সংশোধনের বিষয়টি সবার
আগে।
অন্যকে করতে না বলে নিজে করে দেখান।
আগে নিজে চর্চা করুন, পরে প্রচার করুন।
[২/৪৪]
৪৫. অন্যদের সংশোধন করার পূর্বেই
নিজেকে এবং নিজের পরিবার-
পরিজনকে সংশোধন করার চেষ্টা করুন।
[৬৬/৬] ৪৬. নিজেদের মধ্যে কেউ অজ্ঞানতাবশত
কোন
খারাপ কাজ করে বসলে তা ক্ষমা সুন্দর
দৃষ্টিতে দেখুন, তার জন্য আল্লাহ্ রাব্বুল
‘আলামীনের কাছে ক্ষমা চান তারপর
তাকে সংশোধন করুন। [৬/৫৪, ৩/১৩৪]
৪৭. আপনার ক্রোধ এবং অন্যান্য সব রকমের উগ্র
আবেগকে সৃজনশীল শক্তিতে পরিণত
করুন।
এমন ব্যক্তিত্ব গড়ে তুলুন যাতে মানুষ আপনার
সাহচর্য কামনা করে। তাদের
কাছে হয়ে উঠুন মানসিক প্রশান্তির
প্রতীক। [৩/১৩৪] ৪৮. মানুষকে প্রজ্ঞার সাথে
ইসলামের
দিকে ডাকুন এবং এক্ষেত্রে সর্বোত্তম
পন্থা অবলম্বন করুন। তাদের
সাথে ভদ্রতা বজায় রেখে তর্ক করুন।
[১৬/১২৫]
৪৯. যারা আল্লাহ্ রাব্বুল ‘আল্লামীনের বিধানকে
পাত্তা
দিতে চায় না, যাদের
কাছে স্রষ্টার বিধান হাসি তামাশার
বিষয়, তাদেরকে তাদের মতোই চলতে দিন।
[৬/৭০]
৫০. আল্লাহ্ রাব্বুল ‘আলামীনের
বিধানকে নিয়ে যারা ঠাট্টা-বিদ্রুপ করে তাদের
সাথে
কোন আলোচনায় বসবেন
না। তবে অন্য প্রসঙ্গে কথা হলে তাদের
সাথে বসা যেতে পারে। [৪/১৪০]
৫১. আল্লাহ্ যাদেরকে অনুগ্রহ করেন তাদের
ব্যাপারে হিংসা করবেন না বা তাদের
প্রতি পরশ্রীকাতর হবেন না। [৪/৫৪] ৫২. জীবনের
যে সকল
ক্ষেত্রগুলোতে সম্মিলিত প্রচেষ্টার
প্রয়োজন পড়ে সেই ক্ষেত্রগুলোতে
অন্যদেরও
সামিল হওয়ার সুযোগ দিন। [৫৮/১১]
৫৩. কোন ভোজ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত
হলে সেখানে যথাসময়েই উপস্থিত হউন। আগেভাগে
গিয়ে খাবার তৈরির অপেক্ষায়
বসে থাকবেন না। আবার খাওয়া শেষ
চলে আসুন
অনুগ্রহপ্রাপ্তদের দলভুক্ত হই(Part 3): রেফারেন্স
সাজানো হয়েছে [সূরা নাম্বার/ আয়াত
নাম্বার] অনুযায়ী:
৪১. মানুষের সাথে ভাল ব্যবহার করে কোন
প্রতিদান আশা করবেন না,
এমনকি ধন্যবাদটাও নয়। [৭৬/৯]
৪২. সৎ কাজে একে অপরকে সহযোগিতা করুন। মন্দ
কাজে কখনই
কাউকে সহায়তা করা যাবে না। [৫/২]
৪৩. অন্যায়ভাবে অপরের
ধনসম্পত্তি কুক্ষিগত করা যাবে না।
উচ্চপদস্থ কর্তাব্যক্তি অথবা বিচারকদের
ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে মানুষকে তাদের ন্যায্য
অধিকার
থেকে বঞ্চিত
করা থেকে বিরত থাকুন। [২/১৮৮, ৫৩/৩২]
৪৪. অন্যদের ভাল কাজের উপদেশ দিন।
তবে নিজের সংশোধনের বিষয়টি সবার
আগে।
অন্যকে করতে না বলে নিজে করে দেখান।
আগে নিজে চর্চা করুন, পরে প্রচার করুন।
[২/৪৪]
৪৫. অন্যদের সংশোধন করার পূর্বেই
নিজেকে এবং নিজের পরিবার-
পরিজনকে সংশোধন করার চেষ্টা করুন।
[৬৬/৬] ৪৬. নিজেদের মধ্যে কেউ অজ্ঞানতাবশত
কোন
খারাপ কাজ করে বসলে তা ক্ষমা সুন্দর
দৃষ্টিতে দেখুন, তার জন্য আল্লাহ্ রাব্বুল
‘আলামীনের কাছে ক্ষমা চান তারপর
তাকে সংশোধন করুন। [৬/৫৪, ৩/১৩৪]
৪৭. আপনার ক্রোধ এবং অন্যান্য সব রকমের উগ্র
আবেগকে সৃজনশীল শক্তিতে পরিণত
করুন।
এমন ব্যক্তিত্ব গড়ে তুলুন যাতে মানুষ আপনার
সাহচর্য কামনা করে। তাদের
কাছে হয়ে উঠুন মানসিক প্রশান্তির
প্রতীক। [৩/১৩৪] ৪৮. মানুষকে প্রজ্ঞার সাথে
ইসলামের
দিকে ডাকুন এবং এক্ষেত্রে সর্বোত্তম
পন্থা অবলম্বন করুন। তাদের
সাথে ভদ্রতা বজায় রেখে তর্ক করুন।
[১৬/১২৫]
৪৯. যারা আল্লাহ্ রাব্বুল ‘আল্লামীনের বিধানকে
পাত্তা
দিতে চায় না, যাদের
কাছে স্রষ্টার বিধান হাসি তামাশার
বিষয়, তাদেরকে তাদের মতোই চলতে দিন।
[৬/৭০]
৫০. আল্লাহ্ রাব্বুল ‘আলামীনের
বিধানকে নিয়ে যারা ঠাট্টা-বিদ্রুপ করে তাদের
সাথে
কোন আলোচনায় বসবেন
না। তবে অন্য প্রসঙ্গে কথা হলে তাদের
সাথে বসা যেতে পারে। [৪/১৪০]
৫১. আল্লাহ্ যাদেরকে অনুগ্রহ করেন তাদের
ব্যাপারে হিংসা করবেন না বা তাদের
প্রতি পরশ্রীকাতর হবেন না। [৪/৫৪] ৫২. জীবনের
যে সকল
ক্ষেত্রগুলোতে সম্মিলিত প্রচেষ্টার
প্রয়োজন পড়ে সেই ক্ষেত্রগুলোতে
অন্যদেরও
সামিল হওয়ার সুযোগ দিন। [৫৮/১১]
৫৩. কোন ভোজ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত
হলে সেখানে যথাসময়েই উপস্থিত হউন। আগেভাগে
গিয়ে খাবার তৈরির অপেক্ষায়
বসে থাকবেন না। আবার খাওয়া শেষ