01-20-2017, 09:52 PM
ইসলামে সালাম একটি শান্তিময়
সম্মানজনক ও অভ্যর্থনামূলক
অভিনন্দন। একদা এক ব্যক্তি নাবী
(সা এর নিকটে এসে বললেন,
আসসালামু আলাইকুম। তখন তিনি
বললেন, লোকটির জন্য ১০টি নেকী
লেখা হয়েছে। এরপর আরেক
ব্যক্তি এসে বললেন, ওয়া
রাহমাতুল্লাহ নবীজী (সা.) তার
জওয়াব দিয়ে বললেন, তার জন্য
২০টি নেকী লেখা হয়েছে। অত:পর
আরেক ব্যক্তি এসে বললেন ওয়া
বারাকাতুহু। রাসুলুল্লাহ তারও
জওয়াব দিয়ে বললেন, লোকটির
৩০টি নেকী লেখা হয়েছে। (মিশকাত
হা/৪৬৪৪)
তার মানে দাঁড়ায় আমরা যখন
কাউকে সালাম দেব তখন পুরো
সালামটা শুদ্ধ ভাষায় দেব। কারণ
পূর্ণাঙ্গ সালামের নেকী সংখ্যা
অনেক বেশি। তবে সকল অবস্থায়
সালাম দেয়া যাবে না। এর উপরও
ইসলামে বিধি নিষেধ রয়েছে। যে
সকল অবস্থায় সালাম দেওয়া
উচিত নয়, তা নিচে দেওয়া হলঃ-
১) নামাজ পড়া অবস্থায় কোন
ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া উচিত নয়।
২) ইস্তিঞ্জারত অবস্থায় কোন
ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া উচিত নয়।
৩) অযুরত অবস্থায় কোন
ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া উচিত নয়।
৪) খাবার খাওয়া অবস্থায় কোন
ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া উচিত নয়।
৫) কোরআন তিলাওয়াত করা
অবস্থায় কোন ব্যক্তিকে সালাম
দেওয়া উচিত নয়।
৬) জিকির ও মোরাকাবায়রত
অবস্থায় কোন ব্যক্তিকে সালাম
দেওয়া উচিত নয়।
৭) ওয়াজ ও নসীহত শুনা অবস্থায়
কোন ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া
উচিত নয়।
৮) তালীমি মজলিসে মসগুল এমন
অবস্থায় কোন ব্যক্তিকে সালাম
দেওয়া উচিত নয়।
৯) আযানরত অবস্থায়
কোনব্যক্তিকে সালাম দেওয়া
উচিত নয়।
১০) হিসাব নিকাশ বা গননায়রত
অবস্থায় কোন ব্যক্তিকে সালাম
দেওয়া উচিত নয়।
সম্মানজনক ও অভ্যর্থনামূলক
অভিনন্দন। একদা এক ব্যক্তি নাবী
(সা এর নিকটে এসে বললেন,
আসসালামু আলাইকুম। তখন তিনি
বললেন, লোকটির জন্য ১০টি নেকী
লেখা হয়েছে। এরপর আরেক
ব্যক্তি এসে বললেন, ওয়া
রাহমাতুল্লাহ নবীজী (সা.) তার
জওয়াব দিয়ে বললেন, তার জন্য
২০টি নেকী লেখা হয়েছে। অত:পর
আরেক ব্যক্তি এসে বললেন ওয়া
বারাকাতুহু। রাসুলুল্লাহ তারও
জওয়াব দিয়ে বললেন, লোকটির
৩০টি নেকী লেখা হয়েছে। (মিশকাত
হা/৪৬৪৪)
তার মানে দাঁড়ায় আমরা যখন
কাউকে সালাম দেব তখন পুরো
সালামটা শুদ্ধ ভাষায় দেব। কারণ
পূর্ণাঙ্গ সালামের নেকী সংখ্যা
অনেক বেশি। তবে সকল অবস্থায়
সালাম দেয়া যাবে না। এর উপরও
ইসলামে বিধি নিষেধ রয়েছে। যে
সকল অবস্থায় সালাম দেওয়া
উচিত নয়, তা নিচে দেওয়া হলঃ-
১) নামাজ পড়া অবস্থায় কোন
ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া উচিত নয়।
২) ইস্তিঞ্জারত অবস্থায় কোন
ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া উচিত নয়।
৩) অযুরত অবস্থায় কোন
ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া উচিত নয়।
৪) খাবার খাওয়া অবস্থায় কোন
ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া উচিত নয়।
৫) কোরআন তিলাওয়াত করা
অবস্থায় কোন ব্যক্তিকে সালাম
দেওয়া উচিত নয়।
৬) জিকির ও মোরাকাবায়রত
অবস্থায় কোন ব্যক্তিকে সালাম
দেওয়া উচিত নয়।
৭) ওয়াজ ও নসীহত শুনা অবস্থায়
কোন ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া
উচিত নয়।
৮) তালীমি মজলিসে মসগুল এমন
অবস্থায় কোন ব্যক্তিকে সালাম
দেওয়া উচিত নয়।
৯) আযানরত অবস্থায়
কোনব্যক্তিকে সালাম দেওয়া
উচিত নয়।
১০) হিসাব নিকাশ বা গননায়রত
অবস্থায় কোন ব্যক্তিকে সালাম
দেওয়া উচিত নয়।