01-20-2017, 09:53 PM
এই সুন্দর পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহ তা’য়ালা। আবার পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ যখন বিপদগামী হয়ে যাবে তখন মহান আল্লাহ তা’য়ালা এই সুন্দর পৃথিবীটা ধ্বংস করে দেবেন। সেই দিনটিকেই বলা হয় কিয়ামতের দিন। সেদিন মহান আল্লাহ তায়ালা নিজে বিচারক হয়ে প্রতিটি মানুষের বিচার করবেন। কিয়ামতের দিনে মূলত হযরত ইসরাফীল আ. এর সিঙ্গার ফুৎকারের ফলে পুরো পৃথিবী প্রকম্পিত হবে। কম্পনের মাত্রা ওফুৎকারের আওয়াজ উত্তরোউত্তর বাড়তেই থাকবে এত বিকট হবে যে, যার ফলে সমস্ত প্রাণী প্রাণ হারাবে। যমীন ফেটে যাবে।
পাহাড়- পর্বত উড়তে থাকবে ধূনিত তুলার মত। গ্রহ নক্ষত্র পড়ে যাবে টুকরো টুকরো হয়ে। সৃর্য আলোহীন হয়ে যাবে। আকাশ ভেঙ্গে পড়বে। সমুদ্র উত্তাল হবে। বিশ্বনবী মহানবী সা. এসে বলেছেন কিয়ামত নিকটবর্তী। আমি এই পৃথিবীর শেষ রাসুল। তবে কিয়ামত কখন সংঘঠিত হবে তার সঠিক তারিখ আল্লাহ ব্যাতিত কেউ জানেনা। এজন্য তিনি কিয়ামত নিকটবর্তী হওয়ার কতগুলো আলামত জানিয়ে দিয়ে গেছেন।
আলামত গুলো হলঃ -
১. মানুষ ব্যাপকহারে ধর্মবিমুখ হবে।
২. বিভিন্ন রকমের পার্থিব আনন্দ এবং রং তামাশায় মেতে থাকবে।
৩. নাচ-গানে মানুষ মগ্ন থাকবে।
৪. মসজিদে বসে দুনিয়াদারীর আলাপ-আলোচনায় লিপ্ত হবে।
৫. সমাজে ও রাষ্ট্রে অযোগ্য লোক এবং মহিলা নেতৃত্ব শুরু হবে।
৬. মানুষের মধ্যে ভক্তি, শ্রদ্ধা, স্নেহ ভালবাসা কমে যাবে।
৭. ঘন ঘন ভূমিকম্প হতে থাকবে।
৮. সব দেশের আবহাওয়ায় ব্যাপক পরিবর্তন দেখা দিবে।
৯. অত্যাধিক শিলা-বৃষ্টি হবে।
১০. বৃষ্টির সাথে বড় বড় পাথর বর্ষিত হবে।
১১. মানুষের রূপ পরিবর্তিত হয়ে পুরুষ স্ত্রীলোকের ন্যায় এবং স্ত্রীলোক পুরুষের রূপ ধারন করবে।
এই কিয়ামত নিকটবর্তী হওয়ার কতগুলো আলামতের মধ্যে প্রায় সব আলামতই শেষ। সুতরাং কিয়ামতের সময় খুবই নিকটবর্তী। কিয়ামতের সময় যখন আরও নিকটবর্তী হবে তখন ইমাম মাহদীর আগমন, দাজ্জালের আর্বিভাব, হযরত ঈসা (আঃ) এর আকাশ থেকে পৃথিবীতে অবতরণ, ইয়াজুজ-মাজুজের উৎপাত, পশ্চিম দিক হতে সূর্য উদয়, কুরআনের অক্ষর বিলোপ, তাওবার দরজা বন্ধ, দুনিয়া হতে ইমানদারের বিলুপ্তি ইত্যাদি দেখা দেবে।
পাহাড়- পর্বত উড়তে থাকবে ধূনিত তুলার মত। গ্রহ নক্ষত্র পড়ে যাবে টুকরো টুকরো হয়ে। সৃর্য আলোহীন হয়ে যাবে। আকাশ ভেঙ্গে পড়বে। সমুদ্র উত্তাল হবে। বিশ্বনবী মহানবী সা. এসে বলেছেন কিয়ামত নিকটবর্তী। আমি এই পৃথিবীর শেষ রাসুল। তবে কিয়ামত কখন সংঘঠিত হবে তার সঠিক তারিখ আল্লাহ ব্যাতিত কেউ জানেনা। এজন্য তিনি কিয়ামত নিকটবর্তী হওয়ার কতগুলো আলামত জানিয়ে দিয়ে গেছেন।
আলামত গুলো হলঃ -
১. মানুষ ব্যাপকহারে ধর্মবিমুখ হবে।
২. বিভিন্ন রকমের পার্থিব আনন্দ এবং রং তামাশায় মেতে থাকবে।
৩. নাচ-গানে মানুষ মগ্ন থাকবে।
৪. মসজিদে বসে দুনিয়াদারীর আলাপ-আলোচনায় লিপ্ত হবে।
৫. সমাজে ও রাষ্ট্রে অযোগ্য লোক এবং মহিলা নেতৃত্ব শুরু হবে।
৬. মানুষের মধ্যে ভক্তি, শ্রদ্ধা, স্নেহ ভালবাসা কমে যাবে।
৭. ঘন ঘন ভূমিকম্প হতে থাকবে।
৮. সব দেশের আবহাওয়ায় ব্যাপক পরিবর্তন দেখা দিবে।
৯. অত্যাধিক শিলা-বৃষ্টি হবে।
১০. বৃষ্টির সাথে বড় বড় পাথর বর্ষিত হবে।
১১. মানুষের রূপ পরিবর্তিত হয়ে পুরুষ স্ত্রীলোকের ন্যায় এবং স্ত্রীলোক পুরুষের রূপ ধারন করবে।
এই কিয়ামত নিকটবর্তী হওয়ার কতগুলো আলামতের মধ্যে প্রায় সব আলামতই শেষ। সুতরাং কিয়ামতের সময় খুবই নিকটবর্তী। কিয়ামতের সময় যখন আরও নিকটবর্তী হবে তখন ইমাম মাহদীর আগমন, দাজ্জালের আর্বিভাব, হযরত ঈসা (আঃ) এর আকাশ থেকে পৃথিবীতে অবতরণ, ইয়াজুজ-মাজুজের উৎপাত, পশ্চিম দিক হতে সূর্য উদয়, কুরআনের অক্ষর বিলোপ, তাওবার দরজা বন্ধ, দুনিয়া হতে ইমানদারের বিলুপ্তি ইত্যাদি দেখা দেবে।