01-20-2017, 09:57 PM
আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টি মানব জাতির মধ্যে নারী ও পুরুষ দুইটি ভিন্ন সত্তা ধারণ করে থাকে। নারীর আচার আচরণের সঙ্গে যেমন বহু ক্ষেত্রে পুরুষের মিল পাওয়া যায় না, যেমন গঠনগত দিক থেকেও নারী ও পুরুষ সম্পূর্ণ আলাদা অবয়বের হয়ে থাকে। এ কারণে ইসলামও নারী ও পুরুষের ক্ষেত্রে বিধানগত তারতম্য এনেছে। নারীর জন্যে যা উপযোগী তা পুরুষের জন্যে বহু ক্ষেত্রে উপযোগী নয় বলে পুরুষকে দেয়া হয়েছে আলাদা বিধান।
বিখ্যাত তাবেয়ি মাহমুদ ইবনে গায়লান [রহ.] বলেন, আবু হাজেব আসেম গিফার গোত্রের আমর আল গিফারি [রা.] থেকে বর্ণনা করেছেন যে, নারী তার গোসলে পবিত্রতা অর্জনের জন্যে যে পানি ব্যবহার করে থাকে, সে পানির অবশিষ্ট অংশ পুরুষকে ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন।
এ বিষয়ে আব্দুল্লাহ ইবনে সারজিস [রা.] থেকেও হাদিস বর্ণিত রয়েছে। ইমাম তিরমিজি [রহ.] বলেন, নারী যে পানি দিয়ে পবিত্র হয়েছে, তার অবশিষ্ট অংশ পুরুষের ব্যবহার করাকে অনেক আলেমই মাকরুহ বলেছেন। তবে তারা কেউই নারীর খাবারের অবশিষ্ট অংশ পুরুষের খাওয়ার ক্ষেত্রে কেনো আপত্তি করেন না। [তিরমিজি, হাদিস-৬৩০]
অন্য এক হাদিসে আছে, নারী যে পানি দিয়ে অজু করেছে, রাসুল [সা.] পুরুষকে সে পানির অবিশষ্ট অংশ দিয়ে অজু করতে নিষেধ করেছেন। তবে কোনো আলেমই এ হাদিসের ব্যখ্যায় নারীর ব্যবহৃত পানি পুরুষের জন্যে ব্যবহারকে হারাম বলেন নি। [মায়ারিফুস সুনান]
মাওলানা মনযূরুল হক
বিখ্যাত তাবেয়ি মাহমুদ ইবনে গায়লান [রহ.] বলেন, আবু হাজেব আসেম গিফার গোত্রের আমর আল গিফারি [রা.] থেকে বর্ণনা করেছেন যে, নারী তার গোসলে পবিত্রতা অর্জনের জন্যে যে পানি ব্যবহার করে থাকে, সে পানির অবশিষ্ট অংশ পুরুষকে ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন।
এ বিষয়ে আব্দুল্লাহ ইবনে সারজিস [রা.] থেকেও হাদিস বর্ণিত রয়েছে। ইমাম তিরমিজি [রহ.] বলেন, নারী যে পানি দিয়ে পবিত্র হয়েছে, তার অবশিষ্ট অংশ পুরুষের ব্যবহার করাকে অনেক আলেমই মাকরুহ বলেছেন। তবে তারা কেউই নারীর খাবারের অবশিষ্ট অংশ পুরুষের খাওয়ার ক্ষেত্রে কেনো আপত্তি করেন না। [তিরমিজি, হাদিস-৬৩০]
অন্য এক হাদিসে আছে, নারী যে পানি দিয়ে অজু করেছে, রাসুল [সা.] পুরুষকে সে পানির অবিশষ্ট অংশ দিয়ে অজু করতে নিষেধ করেছেন। তবে কোনো আলেমই এ হাদিসের ব্যখ্যায় নারীর ব্যবহৃত পানি পুরুষের জন্যে ব্যবহারকে হারাম বলেন নি। [মায়ারিফুস সুনান]
মাওলানা মনযূরুল হক