01-09-2017, 11:01 PM
শরীর ঠিক রাখতে ঘুমের বিকল্প নেই। শ্রান্তি ভুলে নতুন উদ্যমে কাজে নামতে সঠিক সময়ে ঘুমাতে যান না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। কিন্তু আর দশটা সাধারণ মানুষের মতোই আমরা অনেক বিষয় খেয়াল করি না। ফলে ঘুমের মধ্যেই দীর্ঘস্থায়ীভাবে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকির সম্মুখীন হই। খুব সহজেই এসব ঝুঁকি এড়িয়ে চলা যায়।
ঘুমানোর সময় অতিরিক্ত বালিশ রাখুন। চিৎ হয়ে ঘুমালে হাঁটুর নীচে আর পাশ ফিরে ঘুমালে দুই হাঁটুর মাঝে একটি বালিশ রাখুন। এতে মেরুদণ্ডের অবস্থান ঠিক থাকবে। উপুড় হয়ে ঘুমালে শরীরের দু'পাশে বালিশ রাখুন। এতে পিঠে ও কাঁধে যন্ত্রণা থেকে দূরে থাকতে পারবেন। অতিরিক্ত নরম বালিশে ঘুমালে মেরুদণ্ডের ক্ষতি হয়। এতে দীর্ঘস্থায়ী ঘাড়ের ব্যথায় ভুগতে হতে পারে। নরম বালিশ এড়িয়ে চলুন।
ঘুমানোর আগে খেয়াল রাখবেন বাইরে থেকে যেন আলো না আসে। এতে যথাযথ পরিমাণ মেলাটোনিন উৎপন্ন হয় না, ঘুমও পর্যাপ্ত হয় না। তাই ঘুমের আগে আলো প্রতিরোধের ব্যবস্থা করুন। অতিরিক্ত নরম কিংবা শক্ত বিছানায় ঘুমাবেন না।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
ঘুমানোর সময় অতিরিক্ত বালিশ রাখুন। চিৎ হয়ে ঘুমালে হাঁটুর নীচে আর পাশ ফিরে ঘুমালে দুই হাঁটুর মাঝে একটি বালিশ রাখুন। এতে মেরুদণ্ডের অবস্থান ঠিক থাকবে। উপুড় হয়ে ঘুমালে শরীরের দু'পাশে বালিশ রাখুন। এতে পিঠে ও কাঁধে যন্ত্রণা থেকে দূরে থাকতে পারবেন। অতিরিক্ত নরম বালিশে ঘুমালে মেরুদণ্ডের ক্ষতি হয়। এতে দীর্ঘস্থায়ী ঘাড়ের ব্যথায় ভুগতে হতে পারে। নরম বালিশ এড়িয়ে চলুন।
ঘুমানোর আগে খেয়াল রাখবেন বাইরে থেকে যেন আলো না আসে। এতে যথাযথ পরিমাণ মেলাটোনিন উৎপন্ন হয় না, ঘুমও পর্যাপ্ত হয় না। তাই ঘুমের আগে আলো প্রতিরোধের ব্যবস্থা করুন। অতিরিক্ত নরম কিংবা শক্ত বিছানায় ঘুমাবেন না।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back