02-24-2017, 08:41 AM
দ্রুত ওজন কমানো মোটেই ভালো না। তবে জলপাইয়ের তেল খাদ্যতালিকায় যুক্ত করলে ওজনও কমবে, হৃদয়ও ভালো থাকবে।
স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটের একটি সাক্ষাৎকারে ভারতের ‘দি রাইট অ্যাপিটাইট হেল্থ সেন্টার’য়ের পুষ্টিবিদ জোনাকি ভেনকাত্রামানের বলেন, ‘ক্রাস ডায়েট’ ওজন কমানোর একটি পদ্ধতি। তবে স্বাস্থ্যসম্মত বা দীর্ঘস্থায়ী পদ্ধতি নয়। এই পদ্ধতিতে সপ্তাহে দেড় কেজির বেশি ওজন কমানোও খুব তাড়াতাড়ি ওজন কমানো হয়ে যায়।”
তিনি আরও জানান, এই ‘ক্রাশ ডায়েট’ ছেড়ে দিলে আবারও দেহের বাড়তি ওজন ফিরে আসার সম্ভাবনা থাকে। এক্ষেত্রে অলিভ ওয়েল হতে পারে সুন্দর সমাধান।
এই পুষ্টিবিদের ভাষায়, “অলিভ অয়েল খাদ্যতালিকায় যুক্ত করলে এক সপ্তাহে আড়াই কেজির কম বেশি ওজন কমার সম্ভাবনা থাকে। পাশাপাশি হৃদপিণ্ড ভালো রাখে।”
এছাড়ও জলপাইয়ের তেলে রয়েছে নানান গুণ।
* জলপাইয়ের তেল হৃদরোগের বিরুদ্ধে কাজ করে। এটি এলডিএল কোলেস্টেরলের ‘ক্ষতিকর’ মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং ভালো কোলেস্টেরল ‘এইচডিএল’য়ের মাত্রা বৃদ্ধি করে
* হৃদপিণ্ডের সুস্থতায় জলপাইয়ের তেল ভালো হওয়ার অন্যতম কারণ এর পলিফেনল নামক উপাদান। জলপাইয়ের তেল পলিফেনলের ভালো উৎস যা অ্যান্টি-ইনফ্লামাটরি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিকোয়াগালান্ট সমৃদ্ধ। হৃদয় সুস্থ রাখার এটাও একটা কারণ।
* জলপাইয়ের তেল কোলন বা মলাশয়, স্তন, ফুসফুস, ওভারি এবং ত্বকসহ নানা ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
* জলপাই তেলের পুষ্টি উপাদান আর্থ্রাইটিসের বিরুদ্ধে কাজ করে এবং উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
* ‘দা জার্নাল ও টক্সিওলজি এবং অ্যাপ্লাইড ফার্মাকোলজি’তে প্রকাশিত এক গবেষণার প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, জলপাই তেলের অলেওক্যান্থাল নামক উপাদান, মস্তিষ্কের ক্ষতি করে আলৎঝাইমার’স রোগ সৃষ্টিকারী করে এমন বিষাক্ত প্রোটিনসমূহ বাধা দেয়।
জলপাইয়ের তেল খাওয়ায় সতর্কতা
জলপাইয়ের তেল স্নেহজাতীয় যা উচ্চ কিলোজুল বা উচ্চ খাদ্যশক্তি দেয়, তাই জলপাইয়ের তেল খাওয়ার ব্যাপারে সচেতনতার প্রয়োজন রয়েছে।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটের একটি সাক্ষাৎকারে ভারতের ‘দি রাইট অ্যাপিটাইট হেল্থ সেন্টার’য়ের পুষ্টিবিদ জোনাকি ভেনকাত্রামানের বলেন, ‘ক্রাস ডায়েট’ ওজন কমানোর একটি পদ্ধতি। তবে স্বাস্থ্যসম্মত বা দীর্ঘস্থায়ী পদ্ধতি নয়। এই পদ্ধতিতে সপ্তাহে দেড় কেজির বেশি ওজন কমানোও খুব তাড়াতাড়ি ওজন কমানো হয়ে যায়।”
তিনি আরও জানান, এই ‘ক্রাশ ডায়েট’ ছেড়ে দিলে আবারও দেহের বাড়তি ওজন ফিরে আসার সম্ভাবনা থাকে। এক্ষেত্রে অলিভ ওয়েল হতে পারে সুন্দর সমাধান।
এই পুষ্টিবিদের ভাষায়, “অলিভ অয়েল খাদ্যতালিকায় যুক্ত করলে এক সপ্তাহে আড়াই কেজির কম বেশি ওজন কমার সম্ভাবনা থাকে। পাশাপাশি হৃদপিণ্ড ভালো রাখে।”
এছাড়ও জলপাইয়ের তেলে রয়েছে নানান গুণ।
* জলপাইয়ের তেল হৃদরোগের বিরুদ্ধে কাজ করে। এটি এলডিএল কোলেস্টেরলের ‘ক্ষতিকর’ মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং ভালো কোলেস্টেরল ‘এইচডিএল’য়ের মাত্রা বৃদ্ধি করে
* হৃদপিণ্ডের সুস্থতায় জলপাইয়ের তেল ভালো হওয়ার অন্যতম কারণ এর পলিফেনল নামক উপাদান। জলপাইয়ের তেল পলিফেনলের ভালো উৎস যা অ্যান্টি-ইনফ্লামাটরি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিকোয়াগালান্ট সমৃদ্ধ। হৃদয় সুস্থ রাখার এটাও একটা কারণ।
* জলপাইয়ের তেল কোলন বা মলাশয়, স্তন, ফুসফুস, ওভারি এবং ত্বকসহ নানা ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
* জলপাই তেলের পুষ্টি উপাদান আর্থ্রাইটিসের বিরুদ্ধে কাজ করে এবং উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
* ‘দা জার্নাল ও টক্সিওলজি এবং অ্যাপ্লাইড ফার্মাকোলজি’তে প্রকাশিত এক গবেষণার প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, জলপাই তেলের অলেওক্যান্থাল নামক উপাদান, মস্তিষ্কের ক্ষতি করে আলৎঝাইমার’স রোগ সৃষ্টিকারী করে এমন বিষাক্ত প্রোটিনসমূহ বাধা দেয়।
জলপাইয়ের তেল খাওয়ায় সতর্কতা
জলপাইয়ের তেল স্নেহজাতীয় যা উচ্চ কিলোজুল বা উচ্চ খাদ্যশক্তি দেয়, তাই জলপাইয়ের তেল খাওয়ার ব্যাপারে সচেতনতার প্রয়োজন রয়েছে।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
Hasan