02-23-2017, 09:17 AM
প্রেমিকের ওপর বিরক্ত হয়ে তাকে লাথি মেরে বিছানা থেকে ফেলে দিয়েছিলেন এক নারী। কিন্তু তিনি বুঝতে পারেননি এ লাথিতেই প্রেমিকের মৃত্যু হবে। যুক্তরাজ্যের নর্দাম্পল্যান্ডে সম্প্রতি এ ঘটনা ঘটে।
লিসা লি নামের ওই নারী জানান, তিনি চিকিৎসকের পরামর্শে নিশ্চিত হয়েছিল যে, তার সঙ্গী লুইসের হার্টের যে সমস্যা ছিল সেটা সামান্য। চিকিৎসকরা তাদের জানিয়েছিলেন তারা দীর্ঘ ও সুখী জীবন-যাপন করতে পারবেন।
লিসা লি আদালতে বলেন, লুইসের এই সমস্যা ধরা পরার পর চিকিৎসক আমাদের জানিয়েছিলেন আমরা দীর্ঘ ও সুখী জীবন উপভোগ করতে পারব কিন্তু মাত্র এক বছরের মধ্যেই সব শেষ হয়ে গেল। কারণ লুইসের এই সমস্যা গুরুতর ছিল, মনে হচ্ছে চিকিৎসকরা আমাদের ভুল তথ্য দিয়েছিলেন।
তিনি বলেন, মধ্যরাতে সে উচ্চস্বরে নাক ডাকছিল, তাই আমি তাকে লাথি মেরে থামতে বলেছিলাম। কিন্তু পরক্ষণেই আমি বুঝতে পারলাম সে হাঁপাচ্ছে এবং উচ্চস্বরে শ্বাস নিচ্ছে। আমি আলো জ্বাললাম এবং দেখলাম যে তার চেহারা গোলাপি হয়ে গেছে। সে আর নিশ্বাস নিতে পারছিল না। আমি অ্যাম্বুলেন্স খবর দিলাম। তাকে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করল।
লিসা লি আরো বলেন, আমি বিশ্বাস করি ইন্টারনাল ডিফেব্রিলেটর আমার সঙ্গীর জীবন বাঁচাতে পারত। আমি চাই যারা এই সমস্যায় আক্রান্ত সেটা ছোট হোক বা বড় তারা এই ধরনের ইন্টারনাল ডিফেব্রিলেটর ব্যবহার করবে। এটা নীরব ঘাতক। আমি এই সম্পর্কে জন সচেতনতা বাড়াতে চাই।
লুইসের এই সমস্যা ধরা পড়ার পর এই যুগল ইংল্যান্ডের বেশ কয়েকটি হাসপাতালে চিকিৎসকের পরামর্শের জন্যে গিয়েছিলেন। তারা সবাই তাদের আশ্বস্ত করেছিলেন লুইসের সমস্যা তেমন গুরুতর নয়।
নিহত লুইস নিউক্যাসেলের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন। তিনি তার এই সমস্যার জন্যে কোনো ওষুধ নিতেন না এবং সুন্দরভাবে তার দৈনন্দিন কাজ-কর্ম পরিচালনা করতেন বলে জানান তার সঙ্গী লিসা। তিনি এখন তার সন্তান লুইসের মত হার্টের সমস্যায় আক্রান্ত কিনা এই নিয়ে চিন্তিত।
তিনি বলেন, আমার পরিবারে যেটা ঘটেছে আমি চাইলেও সেটা পরিবর্তন করতে পারব না। কিন্তু আমি অন্য পরিবারগুলোকে এমন শোকের হাত থেকে বাঁচাতে চাই।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
লিসা লি নামের ওই নারী জানান, তিনি চিকিৎসকের পরামর্শে নিশ্চিত হয়েছিল যে, তার সঙ্গী লুইসের হার্টের যে সমস্যা ছিল সেটা সামান্য। চিকিৎসকরা তাদের জানিয়েছিলেন তারা দীর্ঘ ও সুখী জীবন-যাপন করতে পারবেন।
লিসা লি আদালতে বলেন, লুইসের এই সমস্যা ধরা পরার পর চিকিৎসক আমাদের জানিয়েছিলেন আমরা দীর্ঘ ও সুখী জীবন উপভোগ করতে পারব কিন্তু মাত্র এক বছরের মধ্যেই সব শেষ হয়ে গেল। কারণ লুইসের এই সমস্যা গুরুতর ছিল, মনে হচ্ছে চিকিৎসকরা আমাদের ভুল তথ্য দিয়েছিলেন।
তিনি বলেন, মধ্যরাতে সে উচ্চস্বরে নাক ডাকছিল, তাই আমি তাকে লাথি মেরে থামতে বলেছিলাম। কিন্তু পরক্ষণেই আমি বুঝতে পারলাম সে হাঁপাচ্ছে এবং উচ্চস্বরে শ্বাস নিচ্ছে। আমি আলো জ্বাললাম এবং দেখলাম যে তার চেহারা গোলাপি হয়ে গেছে। সে আর নিশ্বাস নিতে পারছিল না। আমি অ্যাম্বুলেন্স খবর দিলাম। তাকে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করল।
লিসা লি আরো বলেন, আমি বিশ্বাস করি ইন্টারনাল ডিফেব্রিলেটর আমার সঙ্গীর জীবন বাঁচাতে পারত। আমি চাই যারা এই সমস্যায় আক্রান্ত সেটা ছোট হোক বা বড় তারা এই ধরনের ইন্টারনাল ডিফেব্রিলেটর ব্যবহার করবে। এটা নীরব ঘাতক। আমি এই সম্পর্কে জন সচেতনতা বাড়াতে চাই।
লুইসের এই সমস্যা ধরা পড়ার পর এই যুগল ইংল্যান্ডের বেশ কয়েকটি হাসপাতালে চিকিৎসকের পরামর্শের জন্যে গিয়েছিলেন। তারা সবাই তাদের আশ্বস্ত করেছিলেন লুইসের সমস্যা তেমন গুরুতর নয়।
নিহত লুইস নিউক্যাসেলের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন। তিনি তার এই সমস্যার জন্যে কোনো ওষুধ নিতেন না এবং সুন্দরভাবে তার দৈনন্দিন কাজ-কর্ম পরিচালনা করতেন বলে জানান তার সঙ্গী লিসা। তিনি এখন তার সন্তান লুইসের মত হার্টের সমস্যায় আক্রান্ত কিনা এই নিয়ে চিন্তিত।
তিনি বলেন, আমার পরিবারে যেটা ঘটেছে আমি চাইলেও সেটা পরিবর্তন করতে পারব না। কিন্তু আমি অন্য পরিবারগুলোকে এমন শোকের হাত থেকে বাঁচাতে চাই।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
Hasan