03-13-2017, 10:18 AM
প্রেম করে বিয়ে করার জন্য পাকিস্তানের এক ব্যক্তিকে ১৭ লাখ টাকা জরিমানা দেওয়ার নির্দেশ দিল একটি উপজাতীয় আদালত। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ সিন্ধ প্রদেশের কান্দাকোট-কাশমোর জেলার ট্যাঙ্গওয়ানি এলাকার বাজার আবাদ গ্রামে।
আট মাস আগে ওই ব্যক্তি একজন মহিলাকে ভালোবেসে বিয়ে করেন। প্রথমে সবকিছু ঠিকঠাক চললেও চলতি সপ্তাহে স্থানীয় উপজাতীয় আদালতে এই বিষয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করে মহিলাটির পরিবার। তাদের অভিযোগ, পরিবারের মেয়ে প্রেম করে বিয়ে করার ফলে তাদের সম্মানহানি হয়েছে। এইজন্য তাদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
এই অভিযোগ পাওয়ার পরেই জিগরা নামে পরিচিত উপজাতীয় আদালতের বিচারক মির আশরাফ আলি বাইজার আনি ওই ব্যক্তিকে দোষী সাব্যস্ত করে। তারপর তাঁকে ১৭ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ ওই মহিলাটির পরিবারকে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। গতমাসেই পাকিস্তানের সংসদে শতাব্দী প্রাচীন জিগরা বা উপজাতীয় আদালতগুলির বিচারকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য একটি বিল পাশ করা হয়। যুক্তি হিসেবে বলা হয় দেশের বিভিন্ন প্রান্তের আদালতে জমে থাকা মামলাগুলির দ্রুত নিষ্পত্তির জন্যই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তবে সংসদের বিল পাশ করানোর জন্য এই অজুহাত দেওয়া হলেও পাকিস্তানের মানবাধিকার সংগঠনগুলির অভিযোগ, ওই উপজাতীয় আদালতগুলিতে নারীবিরোধী সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও দেশের শাসকরা তা দেখেও দেখেন না। শুধু তাই নয় নিজের ইচ্ছায় বিয়ে করলেও পাকিস্তানের মহিলাদের অনার কিলিংয়ের ঘটনাতেও সমর্থন জোগায় এই আদালতগুলি।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
আট মাস আগে ওই ব্যক্তি একজন মহিলাকে ভালোবেসে বিয়ে করেন। প্রথমে সবকিছু ঠিকঠাক চললেও চলতি সপ্তাহে স্থানীয় উপজাতীয় আদালতে এই বিষয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করে মহিলাটির পরিবার। তাদের অভিযোগ, পরিবারের মেয়ে প্রেম করে বিয়ে করার ফলে তাদের সম্মানহানি হয়েছে। এইজন্য তাদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
এই অভিযোগ পাওয়ার পরেই জিগরা নামে পরিচিত উপজাতীয় আদালতের বিচারক মির আশরাফ আলি বাইজার আনি ওই ব্যক্তিকে দোষী সাব্যস্ত করে। তারপর তাঁকে ১৭ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ ওই মহিলাটির পরিবারকে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। গতমাসেই পাকিস্তানের সংসদে শতাব্দী প্রাচীন জিগরা বা উপজাতীয় আদালতগুলির বিচারকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য একটি বিল পাশ করা হয়। যুক্তি হিসেবে বলা হয় দেশের বিভিন্ন প্রান্তের আদালতে জমে থাকা মামলাগুলির দ্রুত নিষ্পত্তির জন্যই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তবে সংসদের বিল পাশ করানোর জন্য এই অজুহাত দেওয়া হলেও পাকিস্তানের মানবাধিকার সংগঠনগুলির অভিযোগ, ওই উপজাতীয় আদালতগুলিতে নারীবিরোধী সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও দেশের শাসকরা তা দেখেও দেখেন না। শুধু তাই নয় নিজের ইচ্ছায় বিয়ে করলেও পাকিস্তানের মহিলাদের অনার কিলিংয়ের ঘটনাতেও সমর্থন জোগায় এই আদালতগুলি।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
Hasan