05-30-2017, 06:32 PM
হালাল রুটি-রুজি ইবাদত কবুলের পূর্বশত। হালাল রুটি
ও রুজি শুধু নিজের জন্য তা নয়, বরং পরিবারের সবার
জন্য প্রযোজ্য। কারণ প্রতিটি খারাপ কর্মের প্রভাব
শুধু নিজের ওপরই পড়ে না। তার প্রতিক্রিয়া পরিবার
তথা সন্তান-সন্তুতির ওপরও পড়ে।
সুতরাং নিজের হালাল উপার্জন দিয়ে জীবিকা
অবলম্বন করার পাশাপাশি পরিবারকেও বিন্দু
পরিমাণ হারাম ভক্ষণ থেকে হেফাজত করা
কালেমায় বিশ্বাসী মুসলমানের ওপর ফরজ।
আল্লাহ বলেন, ﻭَﻻَ ﺗَﺄْﻛُﻠُﻮﺍْ ﺃَﻣْﻮَﺍﻟَﻜُﻢ ﺑَﻴْﻨَﻜُﻢ ﺑِﺎﻟْﺒَﺎﻃِﻞِ ﻭَﺗُﺪْﻟُﻮﺍْ ﺑِﻬَﺎ ﺇِﻟَﻰ
ﺍﻟْﺤُﻜَّﺎﻡِ ﻟِﺘَﺄْﻛُﻠُﻮﺍْ ﻓَﺮِﻳﻘًﺎ ﻣِّﻦْ ﺃَﻣْﻮَﺍﻝِ ﺍﻟﻨَّﺎﺱِ ﺑِﺎﻹِﺛْﻢِ ﻭَﺃَﻧﺘُﻢْ ﺗَﻌْﻠَﻤُﻮﻥَ অর্থাৎ
তোমরা অন্যায়ভাবে একে অপরের সম্পদ ভোগ করো
না।
এবং জনগণের সম্পদের কিয়দংশ জেনে-শুনে পাপ
পন্থায় আত্নসাৎ করার উদ্দেশে শাসন কতৃপক্ষের
হাতেও তুলে দিও না। সূরা আল-বাক্বারাহ : আয়াত
১৮৮)
দেশে সুদ, ঘুষ, পরের সম্পদ আত্মসাৎ, খাদ্যে ভেজাল,
চুরি-ছিনতাই ইত্যাদি বৃদ্ধি পেয়েছে। সম্পদের
নেশায় মানুষ পাগল হয়ে উঠছে। আমরা একটু ভাবছি
না এর পরিণাম কত ভয়াবহ।
ক্ষণস্থায়ী দুনিয়া ছেড়ে অবশ্যই আমাদের প্রস্থান
করতে হবে। সম্পদ তখন আমাদের কোনো কাজেই
আসবে না। এ বিষয়ে হাদিসে নববিতে অনেক
সতর্কবাণী রয়েছে।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
যে দেহে হারাম খাদ্যে উৎপন্ন মাংস রয়েছে তা
জান্নাতে যাবে না। নবী (সা.) আরও বলেছেন,
হালাল জীবিকা সন্ধান করা প্রত্যেক মুসলমানের
ওপর ফরজ (তাবরানি ও বায়হাকি) ইবাদাত কবুলের
জন্য হালাল খাদ্য অন্যতম শর্ত।
হযরত ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত,
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
যে ব্যক্তি দশ দিরহাম দিয়ে কোনো বস্ত্র ক্রয় করে
এবং সেই দশ দিরহামের মধ্যে একটি দিরহামও
হারাম হয় তবে যতক্ষণ সেই বস্ত্র তার পরিধানে
থাকবে, ততক্ষণ তার নামাজ কবুল হবে না।
হজর যাবের রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূল
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কা’ব ইবনে
ওজরাকে বলেছেন, যে দেহের অস্থি-মজ্জা হারাম
সম্পদ দ্বারা প্রতিপালিত হয়েছে তা কখনো
বেহেশতে প্রবেশ করবে না এবং একমাত্র দোযখই
হবে তার জন্যে সঠিক স্থান।
সুতরাং…
হালাল রুটি ও রুজি ইবাদত কবুলের পূর্বশর্তই নয়।
হালাল রুজি নিজের ও পরিবারের জন্য ফরজ।
আল্লাহ তাআলা হালাল জীবিকা অন্বেষণের
তাওফিক দান করুন। হালাল আয়-ইনকাম করার
তাওফিক দান করুন। আমিন।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
ও রুজি শুধু নিজের জন্য তা নয়, বরং পরিবারের সবার
জন্য প্রযোজ্য। কারণ প্রতিটি খারাপ কর্মের প্রভাব
শুধু নিজের ওপরই পড়ে না। তার প্রতিক্রিয়া পরিবার
তথা সন্তান-সন্তুতির ওপরও পড়ে।
সুতরাং নিজের হালাল উপার্জন দিয়ে জীবিকা
অবলম্বন করার পাশাপাশি পরিবারকেও বিন্দু
পরিমাণ হারাম ভক্ষণ থেকে হেফাজত করা
কালেমায় বিশ্বাসী মুসলমানের ওপর ফরজ।
আল্লাহ বলেন, ﻭَﻻَ ﺗَﺄْﻛُﻠُﻮﺍْ ﺃَﻣْﻮَﺍﻟَﻜُﻢ ﺑَﻴْﻨَﻜُﻢ ﺑِﺎﻟْﺒَﺎﻃِﻞِ ﻭَﺗُﺪْﻟُﻮﺍْ ﺑِﻬَﺎ ﺇِﻟَﻰ
ﺍﻟْﺤُﻜَّﺎﻡِ ﻟِﺘَﺄْﻛُﻠُﻮﺍْ ﻓَﺮِﻳﻘًﺎ ﻣِّﻦْ ﺃَﻣْﻮَﺍﻝِ ﺍﻟﻨَّﺎﺱِ ﺑِﺎﻹِﺛْﻢِ ﻭَﺃَﻧﺘُﻢْ ﺗَﻌْﻠَﻤُﻮﻥَ অর্থাৎ
তোমরা অন্যায়ভাবে একে অপরের সম্পদ ভোগ করো
না।
এবং জনগণের সম্পদের কিয়দংশ জেনে-শুনে পাপ
পন্থায় আত্নসাৎ করার উদ্দেশে শাসন কতৃপক্ষের
হাতেও তুলে দিও না। সূরা আল-বাক্বারাহ : আয়াত
১৮৮)
দেশে সুদ, ঘুষ, পরের সম্পদ আত্মসাৎ, খাদ্যে ভেজাল,
চুরি-ছিনতাই ইত্যাদি বৃদ্ধি পেয়েছে। সম্পদের
নেশায় মানুষ পাগল হয়ে উঠছে। আমরা একটু ভাবছি
না এর পরিণাম কত ভয়াবহ।
ক্ষণস্থায়ী দুনিয়া ছেড়ে অবশ্যই আমাদের প্রস্থান
করতে হবে। সম্পদ তখন আমাদের কোনো কাজেই
আসবে না। এ বিষয়ে হাদিসে নববিতে অনেক
সতর্কবাণী রয়েছে।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
যে দেহে হারাম খাদ্যে উৎপন্ন মাংস রয়েছে তা
জান্নাতে যাবে না। নবী (সা.) আরও বলেছেন,
হালাল জীবিকা সন্ধান করা প্রত্যেক মুসলমানের
ওপর ফরজ (তাবরানি ও বায়হাকি) ইবাদাত কবুলের
জন্য হালাল খাদ্য অন্যতম শর্ত।
হযরত ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত,
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
যে ব্যক্তি দশ দিরহাম দিয়ে কোনো বস্ত্র ক্রয় করে
এবং সেই দশ দিরহামের মধ্যে একটি দিরহামও
হারাম হয় তবে যতক্ষণ সেই বস্ত্র তার পরিধানে
থাকবে, ততক্ষণ তার নামাজ কবুল হবে না।
হজর যাবের রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূল
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কা’ব ইবনে
ওজরাকে বলেছেন, যে দেহের অস্থি-মজ্জা হারাম
সম্পদ দ্বারা প্রতিপালিত হয়েছে তা কখনো
বেহেশতে প্রবেশ করবে না এবং একমাত্র দোযখই
হবে তার জন্যে সঠিক স্থান।
সুতরাং…
হালাল রুটি ও রুজি ইবাদত কবুলের পূর্বশর্তই নয়।
হালাল রুজি নিজের ও পরিবারের জন্য ফরজ।
আল্লাহ তাআলা হালাল জীবিকা অন্বেষণের
তাওফিক দান করুন। হালাল আয়-ইনকাম করার
তাওফিক দান করুন। আমিন।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
Hasan