দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী বাড়ার পাশাপাশি সাইবার অপরাধও বাড়ছে। এ জগতে নিরাপদ থাকতে হলে সবাইকে সচেতন হতে হবে। আইন, বিধি নিয়ে আলোচনা ও প্রচার চালাতে হবে।
রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আজ শুক্রবার সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা মাসবিষয়ক জাতীয় কমিটির (এনসিক্যাম) উদ্যোগে এক সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা এসব কথা বলেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অক্টোবর মাসকে সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা মাস হিসেবে নানা কর্মসূচি পালন করা হয়। এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘সচেতন রই, সাইবার স্মার্ট হই’।
বাংলাদেশেও এনসিক্যামের উদ্যোগে মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। প্রথম সপ্তাহে সাইবার স্মার্ট হই, দ্বিতীয় সপ্তাহে ফিশিং প্রতিরোধ, তৃতীয় সপ্তাহে সাইবার নিরাপত্তায় ক্যারিয়ার এবং চতুর্থ সপ্তাহে সবার আগে সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে নানা কর্মশালার আয়োজন করা হবে।
ইনফরমেশন সিস্টেমস অডিট অ্যান্ড কন্ট্রোল অ্যাসোসিয়েশনের ঢাকা চ্যাপ্টারের সভাপতি ও এনসিক্যামের আহ্বায়ক ইকবাল হোসেন বলেন, দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর পাশাপাশি সামাজিক যোগযোগমাধ্যম ব্যবহারের সংখ্যা বাড়ছে। এটা ইতিবাচক দিক। কিন্তু এর নেতিবাচক দিকও আছে। এসব মাধ্যম ব্যবহার করতে গিয়ে অনেক ব্যক্তিগত তথ্য চলে যাচ্ছে, যা কখনো প্রকাশ করা উচিত নয়। সাইবার জগত নিয়ে সচেতন হওয়ার কোনো বিকল্প নেই।
সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের ২০২০ সালের তথ্য তুলে ধরে এনসিক্যামের সদস্যসচিব রাশনা ইমাম বলেন, অনলাইনে হ্যাকিংয়ের ঘটনা ২৮ দশমিক ৩১ শতাংশ, যা আগের বছরের চেয়ে ১৩ শতাংশ বেশি। বেশির ভাগ ভুক্তভোগী ১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সী। তিনি জানান, ২০১৯-২০ সালে দেশে সাইবার অপরাধের মধ্যে অ্যাকাউন্ট হ্যাকিং বা তথ্য চুরি বেশি বেড়েছে।
রাশনা ইমাম আরও বলেন, সাইবার নিরাপত্তা শুধু প্রতিষ্ঠান বা রাষ্ট্রের নয়, এটা সবার ব্যক্তিগত দায়িত্ব। নিজ নিজ জায়গা থেকে যদি নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা যায় এবং সচেতনতা বাড়ানো যায়, তাহলে এ জগত সবার জন্যই নিরাপদ হবে এবং তথ্য সুরক্ষিত থাকবে।
রবির সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড প্রাইভেসি বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট সঞ্জয় চক্রবর্তী বলেন, প্রযুক্তি খুব দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে। সাইবার জগতে নিজেদের নিরাপদ রাখতে হলে এ বিষয়ে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
বর্তমানে দেশে ২৬০০ জিবি ব্যান্ডউইডথ প্রয়োজন হয়। কিন্তু এর মধ্যে কত জিবি প্রোডাক্টিভ কাজে ব্যবহার করা হয়, তা খতিয়ে দেখার কথা বলেন ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুল হক। তিনি অভিভাবকদের ইন্টারনেট ব্যবহারের নির্দেশিকার ওপর জোর দেন।
সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের সভাপতি কাজী মুস্তাফিজ বলেন, সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে আইন সম্পর্কে জানতে হবে এবং তা প্রচার করতে হবে।
Source: Prothom Alo
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আজ শুক্রবার সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা মাসবিষয়ক জাতীয় কমিটির (এনসিক্যাম) উদ্যোগে এক সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা এসব কথা বলেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অক্টোবর মাসকে সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা মাস হিসেবে নানা কর্মসূচি পালন করা হয়। এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘সচেতন রই, সাইবার স্মার্ট হই’।
বাংলাদেশেও এনসিক্যামের উদ্যোগে মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। প্রথম সপ্তাহে সাইবার স্মার্ট হই, দ্বিতীয় সপ্তাহে ফিশিং প্রতিরোধ, তৃতীয় সপ্তাহে সাইবার নিরাপত্তায় ক্যারিয়ার এবং চতুর্থ সপ্তাহে সবার আগে সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে নানা কর্মশালার আয়োজন করা হবে।
ইনফরমেশন সিস্টেমস অডিট অ্যান্ড কন্ট্রোল অ্যাসোসিয়েশনের ঢাকা চ্যাপ্টারের সভাপতি ও এনসিক্যামের আহ্বায়ক ইকবাল হোসেন বলেন, দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর পাশাপাশি সামাজিক যোগযোগমাধ্যম ব্যবহারের সংখ্যা বাড়ছে। এটা ইতিবাচক দিক। কিন্তু এর নেতিবাচক দিকও আছে। এসব মাধ্যম ব্যবহার করতে গিয়ে অনেক ব্যক্তিগত তথ্য চলে যাচ্ছে, যা কখনো প্রকাশ করা উচিত নয়। সাইবার জগত নিয়ে সচেতন হওয়ার কোনো বিকল্প নেই।
সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের ২০২০ সালের তথ্য তুলে ধরে এনসিক্যামের সদস্যসচিব রাশনা ইমাম বলেন, অনলাইনে হ্যাকিংয়ের ঘটনা ২৮ দশমিক ৩১ শতাংশ, যা আগের বছরের চেয়ে ১৩ শতাংশ বেশি। বেশির ভাগ ভুক্তভোগী ১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সী। তিনি জানান, ২০১৯-২০ সালে দেশে সাইবার অপরাধের মধ্যে অ্যাকাউন্ট হ্যাকিং বা তথ্য চুরি বেশি বেড়েছে।
রাশনা ইমাম আরও বলেন, সাইবার নিরাপত্তা শুধু প্রতিষ্ঠান বা রাষ্ট্রের নয়, এটা সবার ব্যক্তিগত দায়িত্ব। নিজ নিজ জায়গা থেকে যদি নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা যায় এবং সচেতনতা বাড়ানো যায়, তাহলে এ জগত সবার জন্যই নিরাপদ হবে এবং তথ্য সুরক্ষিত থাকবে।
রবির সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড প্রাইভেসি বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট সঞ্জয় চক্রবর্তী বলেন, প্রযুক্তি খুব দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে। সাইবার জগতে নিজেদের নিরাপদ রাখতে হলে এ বিষয়ে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
বর্তমানে দেশে ২৬০০ জিবি ব্যান্ডউইডথ প্রয়োজন হয়। কিন্তু এর মধ্যে কত জিবি প্রোডাক্টিভ কাজে ব্যবহার করা হয়, তা খতিয়ে দেখার কথা বলেন ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুল হক। তিনি অভিভাবকদের ইন্টারনেট ব্যবহারের নির্দেশিকার ওপর জোর দেন।
সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের সভাপতি কাজী মুস্তাফিজ বলেন, সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে আইন সম্পর্কে জানতে হবে এবং তা প্রচার করতে হবে।
Source: Prothom Alo
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
Hasan