01-14-2017, 12:06 PM
১. নাসির হোসেন বেশ হালকা-পাতলা। তাই মাঠের
মাঝখান থেকে মূল একাদশের খেলোয়াড়েরা পানি-
তোয়ালে চাহিবামাত্র সর্বোচ্চ দ্রুতগতিতে তিনি
সেসব নিয়ে যেতে পারেন। তাই তাঁর বিকল্প খুঁজে
না পাওয়া পর্যন্ত আন্তর্জাতিক ম্যাচে মূল একাদশে
জায়গা পাওয়ার কোনো কারণই থাকতে পারে না!
উসাইন বোল্ট বাংলাদেশি হলে নাহয় একটা
ব্যাপার ছিল!
২. বাংলাদেশের ক্রিকেট দলের পেছনে মোবাইল
ফোন কোম্পানিগুলোর বিরাট অবদান আছে।
নাসিরকে যদি এক মাসের জন্য নিউজিল্যান্ডে
পাঠানো হতো তাহলে তাঁর ১০টি ফোনের ৭৬টি সিম
অচল হয়ে পড়ে থাকত। তাতে মোবাইল ফোন
কোম্পানিগুলোর ব্যবসা কী পরিমাণ হুমকির মুখে
পড়ে যেত, ভাবুন একবার!
৩. শোনা যাচ্ছে, নিউজিল্যান্ডে মারাত্মক বাতাস।
তার মধ্যে নাসির যদি চশমা পরে বোলিং করতেন,
তাহলে প্রতি বলে তাঁর চশমা উড়ে যেত। চশমা
কুড়াতে কুড়াতে নির্দিষ্ট সময়ে ওভার শেষ করতে
না পারায় স্লো ওভার রেটিংয়ের দায়ে
অধিনায়কের ম্যাচ ফি কাটা যেত। বলুন, এরপরও কি
তাঁকে বিদেশে পাঠানো যায়?
৪. নিউজিল্যান্ডে যে পিচ, বল আসে সব মাথার ওপর
দিয়ে। সেখানে গেলে ২০ রান করতেই খবর ছিল। অথচ
সেই সুযোগে নাসির ঘরোয়া লিগে ২০১ রান করার
সুযোগ পেলেন। নাসিরের উচিত হবে আগামী দুই বছর
কৃতজ্ঞ থাকা; কমপক্ষে!
৫. নিউজিল্যান্ড বাংলাদেশে এসে হোয়াইটওয়াশ
হয়েছে। এবার আমরা সেখানে গিয়ে হোয়াইটওয়াশ
হলাম। তাতে একটা ক্রিকেটীয় ভারসাম্য রক্ষা
হলো। নাসির বল করতে পারেন, শেষ দিকে নেমে
আবার ভালো ব্যাটও করতে পারেন। দেখা গেল,
একটা ম্যাচ জিতিয়েও দিতে পারতেন! ফলে
ক্রিকেটের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যেত না কি?
* স্থানাভাবে বাকি কারণগুলো ছাপানো গেল না!
- প্রথম আলো
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
মাঝখান থেকে মূল একাদশের খেলোয়াড়েরা পানি-
তোয়ালে চাহিবামাত্র সর্বোচ্চ দ্রুতগতিতে তিনি
সেসব নিয়ে যেতে পারেন। তাই তাঁর বিকল্প খুঁজে
না পাওয়া পর্যন্ত আন্তর্জাতিক ম্যাচে মূল একাদশে
জায়গা পাওয়ার কোনো কারণই থাকতে পারে না!
উসাইন বোল্ট বাংলাদেশি হলে নাহয় একটা
ব্যাপার ছিল!
২. বাংলাদেশের ক্রিকেট দলের পেছনে মোবাইল
ফোন কোম্পানিগুলোর বিরাট অবদান আছে।
নাসিরকে যদি এক মাসের জন্য নিউজিল্যান্ডে
পাঠানো হতো তাহলে তাঁর ১০টি ফোনের ৭৬টি সিম
অচল হয়ে পড়ে থাকত। তাতে মোবাইল ফোন
কোম্পানিগুলোর ব্যবসা কী পরিমাণ হুমকির মুখে
পড়ে যেত, ভাবুন একবার!
৩. শোনা যাচ্ছে, নিউজিল্যান্ডে মারাত্মক বাতাস।
তার মধ্যে নাসির যদি চশমা পরে বোলিং করতেন,
তাহলে প্রতি বলে তাঁর চশমা উড়ে যেত। চশমা
কুড়াতে কুড়াতে নির্দিষ্ট সময়ে ওভার শেষ করতে
না পারায় স্লো ওভার রেটিংয়ের দায়ে
অধিনায়কের ম্যাচ ফি কাটা যেত। বলুন, এরপরও কি
তাঁকে বিদেশে পাঠানো যায়?
৪. নিউজিল্যান্ডে যে পিচ, বল আসে সব মাথার ওপর
দিয়ে। সেখানে গেলে ২০ রান করতেই খবর ছিল। অথচ
সেই সুযোগে নাসির ঘরোয়া লিগে ২০১ রান করার
সুযোগ পেলেন। নাসিরের উচিত হবে আগামী দুই বছর
কৃতজ্ঞ থাকা; কমপক্ষে!
৫. নিউজিল্যান্ড বাংলাদেশে এসে হোয়াইটওয়াশ
হয়েছে। এবার আমরা সেখানে গিয়ে হোয়াইটওয়াশ
হলাম। তাতে একটা ক্রিকেটীয় ভারসাম্য রক্ষা
হলো। নাসির বল করতে পারেন, শেষ দিকে নেমে
আবার ভালো ব্যাটও করতে পারেন। দেখা গেল,
একটা ম্যাচ জিতিয়েও দিতে পারতেন! ফলে
ক্রিকেটের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যেত না কি?
* স্থানাভাবে বাকি কারণগুলো ছাপানো গেল না!
- প্রথম আলো
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
Hasan