01-15-2017, 04:28 PM
বাংলাদেশজুড়েই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অসংখ্য
প্রাকৃতিক আর মনুষ্যনির্মিত দর্শনীয় স্থান। মূলত এই
স্থানগুলোর কথা মাথায় রেখেই আজকের
আয়োজনে থাকছে একটি দর্শনীয় স্থানের বিবরণ।
আর আজ এতে প্রকাশিত হলো কক্সবাজারের
হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান-এর কথা।
একদিকে দিগন্ত বিস্তৃত সাগরের হাতছানি আর
অন্যদিকে শান্ত নিরিবিলি সবুজের সমারোহ-এই
দুয়ে মিলেই পর্যটকদের জন্য অনন্য একটি স্থানে
পরিণত হয়েছে কক্সবাজার জেলার হিমছড়িতে
অবস্থিত হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান। ১৯৮০ সালে
কক্সবাজার শহর থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে প্রায়
১৭২৯ হেক্টর বা ১৭.২৯ বর্গ কিলোমিটার জায়গা
জুড়ে এই জাতীয় উদ্যানটি প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত এ
অঞ্চলের বণ্যপ্রাণী সংরক্ষণ, গবেষণা ও শিক্ষণ
এবং পর্যটনের কথা মাথায় রেখেই এই বনাঞ্চলটিকে
সংরক্ষিত বনাঞ্চল ও উদ্যান হিসেবে গড়ে তোলা
হয়। মূলত ছোট বড় বেশ কিছু পাহাড় ও পাহাড়ের
গায়ে গায়ে ছড়িয়ে থাকা বনভূমি আর বেশ কয়েকটি
জলপ্রপাত নিয়েই হিমছড়ির এই জাতীয় উদ্যান।
অধিকাংশ পর্যটক প্রধানত হিমছড়ির জলপ্রপাত
দেখতে এ এলাকায় এলেও জলপ্রপাত সংলগ্ন জাতীয়
উদ্যানের পরিমণ্ডলটিও কম আকর্ষণীয় নয়। হিমছড়ি
জাতীয় উদ্যান মূলত চিরসবুজ ও প্রায় চিরসবুজ
ক্রান্তীয় বৃক্ষের বনাঞ্চল। এই বনাঞ্চলে মোট ১১৭
প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে যার মধ্যে ৫৮ প্রজাতির
বৃক্ষ, ১৫ প্রজাতির গুল্ম , ৪ প্রজাতির তৃণ, ১৯
প্রজাতির লতা এবং ২১ প্রজাতির ভেষজ গাছ
রয়েছে। এই বনকে হাতির আবাসস্থল হিসেবে মনে
করা হয় এবং হাতির পাশাপাশি এখানে মায়া হরিণ,
বন্য শুকর ও বানরও দেখতে পাওয়া যায়। এ ছাড়া
হিমছড়ি জাতীয় উদ্যানের প্রাণী সম্ভারে রয়েছে
৫৫ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৫৬ প্রজাতির সরীসৃপ, ১৬
প্রজাতির উভচর এবং ময়না, ফিঙ্গে ও তাল
বাতাসিসহ প্রায় ২৮৬ প্রজাতির পাখি। তবে
অধিকাংশ পর্যটকের কাছেই হিমছড়ি জাতীয়
উদ্যানের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হলো এর পাহাড়
চূড়ায় দাঁড়িয়ে দিগন্ত বিস্তৃত সমুদ্র আর নীল
জলরাশি দেখার বিষয়টি।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
প্রাকৃতিক আর মনুষ্যনির্মিত দর্শনীয় স্থান। মূলত এই
স্থানগুলোর কথা মাথায় রেখেই আজকের
আয়োজনে থাকছে একটি দর্শনীয় স্থানের বিবরণ।
আর আজ এতে প্রকাশিত হলো কক্সবাজারের
হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান-এর কথা।
একদিকে দিগন্ত বিস্তৃত সাগরের হাতছানি আর
অন্যদিকে শান্ত নিরিবিলি সবুজের সমারোহ-এই
দুয়ে মিলেই পর্যটকদের জন্য অনন্য একটি স্থানে
পরিণত হয়েছে কক্সবাজার জেলার হিমছড়িতে
অবস্থিত হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান। ১৯৮০ সালে
কক্সবাজার শহর থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে প্রায়
১৭২৯ হেক্টর বা ১৭.২৯ বর্গ কিলোমিটার জায়গা
জুড়ে এই জাতীয় উদ্যানটি প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত এ
অঞ্চলের বণ্যপ্রাণী সংরক্ষণ, গবেষণা ও শিক্ষণ
এবং পর্যটনের কথা মাথায় রেখেই এই বনাঞ্চলটিকে
সংরক্ষিত বনাঞ্চল ও উদ্যান হিসেবে গড়ে তোলা
হয়। মূলত ছোট বড় বেশ কিছু পাহাড় ও পাহাড়ের
গায়ে গায়ে ছড়িয়ে থাকা বনভূমি আর বেশ কয়েকটি
জলপ্রপাত নিয়েই হিমছড়ির এই জাতীয় উদ্যান।
অধিকাংশ পর্যটক প্রধানত হিমছড়ির জলপ্রপাত
দেখতে এ এলাকায় এলেও জলপ্রপাত সংলগ্ন জাতীয়
উদ্যানের পরিমণ্ডলটিও কম আকর্ষণীয় নয়। হিমছড়ি
জাতীয় উদ্যান মূলত চিরসবুজ ও প্রায় চিরসবুজ
ক্রান্তীয় বৃক্ষের বনাঞ্চল। এই বনাঞ্চলে মোট ১১৭
প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে যার মধ্যে ৫৮ প্রজাতির
বৃক্ষ, ১৫ প্রজাতির গুল্ম , ৪ প্রজাতির তৃণ, ১৯
প্রজাতির লতা এবং ২১ প্রজাতির ভেষজ গাছ
রয়েছে। এই বনকে হাতির আবাসস্থল হিসেবে মনে
করা হয় এবং হাতির পাশাপাশি এখানে মায়া হরিণ,
বন্য শুকর ও বানরও দেখতে পাওয়া যায়। এ ছাড়া
হিমছড়ি জাতীয় উদ্যানের প্রাণী সম্ভারে রয়েছে
৫৫ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৫৬ প্রজাতির সরীসৃপ, ১৬
প্রজাতির উভচর এবং ময়না, ফিঙ্গে ও তাল
বাতাসিসহ প্রায় ২৮৬ প্রজাতির পাখি। তবে
অধিকাংশ পর্যটকের কাছেই হিমছড়ি জাতীয়
উদ্যানের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হলো এর পাহাড়
চূড়ায় দাঁড়িয়ে দিগন্ত বিস্তৃত সমুদ্র আর নীল
জলরাশি দেখার বিষয়টি।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
Hasan