01-15-2017, 09:20 PM
দাড়ি রাখা আজকাল ছেলেদের ফ্যাশনে পরিণত হয়েছে। আর ফ্যাশন যদি করতেই হয় তাহলে দাড়িও হওয়া চাই নরম, মসৃণ ও চকচকে। এ ক্ষেত্রে নিয়মিত দাড়ির যত্ন নেওয়া, ট্রিমিং করা এবং পরিষ্কার রাখা খুব জরুরি। বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের জীবনধারা বিভাগে একটি তেলের প্যাকের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যা স্বাস্থ্যোজ্জ্বল দাড়ির জন্য জরুরি। আপনি চাইলে এক নজরে এই প্যাক তৈরির পদ্ধতি ও ব্যবহারের উপায় দেখে নিতে পারেন।
প্রথম ধাপ
প্রথমে একটি বাটিতে এক টেবিল চামচ নারকেল তেল নিন। নারকেল তেলে লাউরিক এসিড রয়েছে, যা ত্বকের পানিশূন্যতা দূর করে এবং দাড়ি নরম রাখে।
দ্বিতীয় ধাপ
এবার এর মধ্যে এক চা চামচ জোজোবা অয়েল দিন। জোজোবা অয়েল ত্বকের অতিরিক্ত সিবাম নিঃস্মরণ রোধ করে, যা ত্বককে তেলতেলে হতে দেয় না এবং এটি দাড়ি গজাতে সাহায্য করে।
তুতীয় ধাপ
এখন এতে এক চা চামচ আমন্ড অয়েল দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। আমন্ড অয়েলের ভিটামিন ই ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।
চতুর্থ ধাপ
সবশেষে এর মধ্যে চার ফোঁটা চন্দনের তেল দিয়ে মিশ্রণটি তৈরি করে নিন। চন্দনের তেল দাড়ির গন্ধ দূর করে এবং ত্বক মসৃণ রাখে।
পঞ্চম ধাপ
যদি আপনার দাড়িতে চুলকানির সমস্যা বেশি থাকে তাহলে এতে দুই থেকে তিন ফোঁটা টি ট্রি অয়েল দিতে পারেন। এই তেল শুধু চুলকানি দূর করবে না, এর অ্যান্টিব্যকটেরিয়াল উপাদান সংক্রমণের জীবাণু ধ্বংস করতে সাহায্য করে।
ষষ্ঠ ধাপ
এই মিশ্রণটি একটি বোতলে ভরে এক মিনিট ঝাঁকিয়ে নিন। এতে সব তেল ভালোভাবে মিশে যাবে।
সপ্তম ধাপ
এবার সামান্য তেলের মিশ্রণ হাতে নিয়ে দাড়িতে কিছুক্ষণ ম্যাসাজ করুন। ছোট চিড়ুনি দিয়ে দাড়ি আঁচড়ে নিন। টিস্যু দিয়ে অতিরিক্ত তেল মুছে নিন।
এই তেলের মিশ্রণ যে উপকার করে
তেলের এই মিশ্রণটি দাড়ি নরম, মসৃণ ও চকচকে করতে সাহয্য করে। প্রতিদিন গোসলের পর এই তেল দাড়িতে ম্যাসাজ করুন। দেখবেন, আপনার দাড়ির খসখসে ভাব দূর হবে এবং চুলকানির সমস্যারও সমাধান হবে। এ ছাড়া এই মিশ্রণ ব্যবহারে ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায়, কর্মশক্তি বাড়ে ও ক্লান্তি দূর হয়।
সংরক্ষণ করবেন যেভাবে
এই মিশ্রণ বোতলে ভরে রাখলে এক মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে। তবে বোতলটি এয়ার টাইট হতে হবে এবং শুকনো জায়গায় রাখতে হবে। আর এতে যেন সূর্যের আলো না লাগে এমন ঠান্ডা জায়গায় রাখুন, তবে অব্যশই রুমের তাপমাত্রায়।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
প্রথম ধাপ
প্রথমে একটি বাটিতে এক টেবিল চামচ নারকেল তেল নিন। নারকেল তেলে লাউরিক এসিড রয়েছে, যা ত্বকের পানিশূন্যতা দূর করে এবং দাড়ি নরম রাখে।
দ্বিতীয় ধাপ
এবার এর মধ্যে এক চা চামচ জোজোবা অয়েল দিন। জোজোবা অয়েল ত্বকের অতিরিক্ত সিবাম নিঃস্মরণ রোধ করে, যা ত্বককে তেলতেলে হতে দেয় না এবং এটি দাড়ি গজাতে সাহায্য করে।
তুতীয় ধাপ
এখন এতে এক চা চামচ আমন্ড অয়েল দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। আমন্ড অয়েলের ভিটামিন ই ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।
চতুর্থ ধাপ
সবশেষে এর মধ্যে চার ফোঁটা চন্দনের তেল দিয়ে মিশ্রণটি তৈরি করে নিন। চন্দনের তেল দাড়ির গন্ধ দূর করে এবং ত্বক মসৃণ রাখে।
পঞ্চম ধাপ
যদি আপনার দাড়িতে চুলকানির সমস্যা বেশি থাকে তাহলে এতে দুই থেকে তিন ফোঁটা টি ট্রি অয়েল দিতে পারেন। এই তেল শুধু চুলকানি দূর করবে না, এর অ্যান্টিব্যকটেরিয়াল উপাদান সংক্রমণের জীবাণু ধ্বংস করতে সাহায্য করে।
ষষ্ঠ ধাপ
এই মিশ্রণটি একটি বোতলে ভরে এক মিনিট ঝাঁকিয়ে নিন। এতে সব তেল ভালোভাবে মিশে যাবে।
সপ্তম ধাপ
এবার সামান্য তেলের মিশ্রণ হাতে নিয়ে দাড়িতে কিছুক্ষণ ম্যাসাজ করুন। ছোট চিড়ুনি দিয়ে দাড়ি আঁচড়ে নিন। টিস্যু দিয়ে অতিরিক্ত তেল মুছে নিন।
এই তেলের মিশ্রণ যে উপকার করে
তেলের এই মিশ্রণটি দাড়ি নরম, মসৃণ ও চকচকে করতে সাহয্য করে। প্রতিদিন গোসলের পর এই তেল দাড়িতে ম্যাসাজ করুন। দেখবেন, আপনার দাড়ির খসখসে ভাব দূর হবে এবং চুলকানির সমস্যারও সমাধান হবে। এ ছাড়া এই মিশ্রণ ব্যবহারে ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায়, কর্মশক্তি বাড়ে ও ক্লান্তি দূর হয়।
সংরক্ষণ করবেন যেভাবে
এই মিশ্রণ বোতলে ভরে রাখলে এক মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে। তবে বোতলটি এয়ার টাইট হতে হবে এবং শুকনো জায়গায় রাখতে হবে। আর এতে যেন সূর্যের আলো না লাগে এমন ঠান্ডা জায়গায় রাখুন, তবে অব্যশই রুমের তাপমাত্রায়।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
Hasan