01-17-2017, 06:24 PM
যাঁরা ওজন কমানোর রহস্যের খোঁজ চান, তাঁদের জন্য
নারকেল হতে পারে সেই কাঙ্ক্ষিত উপাদান। যাঁরা ক্যালরি হিসাব
করে খাওয়া-দাওয়া করেন, তাঁদের কাছে নারকেল খুব বেশি
পছন্দের খাবার নয়। তবে নারকেল জনপ্রিয় এর অতিরিক্ত
স্যাচুরেটেড ফ্যাট বা সম্পৃক্ত চর্বির কারণে।
২০১৭ সালে নারকেলের তৈরি খাবার বেশি চলবে বলে এ
খাতের বিশেষজ্ঞরা পূর্বাভাস দিয়েছেন। নারকেলের পানি
থেকে শুরু করে বিস্কুট, এমনকি নারকেল আইসক্রিমও এ
বছর চলবে বেশি। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
হচ্ছে, ওজন কমাতে নারকেলের ব্যবহার বাড়ার বিষয়টি।
চলুন, জেনে আসি নারকেলের গুণের কথা:
১. নারকেলে যে সম্পৃক্ত চর্বি আছে, তা প্রচলিত
সম্পৃক্ত চর্বির মতো নয়। এটি মিডিয়াম চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড বা
এমসিটি হিসেবে পরিচিত। এ চর্বি শরীরে ক্ষতিকর চর্বি
হিসেবে জমা হওয়ার সম্ভাবনা কম। তবে এটি
কার্বোহাইড্রেট বা শর্করার মতো কমবেশি শক্তি
জোগায়। তবে রক্তে চিনির মাত্রা বাড়ায় না, যা শর্করাতে
বাড়ে। ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব ওবিসিটি অ্যান্ড মেটাবলিক
ডিসঅর্ডারসে এ নিয়ে একটি গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশিত
হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, এমসিটি পুরুষের
ক্ষেত্রে ক্যালরি ও চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে, যা
শরীরে চর্বি জমতে বাধা দেয়।
২. প্রতি ১০০ গ্রাম নারকেলে শর্করার পরিমাণ থাকে ১৫ গ্রাম।
যাঁরা শর্করা এড়াতে চান, তাঁরা নারকেল খেতে পারেন।
৩. শর্করা কম ও এমসিটি চর্বি ঝরাতে সাহায্য করলেও
নারকেলে কিন্তু ক্যালরির মাত্রা তুলনামূলকভাবে বেশি। প্রতি
১০০ গ্রাম নারকেলে ৩৫৪ ক্যালরি থাকে। তাই নারকেল আবার
খুব বেশি খাওয়া ঠিক নয়। খাদ্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ
হচ্ছে, শরীরে যে পরিমাণ ক্যালরি দরকার, এর ১০ ভাগের
১ ভাগ নারকেল খেয়ে পূরণ করতে পারেন। কারও যদি
দিনে ১ হাজার ৫০০ ক্যালরি দরকার হয়, তবে ১৫০ ক্যালরি
নারকেল থেকে নিতে পারেন। তথ্যসূত্র: টিএনএন।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
নারকেল হতে পারে সেই কাঙ্ক্ষিত উপাদান। যাঁরা ক্যালরি হিসাব
করে খাওয়া-দাওয়া করেন, তাঁদের কাছে নারকেল খুব বেশি
পছন্দের খাবার নয়। তবে নারকেল জনপ্রিয় এর অতিরিক্ত
স্যাচুরেটেড ফ্যাট বা সম্পৃক্ত চর্বির কারণে।
২০১৭ সালে নারকেলের তৈরি খাবার বেশি চলবে বলে এ
খাতের বিশেষজ্ঞরা পূর্বাভাস দিয়েছেন। নারকেলের পানি
থেকে শুরু করে বিস্কুট, এমনকি নারকেল আইসক্রিমও এ
বছর চলবে বেশি। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
হচ্ছে, ওজন কমাতে নারকেলের ব্যবহার বাড়ার বিষয়টি।
চলুন, জেনে আসি নারকেলের গুণের কথা:
১. নারকেলে যে সম্পৃক্ত চর্বি আছে, তা প্রচলিত
সম্পৃক্ত চর্বির মতো নয়। এটি মিডিয়াম চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড বা
এমসিটি হিসেবে পরিচিত। এ চর্বি শরীরে ক্ষতিকর চর্বি
হিসেবে জমা হওয়ার সম্ভাবনা কম। তবে এটি
কার্বোহাইড্রেট বা শর্করার মতো কমবেশি শক্তি
জোগায়। তবে রক্তে চিনির মাত্রা বাড়ায় না, যা শর্করাতে
বাড়ে। ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব ওবিসিটি অ্যান্ড মেটাবলিক
ডিসঅর্ডারসে এ নিয়ে একটি গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশিত
হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, এমসিটি পুরুষের
ক্ষেত্রে ক্যালরি ও চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে, যা
শরীরে চর্বি জমতে বাধা দেয়।
২. প্রতি ১০০ গ্রাম নারকেলে শর্করার পরিমাণ থাকে ১৫ গ্রাম।
যাঁরা শর্করা এড়াতে চান, তাঁরা নারকেল খেতে পারেন।
৩. শর্করা কম ও এমসিটি চর্বি ঝরাতে সাহায্য করলেও
নারকেলে কিন্তু ক্যালরির মাত্রা তুলনামূলকভাবে বেশি। প্রতি
১০০ গ্রাম নারকেলে ৩৫৪ ক্যালরি থাকে। তাই নারকেল আবার
খুব বেশি খাওয়া ঠিক নয়। খাদ্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ
হচ্ছে, শরীরে যে পরিমাণ ক্যালরি দরকার, এর ১০ ভাগের
১ ভাগ নারকেল খেয়ে পূরণ করতে পারেন। কারও যদি
দিনে ১ হাজার ৫০০ ক্যালরি দরকার হয়, তবে ১৫০ ক্যালরি
নারকেল থেকে নিতে পারেন। তথ্যসূত্র: টিএনএন।
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
Hasan