অনলাইন ডেস্ক: ইন্দোনেশিয়ার মবাহ গোথো এখন সংবাদের শিরোনাম। কেননা, সম্প্রতি তিনি নিজের ১৬৪তম জন্মদিনপালন করলেন। মিডিয়া শুধু খবরটিই দেয়নি, এর সাপেক্ষে পেশ করেছে উপযুক্ত প্রমাণও।
প্রমাণানুযায়ী, ১৮৭০ সালের ৩১ ডিসেম্বর তার জন্ম। ইন্দোনেশিয়ার রেকর্ডও তাই বলছে। কিন্তু আশ্চর্য এ বিষয়ে গিনেসবুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে কোনও তথ্য নেই।
সব দাবি সত্য হলে মবাহই হবেন বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বয়সী জীবিত ব্যক্তি। বর্তমানে খেতাবটি রয়েছে ফরাসি জ্যাঁনেক্যালমেন্টের। মৃত্যুকালে সেই ব্যক্তির বয়স হয়েছিল ১২২ বছর।
তবে মবাহ এখনও জীবিত। তিনি গত ৩১ ডিসেম্বর জন্মদিন পালনও করলেন সমারোহ করে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে। এক ফুঁতেই নিভিয়ে দেন সব মোমবাতি। তার দম দেখে উপস্থিত সকলেই যারপনারই বিস্মিত। জন্মদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন তার নাতিপুতি, তাদের সন্তানরাও।
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে দীর্ঘ আয়ু রহস্য কী? তার উত্তর- খাদ্যাভ্যাস। সেই কবে, ১৯৯২ সাল থেকেই তিনি নাকি মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছিলেন। এমনকী সে-সময় তৈরি হয়েছিল তাঁর সমাধিফলকও। তারপরও বছর কেটে গেছে আও ২৪ বছর।
এখনও তিনি বহাল তবিয়তে জীবিত। চোখে ভালো দেখেন না বলে মবাহ টেলিভিশন দেখেন না, তবে রেডিও শুনেই তার সময় কাটে।
সম্পাদনা: জাহিদ হাসান
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
প্রমাণানুযায়ী, ১৮৭০ সালের ৩১ ডিসেম্বর তার জন্ম। ইন্দোনেশিয়ার রেকর্ডও তাই বলছে। কিন্তু আশ্চর্য এ বিষয়ে গিনেসবুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে কোনও তথ্য নেই।
সব দাবি সত্য হলে মবাহই হবেন বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বয়সী জীবিত ব্যক্তি। বর্তমানে খেতাবটি রয়েছে ফরাসি জ্যাঁনেক্যালমেন্টের। মৃত্যুকালে সেই ব্যক্তির বয়স হয়েছিল ১২২ বছর।
তবে মবাহ এখনও জীবিত। তিনি গত ৩১ ডিসেম্বর জন্মদিন পালনও করলেন সমারোহ করে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে। এক ফুঁতেই নিভিয়ে দেন সব মোমবাতি। তার দম দেখে উপস্থিত সকলেই যারপনারই বিস্মিত। জন্মদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন তার নাতিপুতি, তাদের সন্তানরাও।
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে দীর্ঘ আয়ু রহস্য কী? তার উত্তর- খাদ্যাভ্যাস। সেই কবে, ১৯৯২ সাল থেকেই তিনি নাকি মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছিলেন। এমনকী সে-সময় তৈরি হয়েছিল তাঁর সমাধিফলকও। তারপরও বছর কেটে গেছে আও ২৪ বছর।
এখনও তিনি বহাল তবিয়তে জীবিত। চোখে ভালো দেখেন না বলে মবাহ টেলিভিশন দেখেন না, তবে রেডিও শুনেই তার সময় কাটে।
সম্পাদনা: জাহিদ হাসান
Hello World!:
- tes
- Hello Friends . Welcome Back
Hasan