01-21-2017, 10:34 AM
যখন আপনি কাউকে ভালোবাসেন, তখন তাঁর জন্য সবকিছু করতে রাজি থাকেন। আর নারীরা তো বিয়ের পর সবকিছু তাঁর স্বামীর মনমতোই করতে পছন্দ করেন। এখানেই ভুলটা হয় তাঁদের। ভালোবাসেন ঠিক আছে, কিন্তু তার মানে নিজের ব্যক্তিত্ব হারিয়ে ফেলবেন? বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের জীবনধারা বিভাগের এই তালিকা থেকে মিলিয়ে দেখুন তো, আপনিও স্বামীর জন্য অতিরিক্ত করছেন কি না?
১. আপনি হয়তো চাকরি নিয়ে অনেক ব্যস্ত অথচ স্বামীকে কিছুই করতে দিচ্ছেন না। আপনি যদি অসুস্থও থাকেন, তবুও তাঁকে কিছু করতে বলেন না। স্বামীকে ভালোবাসেন, এতে কোনো সন্দেহ নেই; কিন্তু তাই বলে তাঁকে কোনো কাজ করতে দেবেন না? এর মানে এটাও হতে পারে যে, তার কোনো কাজ আপনার পছন্দ হয় না।
২. সব সম্পর্কের ক্ষেত্রেই দেখা যায়, একজন পরিশ্রমী হয়, আরেকজন হয় অলস। অলস বলে আপনি একাই সব কাজ করে যাচ্ছেন? এতে আপনি তাঁরই ক্ষতি করছেন। আপনার স্বামী যদি অলস প্রকৃতির হয়ে থাকেন, তাহলে সব কাজ করার জন্য চাপ দেবেন না। কাজ করার প্রয়োজনটা তাঁকে বুঝিয়ে বলুন।
৩. অনেক সময় স্বামীর মনমতো কিছু না হলে তিনি অনেক বেশি রাগারাগি করেন, এ ভয়ে আপনি তাঁর সামনে সব সময় চুপচাপ থাকেন। চুপ থেকে নিজেই সব কাজ করে দেবেন না।
৪. হয়তো তিনি অনেক রাত করে বাড়ি ফেরেন। আর আপনি তাঁকে কিছুই বলেন না। এমনকি তিনি যেন এসে কোনো ঝামেলা না করেন, এ জন্য সব কাজ আগে থেকেই গুছিয়ে রাখেন। এই ভুল করে আপনি নিজেই নিজের ক্ষতি করছেন।
৫. আপনি কি নিজে উপার্জন করে স্বামীকে সব দিয়ে দেন? তাহলে আপনার মতো বোকা আর কেউ নেই। হ্যাঁ, এটা ঠিক যে সংসারের বিষয়ে আপনি অর্থনৈতিকভাবে সাহায্য করতেই পারেন। কিন্তু তাই বলে সব টাকা তাঁর হাতে তুলে দেওয়ার মতো বোকামি ভুলেও করবেন না।
৬. আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার পাসওয়ার্ড, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর সবই কি স্বামী জানেন? এর মানে তিনি চাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনিও তাঁকে দিয়ে দিয়েছেন। তাহলে স্বামীর পাসওয়ার্ডগুলো জানারও আপনার অধিকার রয়েছে। তাঁরটাও জেনে নিতে ভুল করবেন না।
৭. আপনার সন্তানের খেয়াল কি শুধু আপনিই রাখেন? এই কাজ সব নারীই করে থাকেন। সন্তান তো দুজনেরই। তাহলে দেখাশোনা করার ভার আপনি একা কেন নেবেন?
১. আপনি হয়তো চাকরি নিয়ে অনেক ব্যস্ত অথচ স্বামীকে কিছুই করতে দিচ্ছেন না। আপনি যদি অসুস্থও থাকেন, তবুও তাঁকে কিছু করতে বলেন না। স্বামীকে ভালোবাসেন, এতে কোনো সন্দেহ নেই; কিন্তু তাই বলে তাঁকে কোনো কাজ করতে দেবেন না? এর মানে এটাও হতে পারে যে, তার কোনো কাজ আপনার পছন্দ হয় না।
২. সব সম্পর্কের ক্ষেত্রেই দেখা যায়, একজন পরিশ্রমী হয়, আরেকজন হয় অলস। অলস বলে আপনি একাই সব কাজ করে যাচ্ছেন? এতে আপনি তাঁরই ক্ষতি করছেন। আপনার স্বামী যদি অলস প্রকৃতির হয়ে থাকেন, তাহলে সব কাজ করার জন্য চাপ দেবেন না। কাজ করার প্রয়োজনটা তাঁকে বুঝিয়ে বলুন।
৩. অনেক সময় স্বামীর মনমতো কিছু না হলে তিনি অনেক বেশি রাগারাগি করেন, এ ভয়ে আপনি তাঁর সামনে সব সময় চুপচাপ থাকেন। চুপ থেকে নিজেই সব কাজ করে দেবেন না।
৪. হয়তো তিনি অনেক রাত করে বাড়ি ফেরেন। আর আপনি তাঁকে কিছুই বলেন না। এমনকি তিনি যেন এসে কোনো ঝামেলা না করেন, এ জন্য সব কাজ আগে থেকেই গুছিয়ে রাখেন। এই ভুল করে আপনি নিজেই নিজের ক্ষতি করছেন।
৫. আপনি কি নিজে উপার্জন করে স্বামীকে সব দিয়ে দেন? তাহলে আপনার মতো বোকা আর কেউ নেই। হ্যাঁ, এটা ঠিক যে সংসারের বিষয়ে আপনি অর্থনৈতিকভাবে সাহায্য করতেই পারেন। কিন্তু তাই বলে সব টাকা তাঁর হাতে তুলে দেওয়ার মতো বোকামি ভুলেও করবেন না।
৬. আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার পাসওয়ার্ড, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর সবই কি স্বামী জানেন? এর মানে তিনি চাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনিও তাঁকে দিয়ে দিয়েছেন। তাহলে স্বামীর পাসওয়ার্ডগুলো জানারও আপনার অধিকার রয়েছে। তাঁরটাও জেনে নিতে ভুল করবেন না।
৭. আপনার সন্তানের খেয়াল কি শুধু আপনিই রাখেন? এই কাজ সব নারীই করে থাকেন। সন্তান তো দুজনেরই। তাহলে দেখাশোনা করার ভার আপনি একা কেন নেবেন?