01-22-2017, 10:33 PM
অনেকের ধারণা, দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্কে নাকি প্রেমই থাকে না। সত্যিই কি তাই? প্রেম না থাকলে বিয়ে ছাড়া কীভাবে সম্পর্কটা টিকে থাকে বলুন? বরং এসব সম্পর্কে কোনো নাটকীয়তা থাকে না। আর সুখী থাকার জন্য কোনো উপায়ও খুঁজতে হয় না তাঁদের। আরো অনেক ভালো দিক রয়েছে দীর্ঘদিনের সম্পর্কের। জানতে চান সেগুলো কী কী? তাহলে আইডিভা ওয়েবসাইটের এই তালিকা একবার দেখে নিতে পারেন।
১. দীর্ঘদিনের প্রেমের কারণে আপনারা এখন দুজন দুজনের ভালো অভ্যাস ও খারাপ অভ্যাস দুটোই জানেন। তাই এখন আর কোনো কিছুতে বিরক্ত লাগে না এবং বদলাতেও চান না। কারণ আপনারা অভ্যস্ত হয়ে গেছেন।
২. আপনাদের মধ্যে খুব একটা কথা না হলেও সমস্যা হয় না। আপনাকে এখন আর আগের মতো কথা বলে আকর্ষণ ধরে রাখতে হয় না। এই বিষয় আপনার জন্য বেশ স্বস্তির।
৩. সঙ্গীর বন্ধু এখন আপনার অনেক ভালো বন্ধু। আবার আপনার বন্ধুর বিষয়েও এখন আর সঙ্গীর কোনো আপত্তি নেই। আর এখন সবাই একসঙ্গে সময় কাটাতে মোটেও বিরক্ত হন না।
৪. আপনারা একে অন্যের সঙ্গে বিভিন্ন কোড ব্যবহার করে কথা বলেন, যা আপনারা ছাড়া আর কেউ বুঝবে না। এটা দীর্ঘদিনের প্রেমের কারণে সম্ভব হয়েছে।
৫. এখন সঙ্গী কথা বলার আগেই আপনি বুঝে ফেলেন, কী বলতে চাইছে। তাঁর আচরণ এখন আপনি খুব ভালো করে বুঝতে পারেন। কখন কী বলতে পারে, সেটাও আন্দাজ করতে পারেন। এটাই দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতার ফল।
৬. এখন আর আপনাকে সঙ্গীর মন জয় করতে রোমান্টিক কথা বলতে হয় না। এর মানে এই নয় যে আপনাদের রোমান্স শেষ হয়ে গেছে; বরং আপনাদের ভালোবাসা এতটাই পাকাপোক্ত হয়েছে যে এখন ধরে রাখার উপায় খুঁজতে হয় না।
৭. কে কী বলল, এখন আর তাতে আপনাদের কিছু যায়-আসে না। সবাই আপনাদের সম্পর্কের কথা জানে। এখন আর লুকিয়ে দেখা করতে হয় না। আর যতই নেতিবাচক কথা বলুক লোকে, আপনাদের ভালোবাসায় এর কোনো প্রভাব পড়ে না। এটা দীর্ঘদিনের সম্পর্কের একটা ভালো দিক।
১. দীর্ঘদিনের প্রেমের কারণে আপনারা এখন দুজন দুজনের ভালো অভ্যাস ও খারাপ অভ্যাস দুটোই জানেন। তাই এখন আর কোনো কিছুতে বিরক্ত লাগে না এবং বদলাতেও চান না। কারণ আপনারা অভ্যস্ত হয়ে গেছেন।
২. আপনাদের মধ্যে খুব একটা কথা না হলেও সমস্যা হয় না। আপনাকে এখন আর আগের মতো কথা বলে আকর্ষণ ধরে রাখতে হয় না। এই বিষয় আপনার জন্য বেশ স্বস্তির।
৩. সঙ্গীর বন্ধু এখন আপনার অনেক ভালো বন্ধু। আবার আপনার বন্ধুর বিষয়েও এখন আর সঙ্গীর কোনো আপত্তি নেই। আর এখন সবাই একসঙ্গে সময় কাটাতে মোটেও বিরক্ত হন না।
৪. আপনারা একে অন্যের সঙ্গে বিভিন্ন কোড ব্যবহার করে কথা বলেন, যা আপনারা ছাড়া আর কেউ বুঝবে না। এটা দীর্ঘদিনের প্রেমের কারণে সম্ভব হয়েছে।
৫. এখন সঙ্গী কথা বলার আগেই আপনি বুঝে ফেলেন, কী বলতে চাইছে। তাঁর আচরণ এখন আপনি খুব ভালো করে বুঝতে পারেন। কখন কী বলতে পারে, সেটাও আন্দাজ করতে পারেন। এটাই দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতার ফল।
৬. এখন আর আপনাকে সঙ্গীর মন জয় করতে রোমান্টিক কথা বলতে হয় না। এর মানে এই নয় যে আপনাদের রোমান্স শেষ হয়ে গেছে; বরং আপনাদের ভালোবাসা এতটাই পাকাপোক্ত হয়েছে যে এখন ধরে রাখার উপায় খুঁজতে হয় না।
৭. কে কী বলল, এখন আর তাতে আপনাদের কিছু যায়-আসে না। সবাই আপনাদের সম্পর্কের কথা জানে। এখন আর লুকিয়ে দেখা করতে হয় না। আর যতই নেতিবাচক কথা বলুক লোকে, আপনাদের ভালোবাসায় এর কোনো প্রভাব পড়ে না। এটা দীর্ঘদিনের সম্পর্কের একটা ভালো দিক।