01-22-2017, 10:40 PM
সত্যিকারের ভালোবাসা খুঁজে পাওয়া কি খুব কঠিন? মনে হয় না। সে জন্য আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে, সচেতন হতে হবে ও বিচক্ষণ হতে হবে। তবে সব সময় হিসাব করে সবকিছু পাওয়া যায় না, বিশেষ করে ভালোবাসা। আবার হেলাফেলা করলেও আপনিই ঠকবেন। তাই জীবনের এই সঙ্গী বাছাই প্রান্তে আপনাকেই হিসাব কষতে হবে। না হলে সারা জীবন সত্যিকারের ভালোবাসা না পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা আপনাকে তাড়া করবে।
সত্যিকারের ভালোবাসা খুঁজে পেতে ১০টি উপায়ের কথা বলেছে রিডার্স ডাইজেস্টে। আপনি চাইলে এই পরামর্শগুলো একবার দেখে নিতে পারেন।
১. যখন আপনার সঙ্গে নতুন কারো পরিচয় হবে এবং আপনি তাঁকে পছন্দ করতে শুরু করবেন, তখন তাঁকে নিজের অতীতের তিক্ত অভিজ্ঞতা বলবেন না। অতীতকে যত তাড়াতাড়ি ভুলে যাবেন, ততই ভালো। দেখবেন, নতুন ভালোবাসা আপনার জন্য সত্যিকারের সুখ নিয়ে আসবে।
২. সময় নিন। কম সময়ে কাউকে ভালোভাবে জানা সম্ভব নয়। যদি সত্যিকারের ভালোবাসার মানুষ খুঁজে পেতে চান, তাহলে ধৈর্য ধরুন। সময় নিয়ে তাঁকে পর্যবেক্ষণ করুন।
৩. আমরা যখন ভবিষ্যৎ জীবনসঙ্গীর কথা চিন্তা করি, তখন অনেক ধরনের চাহিদা কাজ করে। সুন্দর হতে হবে, টাকা থাকতে হবে, স্মার্ট হতে হবে—এমন নানা আবদার থাকে আমাদের। কিন্তু এত চাহিদার মাঝে সত্যিকারের ভালোবাসা খুঁজে পাওয়া কঠিন। তাই অপর পক্ষকে সুযোগ দিন। হয়তো আপনার চাহিদাগুলো পূরণ হবে না, কিন্তু আপনি সত্যিকারের ভালোবাসা খুঁজে পাবেন ঠিকই।
৪. বিয়ে করার আগে সঙ্গীর সঙ্গে কয়েকবার দেখা করুন। তাঁর প্রতি আপনি যদি আকর্ষণ অনুভব না করেন, তাহলে বিয়ে না করাই ভালো। কয়েকবার দেখা করার পর আপনাদের সম্পর্কটা গাঢ় হবে এবং আপনি বুঝতে পারবেন, সে আপনাকে সত্যি ভালোবাসে কি না। মনে রাখবেন, সুখী হতে চাইলে যেখানে ভালোবাসা অনুভব করবেন না, সেই সম্পর্কে না জড়ানোই ভালো।
৫. কোথাও আপনাদের যাওয়ার কথা আর দেখলেন আপনার সঙ্গী আপনাকে নিতে হাজির। আপনি অবাক হবেন, এটাই স্বাভাবিক। সেখান থেকেই বুঝতে পারবেন, সে আপনার প্রতি কতটা যত্নবান। কারণ, সে এটা আপনাকে দেখানোর জন্য শুধু একবারই করেনি। এমন কাজ সে বহুবারই করেছে। আর ভালোবাসা মানে এই নয় যে, সারাক্ষণ ‘ভালোবাসি’ এই কথাটা বলা। ভালোবাসা মানে দায়িত্ব পালন করা, যত্ন নেওয়া, বিপদ থেকে রক্ষা করা—আরো অনেক কিছু। এগুলো না থাকলে বুঝবেন, সে আপনাকে সত্যি ভালোবাসে না। আর যাঁর মধ্যে এসব বিষয় কাজ করে, তাঁকে ছেড়ে দিয়ে বোকামি করবেন না।
৬. সম্পর্কে ভালোবাসার ঘাটতি থাকলে শুরুতেই না বলে দিন। আপনি যদি মনে করেন, ছেড়ে দিলে সমাজ কী বলবে, মানুষ কী বলবে, তাহলে পরে নিজেই পস্তাবেন। কারণ, জীবনটা আপনার। সেখানে সুখ না থাকলে বিষণ্ণতা, হতাশা আপনাকে ঘিরে ধরবে, যা থেকে কোনোভাবেই বেরিয়ে আসতে পারবেন না। আপনি যখনই এসব বিষয়কে পেছনে ফেলে আসবেন, তখনই নতুন করে ভালোবাসা আপনাকে ধরা দেবে।
৭. আপনি দেরিতে এলেও যে আপনার জন্য অপেক্ষা করতে দ্বিধা করে না, তাঁকে কখনোই ছেড়ে যাবেন না। এই একটা বিষয়ে যে বিরক্তি প্রকাশ করেন না, সে আপনাকে সত্যিই ভালোবাসে। তাই মাঝেমধ্যে এই পরীক্ষা করে দেখতে পারেন!
৮. সবাই ভুল করে। আপনিও ব্যতিক্রম নন। তবে অতীতের ভুলগুলো পুনরায় করবেন না। এই ভুলগুলো থেকে শিক্ষা নিয়ে সম্পর্ককে সাজানোর চেষ্টা করুন। দেখবেন, সত্যিকারের ভালোবাসা আপনার কাছে ঠিকই ধরা দেবে।
৯. নিজের ওপর আস্থা রাখুন। কোনোভাবেই হতাশ হবেন না। মানুষের সবচেয়ে বড় হার হলো নিজের কাছে হেরে যাওয়া। আত্মবিশ্বাসই আপনাকে সত্যিকারের মানুষের কাছে নিয়ে যাবে। আর আপনাকে বিশ্বাস রাখতে হবে যে, আপনি সুখী হবেনই।
১০. কোনোভাবেই সঙ্গীর ভালোবাসাকে অবহেলা করবেন না। তাঁকে সুযোগ দিন ভালোবাসা প্রকাশের। অবহেলার কারণে একবার সত্যিকারের ভালোবাসা হারিয়ে ফেললে সারা জীবন আপনাকে আফসোস করতে হবে।
সত্যিকারের ভালোবাসা খুঁজে পেতে ১০টি উপায়ের কথা বলেছে রিডার্স ডাইজেস্টে। আপনি চাইলে এই পরামর্শগুলো একবার দেখে নিতে পারেন।
১. যখন আপনার সঙ্গে নতুন কারো পরিচয় হবে এবং আপনি তাঁকে পছন্দ করতে শুরু করবেন, তখন তাঁকে নিজের অতীতের তিক্ত অভিজ্ঞতা বলবেন না। অতীতকে যত তাড়াতাড়ি ভুলে যাবেন, ততই ভালো। দেখবেন, নতুন ভালোবাসা আপনার জন্য সত্যিকারের সুখ নিয়ে আসবে।
২. সময় নিন। কম সময়ে কাউকে ভালোভাবে জানা সম্ভব নয়। যদি সত্যিকারের ভালোবাসার মানুষ খুঁজে পেতে চান, তাহলে ধৈর্য ধরুন। সময় নিয়ে তাঁকে পর্যবেক্ষণ করুন।
৩. আমরা যখন ভবিষ্যৎ জীবনসঙ্গীর কথা চিন্তা করি, তখন অনেক ধরনের চাহিদা কাজ করে। সুন্দর হতে হবে, টাকা থাকতে হবে, স্মার্ট হতে হবে—এমন নানা আবদার থাকে আমাদের। কিন্তু এত চাহিদার মাঝে সত্যিকারের ভালোবাসা খুঁজে পাওয়া কঠিন। তাই অপর পক্ষকে সুযোগ দিন। হয়তো আপনার চাহিদাগুলো পূরণ হবে না, কিন্তু আপনি সত্যিকারের ভালোবাসা খুঁজে পাবেন ঠিকই।
৪. বিয়ে করার আগে সঙ্গীর সঙ্গে কয়েকবার দেখা করুন। তাঁর প্রতি আপনি যদি আকর্ষণ অনুভব না করেন, তাহলে বিয়ে না করাই ভালো। কয়েকবার দেখা করার পর আপনাদের সম্পর্কটা গাঢ় হবে এবং আপনি বুঝতে পারবেন, সে আপনাকে সত্যি ভালোবাসে কি না। মনে রাখবেন, সুখী হতে চাইলে যেখানে ভালোবাসা অনুভব করবেন না, সেই সম্পর্কে না জড়ানোই ভালো।
৫. কোথাও আপনাদের যাওয়ার কথা আর দেখলেন আপনার সঙ্গী আপনাকে নিতে হাজির। আপনি অবাক হবেন, এটাই স্বাভাবিক। সেখান থেকেই বুঝতে পারবেন, সে আপনার প্রতি কতটা যত্নবান। কারণ, সে এটা আপনাকে দেখানোর জন্য শুধু একবারই করেনি। এমন কাজ সে বহুবারই করেছে। আর ভালোবাসা মানে এই নয় যে, সারাক্ষণ ‘ভালোবাসি’ এই কথাটা বলা। ভালোবাসা মানে দায়িত্ব পালন করা, যত্ন নেওয়া, বিপদ থেকে রক্ষা করা—আরো অনেক কিছু। এগুলো না থাকলে বুঝবেন, সে আপনাকে সত্যি ভালোবাসে না। আর যাঁর মধ্যে এসব বিষয় কাজ করে, তাঁকে ছেড়ে দিয়ে বোকামি করবেন না।
৬. সম্পর্কে ভালোবাসার ঘাটতি থাকলে শুরুতেই না বলে দিন। আপনি যদি মনে করেন, ছেড়ে দিলে সমাজ কী বলবে, মানুষ কী বলবে, তাহলে পরে নিজেই পস্তাবেন। কারণ, জীবনটা আপনার। সেখানে সুখ না থাকলে বিষণ্ণতা, হতাশা আপনাকে ঘিরে ধরবে, যা থেকে কোনোভাবেই বেরিয়ে আসতে পারবেন না। আপনি যখনই এসব বিষয়কে পেছনে ফেলে আসবেন, তখনই নতুন করে ভালোবাসা আপনাকে ধরা দেবে।
৭. আপনি দেরিতে এলেও যে আপনার জন্য অপেক্ষা করতে দ্বিধা করে না, তাঁকে কখনোই ছেড়ে যাবেন না। এই একটা বিষয়ে যে বিরক্তি প্রকাশ করেন না, সে আপনাকে সত্যিই ভালোবাসে। তাই মাঝেমধ্যে এই পরীক্ষা করে দেখতে পারেন!
৮. সবাই ভুল করে। আপনিও ব্যতিক্রম নন। তবে অতীতের ভুলগুলো পুনরায় করবেন না। এই ভুলগুলো থেকে শিক্ষা নিয়ে সম্পর্ককে সাজানোর চেষ্টা করুন। দেখবেন, সত্যিকারের ভালোবাসা আপনার কাছে ঠিকই ধরা দেবে।
৯. নিজের ওপর আস্থা রাখুন। কোনোভাবেই হতাশ হবেন না। মানুষের সবচেয়ে বড় হার হলো নিজের কাছে হেরে যাওয়া। আত্মবিশ্বাসই আপনাকে সত্যিকারের মানুষের কাছে নিয়ে যাবে। আর আপনাকে বিশ্বাস রাখতে হবে যে, আপনি সুখী হবেনই।
১০. কোনোভাবেই সঙ্গীর ভালোবাসাকে অবহেলা করবেন না। তাঁকে সুযোগ দিন ভালোবাসা প্রকাশের। অবহেলার কারণে একবার সত্যিকারের ভালোবাসা হারিয়ে ফেললে সারা জীবন আপনাকে আফসোস করতে হবে।