01-22-2017, 10:40 PM
আপনি কী ভাবছেন, প্রেমিকের সঙ্গে শপিংয়ে যাওয়া মানে ডেটিংয়ে যাওয়ার মতোই? আপনার ধারণা একেবারেই ঠিক নয়। উল্টো প্রেমিকের সঙ্গে শপিংয়ে যাওয়ার অভিজ্ঞতা খুবই বিরক্তকর হতে পারে। কী, বিশ্বাস হচ্ছে না? তাহলে আইডিভা ওয়েবসাইটের এই তালিকাটি একবার দেখে নিন। যা দেখলে সহজেই বুঝবেন কেন প্রেমিকের সঙ্গে শপিংয়ে যাবেন না।
১. প্রেমিক মনে মনে ভাবতে পারে আপনার পোশাক আর জিনিসপত্রের খরচ বোধহয় তাকেই দিতে হবে। এই ভয়ে তিনি সব সস্তা জিনিসকে ভালো বলবেন। যাতে তার টাকা খরচ কম হয়। অথচ আপনি এমনটা চিন্তাই করেননি। উল্টো প্রেমিকের মন রক্ষার জন্য আপনার পছন্দ হয়নি এমন জিনিস কিনতে হবে।
২. প্রেমিকের পছন্দের রঙের কিছু কিনলে ঠকতে পারেন। কারণ তার রং সম্বন্ধে ভালো ধারণা নাও থাকতে পারে। তাই শপিংয়ে গিয়ে কোন রংটা ভালো লাগছে এটা প্রেমিকের কাছে জানতে না চাওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ।
৩. আপনি হয়তো পছন্দের পোশাকটি কেনার জন্য মার্কেটে ঘুরছেন। কিন্তু আপনার পেছনে পেছনে ঘুরে আপনার প্রেমিক খুবই বিরক্ত। তার বিরক্ত ভাবের জন্য আপনি ঠিকমতো শপিংও করতে পারবেন না।
৪. মেয়েদের পোশাকের বর্তমান ট্রেন্ড কী সেটা কি ছেলেরা জানে? তাহলে তাকে নিয়ে শপিংয়ে যাওয়ার মানে কি? বরং প্রেমিককে না নিয়ে গেলে আপনি বুঝেশুনে কেনাকাটা করতে পারবেন।
৫. প্রেমিকের সামনে বেশি কসমেটিকস কিনলে তিনি দোকানির সামনেই বলে বসবেন, ‘এত কিছু মুখে লাগানো লাগে নাকি?’ এমন কথা শুনে লজ্জা পেতে না চাইলে শপিংয়ের সময় প্রেমিককে কখনোই সঙ্গে নেবেন না।
৬. সারা দিনের শপিং হয়তো দুই ঘণ্টায় শেষ করতে হবে আপনাকে। কারণ আপনার প্রেমিক বড্ড ক্লান্ত। এমন ক্লান্ত মানুষকে নিয়ে শপিংয়ে যাওয়াটা বোকামি ছাড়া আর কিছুই না।
৭. কেনাকাটা শেষে আপনি কী শপিং করলেন এটা নিয়ে তার কোনো মাথা ব্যাথা নেই। আর পোশাকটা পরে আপনাকে কেমন লাগবে এটাও তার জানার ইচ্ছা নেই। কারণ পুরো বিষয়টি নিয়েই তিনি প্রচণ্ড পরিমাণে বিরক্ত। তাই এমন বাজে অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হতে না চাইলে এখন থেকে আর প্রেমিককে নিয়ে কেনাকাটা করতে যাবেন না।
১. প্রেমিক মনে মনে ভাবতে পারে আপনার পোশাক আর জিনিসপত্রের খরচ বোধহয় তাকেই দিতে হবে। এই ভয়ে তিনি সব সস্তা জিনিসকে ভালো বলবেন। যাতে তার টাকা খরচ কম হয়। অথচ আপনি এমনটা চিন্তাই করেননি। উল্টো প্রেমিকের মন রক্ষার জন্য আপনার পছন্দ হয়নি এমন জিনিস কিনতে হবে।
২. প্রেমিকের পছন্দের রঙের কিছু কিনলে ঠকতে পারেন। কারণ তার রং সম্বন্ধে ভালো ধারণা নাও থাকতে পারে। তাই শপিংয়ে গিয়ে কোন রংটা ভালো লাগছে এটা প্রেমিকের কাছে জানতে না চাওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ।
৩. আপনি হয়তো পছন্দের পোশাকটি কেনার জন্য মার্কেটে ঘুরছেন। কিন্তু আপনার পেছনে পেছনে ঘুরে আপনার প্রেমিক খুবই বিরক্ত। তার বিরক্ত ভাবের জন্য আপনি ঠিকমতো শপিংও করতে পারবেন না।
৪. মেয়েদের পোশাকের বর্তমান ট্রেন্ড কী সেটা কি ছেলেরা জানে? তাহলে তাকে নিয়ে শপিংয়ে যাওয়ার মানে কি? বরং প্রেমিককে না নিয়ে গেলে আপনি বুঝেশুনে কেনাকাটা করতে পারবেন।
৫. প্রেমিকের সামনে বেশি কসমেটিকস কিনলে তিনি দোকানির সামনেই বলে বসবেন, ‘এত কিছু মুখে লাগানো লাগে নাকি?’ এমন কথা শুনে লজ্জা পেতে না চাইলে শপিংয়ের সময় প্রেমিককে কখনোই সঙ্গে নেবেন না।
৬. সারা দিনের শপিং হয়তো দুই ঘণ্টায় শেষ করতে হবে আপনাকে। কারণ আপনার প্রেমিক বড্ড ক্লান্ত। এমন ক্লান্ত মানুষকে নিয়ে শপিংয়ে যাওয়াটা বোকামি ছাড়া আর কিছুই না।
৭. কেনাকাটা শেষে আপনি কী শপিং করলেন এটা নিয়ে তার কোনো মাথা ব্যাথা নেই। আর পোশাকটা পরে আপনাকে কেমন লাগবে এটাও তার জানার ইচ্ছা নেই। কারণ পুরো বিষয়টি নিয়েই তিনি প্রচণ্ড পরিমাণে বিরক্ত। তাই এমন বাজে অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হতে না চাইলে এখন থেকে আর প্রেমিককে নিয়ে কেনাকাটা করতে যাবেন না।