02-02-2017, 10:46 AM
বাচ্চাকে নতুন স্কুলে দিতে চায় ঈশিকা আলীম। ভর্তি করানোর আগে যাচাই করে নিতে চান স্কুলের পড়াশোনা এবং স্কুলের সামগ্রিক পরিবেশ। কারণ, বর্তমান বিশ্বে দূষণজনিত ক্যান্সারের হার আশঙ্কাজনকহারে বাড়ছে। স্কুলের সামগ্রিক পরিবেশের প্রতি খেয়াল না রাখলে অদূর ভবিষ্যতে তার সন্তানেরও ক্যান্সার হতে পারে। পরিবেশে ক্ষতিকর উপাদান জানার সুযোগ ছিল না আগে। তার মত পরিবেশ সচেতন ব্যক্তিদের কাজে লাগবে এয়ার কোয়ালিটি সেন্সর। সম্প্রতি বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান অ্যাপলম্বটেকবিডি উদ্ভাবন করে এ মনিটর।
গতবছর ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডে হার্ডওয়্যার ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড জয়ী প্রতিষ্ঠান অ্যাপলম্বটেকবিডির সিইও সাইফ সাইফুল্লাহ জানান, ‘আমরা এতদিন ধরে জেনে আসছি, পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। কিন্তু পরিবেশ দূষণের হার কেমন তা জানার সুযোগ ছিল না। আমাদের প্রতিষ্ঠানের উদ্ভাবন করা মনিটর কোনো জায়গায় রাখলে সেখান থেকে প্রতি সেকেন্ডে তথ্য নেবে এবং মনিটরের ডিসপ্লেতে প্রদর্শন করবে। ’
বাংলাদেশে এয়ার কোয়ালিটি মনিটর বহুল ব্যবহারের ক্ষেত্র রয়েছে। কোনো স্থানে দূষণের মাত্রা জেনে অবকাঠামো নির্মাণ, বসবাস এমনকি সন্তানকে স্কুলে পাঠানোর পরিকল্পনা করা যাবে। কোথাও দূষণের হার অত্যাধিক বেশি থাকলে সেখান থেকে শিল্প-কারখানাগুলো স্থানান্তর করার পরিকল্পনা করা যাবে। সরকার চাইলে ঘরে বসেই এয়ার কোয়ালিটি মনিটর বসিয়ে যে কোনো জায়গা থেকে বাতাসে দূষণের পরিমাণ সাথে সাথে জানতে পারবে। ফলে যে কোনো উন্নয়ন কাজ কিংবা দূষিত জায়গাসমূহকে সহজে মনিটর করতে পারবে। এতে আমাদের দেশে পরিবেশ সচেতনতা বাড়বে। দেশকে উন্নত করতে হলে প্রয়োজন কৃষিভিত্তিক সমাজব্যবস্থা থেকে শিল্পভিত্তিক সমাজব্যবস্থায় রূপান্তর। শিল্পস্থাপনে যেন ভবিষ্যত প্রজন্মের ক্ষতি না হয়, জানা যাবে এয়ার কোয়ালিটি সেন্সরের মাধ্যমে। এয়ার কোয়ালিটি মনিটর মোবাইলের মত ব্যবহার করা যায়।
যেখানে রাখা হবে, সেখানে ২৪ ঘন্টার তথ্য নেয়ার পরে মনিটরটি এক সেকেন্ড পরপর তাৎক্ষণিক ডাটা পাওয়া যাবে। অ্যাপলম্বটেকবিডি উদ্ভাবিত এয়ার কোয়ালিটি মনিটর যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যান্ডার্ড মেনে চলছে। ফলাফল একই হয় কিনা তা যাচাই করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে প্রচলিত এয়ার কোয়ালিটি সেন্সর লেজার এগের ডাটার সাথে মিলিয়ে দেখা হয়েছে। সেন্সরের সাহায্যে বাতাস থেকে ২৪ ঘন্টার তথ্য নিয়ে পিএম ২.৫ এবং পিএম ১০ পরিমাপ করে মনিটরে এক সেকেন্ড পরপর তথ্য প্রদর্শন করে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্ট্যান্ডার্ড অনুসারে ০ থেকে ৫০০ এর মধ্যে নাম্বার এবং বাতাসের পরিশুদ্ধতা জানানো হয়। ০-৫০ এর মধ্যে ডাটা আসলে গুড, ৫১-১০০ এর মধ্যে মডারেট. ১০১-১৫০ এর মধ্যে আনহেলদি ফর সেনসিটিভ গ্রুপ, ১৫১-২০০ এর মধ্যে আনহেলদি, ২০১ -৩০০ ভেরি আনহেলদি এবং ৩০১ -৫০০ এর মধ্যে আনহ্যাজার্ড হিসেবে ডাটা উপস্থাপন করা হয়। অ্যাপলম্বটেকবিডির সিইও সাইফুল্লাহ জানান, ‘আমরা সাম্প্রতিকসময়ে উদ্ভাবন করেছি। এখনো বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু হয়নি। সবমিলিয়ে একটি এয়ার কোয়ালিটি সেন্সরের দাম পাঁচ হাজার টাকার মধ্যেই থাকবে। ’
গতবছর ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডে হার্ডওয়্যার ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড জয়ী প্রতিষ্ঠান অ্যাপলম্বটেকবিডির সিইও সাইফ সাইফুল্লাহ জানান, ‘আমরা এতদিন ধরে জেনে আসছি, পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। কিন্তু পরিবেশ দূষণের হার কেমন তা জানার সুযোগ ছিল না। আমাদের প্রতিষ্ঠানের উদ্ভাবন করা মনিটর কোনো জায়গায় রাখলে সেখান থেকে প্রতি সেকেন্ডে তথ্য নেবে এবং মনিটরের ডিসপ্লেতে প্রদর্শন করবে। ’
বাংলাদেশে এয়ার কোয়ালিটি মনিটর বহুল ব্যবহারের ক্ষেত্র রয়েছে। কোনো স্থানে দূষণের মাত্রা জেনে অবকাঠামো নির্মাণ, বসবাস এমনকি সন্তানকে স্কুলে পাঠানোর পরিকল্পনা করা যাবে। কোথাও দূষণের হার অত্যাধিক বেশি থাকলে সেখান থেকে শিল্প-কারখানাগুলো স্থানান্তর করার পরিকল্পনা করা যাবে। সরকার চাইলে ঘরে বসেই এয়ার কোয়ালিটি মনিটর বসিয়ে যে কোনো জায়গা থেকে বাতাসে দূষণের পরিমাণ সাথে সাথে জানতে পারবে। ফলে যে কোনো উন্নয়ন কাজ কিংবা দূষিত জায়গাসমূহকে সহজে মনিটর করতে পারবে। এতে আমাদের দেশে পরিবেশ সচেতনতা বাড়বে। দেশকে উন্নত করতে হলে প্রয়োজন কৃষিভিত্তিক সমাজব্যবস্থা থেকে শিল্পভিত্তিক সমাজব্যবস্থায় রূপান্তর। শিল্পস্থাপনে যেন ভবিষ্যত প্রজন্মের ক্ষতি না হয়, জানা যাবে এয়ার কোয়ালিটি সেন্সরের মাধ্যমে। এয়ার কোয়ালিটি মনিটর মোবাইলের মত ব্যবহার করা যায়।
যেখানে রাখা হবে, সেখানে ২৪ ঘন্টার তথ্য নেয়ার পরে মনিটরটি এক সেকেন্ড পরপর তাৎক্ষণিক ডাটা পাওয়া যাবে। অ্যাপলম্বটেকবিডি উদ্ভাবিত এয়ার কোয়ালিটি মনিটর যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যান্ডার্ড মেনে চলছে। ফলাফল একই হয় কিনা তা যাচাই করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে প্রচলিত এয়ার কোয়ালিটি সেন্সর লেজার এগের ডাটার সাথে মিলিয়ে দেখা হয়েছে। সেন্সরের সাহায্যে বাতাস থেকে ২৪ ঘন্টার তথ্য নিয়ে পিএম ২.৫ এবং পিএম ১০ পরিমাপ করে মনিটরে এক সেকেন্ড পরপর তথ্য প্রদর্শন করে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্ট্যান্ডার্ড অনুসারে ০ থেকে ৫০০ এর মধ্যে নাম্বার এবং বাতাসের পরিশুদ্ধতা জানানো হয়। ০-৫০ এর মধ্যে ডাটা আসলে গুড, ৫১-১০০ এর মধ্যে মডারেট. ১০১-১৫০ এর মধ্যে আনহেলদি ফর সেনসিটিভ গ্রুপ, ১৫১-২০০ এর মধ্যে আনহেলদি, ২০১ -৩০০ ভেরি আনহেলদি এবং ৩০১ -৫০০ এর মধ্যে আনহ্যাজার্ড হিসেবে ডাটা উপস্থাপন করা হয়। অ্যাপলম্বটেকবিডির সিইও সাইফুল্লাহ জানান, ‘আমরা সাম্প্রতিকসময়ে উদ্ভাবন করেছি। এখনো বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু হয়নি। সবমিলিয়ে একটি এয়ার কোয়ালিটি সেন্সরের দাম পাঁচ হাজার টাকার মধ্যেই থাকবে। ’