02-05-2017, 11:59 PM
সব সময় মনে করা হয় যে ওজন বৃদ্ধির সাথে আলুর সম্পর্ক আছে। কিন্তু আলু আসলে আপনার শত্রু নয়। আপনি খাওয়ার জন্য কীভাবে প্রস্তুত করছেন আলুকে, বেক করছেন নাকি ফ্রাই করছেন এবং সবজির সাথে খাচ্ছেন নাকি সবজি ছাড়াই খাচ্ছেন সেটাই আসলে মূল বিষয়।
আমেরিকান কলেজ অফ নিউট্রিশন নামক সাময়িকীতে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয় যে, যারা আলু রান্নার সময় স্বাস্থ্যকর রেসিপি অনুসরণ করেন এবং সপ্তাহে ৫ বার আলু গ্রহণ করেন তাদের ওজন কমে। এখনো এটা বিশ্বাস করতে পারছেন না? তাহলে চলুন আলু আপনার ওজন কমানোর লক্ষ্য অর্জনে সাহায্য করতে পারে যে ৪ টি উপায়ে সে বিষয়ে জেনে নিই।
১। অনেক বেশি খাওয়া প্রতিরোধ করে
আলু পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। আপনার পেট ভরানোর জন্য হয়তো ১০ টি ক্র্যাকার বা বিস্কিট খাওয়ার প্রয়োজন হয় যা একটি আলু দিয়ে সম্ভব। আলু আপনাকে তৃপ্তি দেবে এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবেই অতিরিক্ত খাওয়া প্রতিরোধ করবে। আলুতে উচ্চমাত্রার ফাইবার ও স্টার্চ থাকে যা হজম প্রক্রিয়াকে ধীর গতির করে এবং দীর্ঘসময় পেট ভরা থাকার অনুভূতি দেয়। একটি মাঝারি আকারের আলুতে ৪.৩ গ্রাম প্রোটিন থাকে যা অনেক সবজির থেকেই বেশি।
২। ক্যালোরি কম
হেলথিফাইমি.কম এর মতে, একটি মাঝারি আকারের আলুতে ১৫০ ক্যালোরি থাকে। যদিও আপনি কতটুকু ক্যালোরি গ্রহণ করছেন তা নির্ভর করে আপনি কীভাবে আলু রান্না করছেন তার উপর। আলুর ফ্রাই খাওয়ার পরিবর্তে সিদ্ধ বা বেক করে খেতে পারেন বেক করা মটরশুঁটির সাথে।
৩। ব্যায়ামের পূর্বের জ্বালানী
যেহেতু আলু কার্বোহাইড্রেটে সমৃদ্ধ তাই আপনাকে শক্তি দিতে পারে যা ওয়ার্ক আউটের পূর্বের জ্বালানী হিসেবে কাজ করে। স্পোর্টস ম্যাগাজিন নামক সাময়িকীতে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী কার্বোহাইড্রেট/শর্করা উচ্চমাত্রার প্রশিক্ষণ এবং ম্যারাথন প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে কর্মশক্তির উন্নতি ঘটায়। ভালো কর্মশক্তি মানে হচ্ছে অনেক বেশি ক্যালোরি পোড়া। কার্বোহাইড্রেটের অন্যান্য উৎসের তুলনায় আলুতে অনেক বেশি ফাইবার থাকে বলে রক্তের চিনির মাত্রা স্থির থাকতে সাহায্য করে। তাই চিন্তিত হবেন না।
৪। জটিল শর্করা ওজন কমায়
নিউট্রিশন নামক সাময়িকীতে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী আলুতে জটিল শর্করা থাকে যা রক্তের চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার মাধ্যমে ইনসুলিন প্রতিরোধের উন্নতি ঘটায় এবং এর ফলেই ওজন কমে। আপনি সাদা পাউরুটি ও সাদা পাস্তার পরিবর্তে আলু খেতে পারেন।
আমেরিকান কলেজ অফ নিউট্রিশন নামক সাময়িকীতে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয় যে, যারা আলু রান্নার সময় স্বাস্থ্যকর রেসিপি অনুসরণ করেন এবং সপ্তাহে ৫ বার আলু গ্রহণ করেন তাদের ওজন কমে। এখনো এটা বিশ্বাস করতে পারছেন না? তাহলে চলুন আলু আপনার ওজন কমানোর লক্ষ্য অর্জনে সাহায্য করতে পারে যে ৪ টি উপায়ে সে বিষয়ে জেনে নিই।
১। অনেক বেশি খাওয়া প্রতিরোধ করে
আলু পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। আপনার পেট ভরানোর জন্য হয়তো ১০ টি ক্র্যাকার বা বিস্কিট খাওয়ার প্রয়োজন হয় যা একটি আলু দিয়ে সম্ভব। আলু আপনাকে তৃপ্তি দেবে এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবেই অতিরিক্ত খাওয়া প্রতিরোধ করবে। আলুতে উচ্চমাত্রার ফাইবার ও স্টার্চ থাকে যা হজম প্রক্রিয়াকে ধীর গতির করে এবং দীর্ঘসময় পেট ভরা থাকার অনুভূতি দেয়। একটি মাঝারি আকারের আলুতে ৪.৩ গ্রাম প্রোটিন থাকে যা অনেক সবজির থেকেই বেশি।
২। ক্যালোরি কম
হেলথিফাইমি.কম এর মতে, একটি মাঝারি আকারের আলুতে ১৫০ ক্যালোরি থাকে। যদিও আপনি কতটুকু ক্যালোরি গ্রহণ করছেন তা নির্ভর করে আপনি কীভাবে আলু রান্না করছেন তার উপর। আলুর ফ্রাই খাওয়ার পরিবর্তে সিদ্ধ বা বেক করে খেতে পারেন বেক করা মটরশুঁটির সাথে।
৩। ব্যায়ামের পূর্বের জ্বালানী
যেহেতু আলু কার্বোহাইড্রেটে সমৃদ্ধ তাই আপনাকে শক্তি দিতে পারে যা ওয়ার্ক আউটের পূর্বের জ্বালানী হিসেবে কাজ করে। স্পোর্টস ম্যাগাজিন নামক সাময়িকীতে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী কার্বোহাইড্রেট/শর্করা উচ্চমাত্রার প্রশিক্ষণ এবং ম্যারাথন প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে কর্মশক্তির উন্নতি ঘটায়। ভালো কর্মশক্তি মানে হচ্ছে অনেক বেশি ক্যালোরি পোড়া। কার্বোহাইড্রেটের অন্যান্য উৎসের তুলনায় আলুতে অনেক বেশি ফাইবার থাকে বলে রক্তের চিনির মাত্রা স্থির থাকতে সাহায্য করে। তাই চিন্তিত হবেন না।
৪। জটিল শর্করা ওজন কমায়
নিউট্রিশন নামক সাময়িকীতে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী আলুতে জটিল শর্করা থাকে যা রক্তের চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার মাধ্যমে ইনসুলিন প্রতিরোধের উন্নতি ঘটায় এবং এর ফলেই ওজন কমে। আপনি সাদা পাউরুটি ও সাদা পাস্তার পরিবর্তে আলু খেতে পারেন।