02-06-2017, 12:07 AM
নীরব ঘাতক ব্যাধি ক্যান্সার। এক সময় প্রবাদ ছিল ক্যান্সার হলে আর রক্ষা নেই। কিন্তু মহান সৃষ্টিকর্তার অপার কৃপায় বিজ্ঞানীরা এখন অনেক ক্ষেত্রে ক্যান্সার জয় করতে সক্ষম হয়েছেন। বিশ্ব ক্যান্সার গবেষণা তহবিলের গবেষণা তথ্যে উল্লেখ করা হয়, স্বাস্থ্যসম্মত খাবার যেমন খাদ্য তালিকায় প্রচুর শাক-সবজি, ফল স্থান দেওয়া নিয়মিত ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যসম্মত ওজন বজায় রাখলে অনেক ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায়।
যেসব ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায় তা হচ্ছে, জরায়ুর ক্যান্সার ৭০ ভাগ, খাদ্যনালীর ক্যান্সার ৬৯ ভাগ, মুখ, গলা ও স্বরযন্ত্রের ক্যান্সার ৬৩ ভাগ, পাকস্থলির ক্যান্সার ৪৭ ভাগ, কোলন ক্যান্সার ৪৫ ভাগ, প্যানক্রিয়াসের ক্যান্সার ৩৯ ভাগ, স্তন ক্যান্সার ৩৮ ভাগ, ফুসফুসের ক্যান্সার ৩৬ ভাগ, কিডনির ক্যান্সার ২৪ ভাগ ও গলব্লাডারের ক্যান্সার শতকরা ২১ ভাগ। গবেষণায় বলা হয়, ধূমপান থেকে ফুসফুসের ক্যান্সারের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি।
এ ছাড়া গবেষকদের মতে সময়মত পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে প্রাথমিক অবস্থায় ক্যান্সার শনাক্ত হলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্যান্সারের চিকিৎসা সম্ভব। এজন্য সমস্যা অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। দীর্ঘমেয়াদি কাশি, দীর্ঘমেয়াদি জ্বর, শরীরের ক্রমান্বয়ে ওজন হ্রাস। কোনো অর্গানিক ব্যথা যেমন-লিভার, কিডনি, মূত্রাশয়, ফুসফুসের দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা থাকলে অবশ্যই চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এতে একদিকে যেমন দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকা যায় তেমনি কোনো বিরূপ অবস্থা থাকলে তাও শনাক্ত করা সম্ভব।
যেসব ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায় তা হচ্ছে, জরায়ুর ক্যান্সার ৭০ ভাগ, খাদ্যনালীর ক্যান্সার ৬৯ ভাগ, মুখ, গলা ও স্বরযন্ত্রের ক্যান্সার ৬৩ ভাগ, পাকস্থলির ক্যান্সার ৪৭ ভাগ, কোলন ক্যান্সার ৪৫ ভাগ, প্যানক্রিয়াসের ক্যান্সার ৩৯ ভাগ, স্তন ক্যান্সার ৩৮ ভাগ, ফুসফুসের ক্যান্সার ৩৬ ভাগ, কিডনির ক্যান্সার ২৪ ভাগ ও গলব্লাডারের ক্যান্সার শতকরা ২১ ভাগ। গবেষণায় বলা হয়, ধূমপান থেকে ফুসফুসের ক্যান্সারের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি।
এ ছাড়া গবেষকদের মতে সময়মত পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে প্রাথমিক অবস্থায় ক্যান্সার শনাক্ত হলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্যান্সারের চিকিৎসা সম্ভব। এজন্য সমস্যা অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। দীর্ঘমেয়াদি কাশি, দীর্ঘমেয়াদি জ্বর, শরীরের ক্রমান্বয়ে ওজন হ্রাস। কোনো অর্গানিক ব্যথা যেমন-লিভার, কিডনি, মূত্রাশয়, ফুসফুসের দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা থাকলে অবশ্যই চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এতে একদিকে যেমন দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকা যায় তেমনি কোনো বিরূপ অবস্থা থাকলে তাও শনাক্ত করা সম্ভব।