01-10-2017, 02:03 PM
দাম্পত্য সম্পর্ক গড়ে ওঠার পর তাতে বিশ্বাসভঙ্গ করার ঘটনা বর্তমানে যেন বেড়েই চলেছে। এতে বহু পরিবারই ভেঙে পড়ছে। কিন্তু আপনি কিভাবে বুঝবেন আপনার সঙ্গী বিশ্বাসভঙ্গ করেছেন কি না? এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ইন্ডিপেনডেন্ট।
এক জরিপে দেখা যায় প্রায় ৮৫ শতাংশ নারী মনে করেন তাদের স্বামী অন্য কারো সঙ্গে সম্পর্ক গড়েছেন। অন্যদিকে প্রায় ৫০ শতাংশ পুরুষের সন্দেহ সঠিক হয় যে, তার সঙ্গী অন্য কোনো ব্যক্তির সঙ্গে সম্পর্ক গড়েছেন। আর এ বিষয়গুলো সন্দেহ করলেই যে সত্য প্রমাণিত হবে, এমন কোনো কথা নেই। প্রায় সময়েই মানুষ নানা লক্ষণে বুঝতে পারে যে তার সঙ্গী অন্য কারো সঙ্গে সম্পর্ক গড়েছেন।
সঙ্গী তার প্রতি কতখানি সৎ রয়েছেন তা বের করার জন্য গোয়েন্দা সংস্থাও গড়ে উঠেছে। এ সংস্থার কাজ হলো, কেউ যখন সন্দেহ করে তার সঙ্গী বিশ্বাসভঙ্গ করছেন তখন তা যাচাই করে দেখা। আর এ বিষয়ে কাজ করছেন রড্রিগেজ ও তার টিম। কোনো ব্যক্তির সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের প্রয়োজন হলে অনেকেই এখন তাদের নিয়োগ করছেন। আর নিয়োগ পাওয়ার পর সে ব্যক্তির নাড়ি-নক্ষত্র সবই অনুসন্ধান করা হয়। কোনো সম্পর্ক বিষয়ে বিশ্বাসঘাতকতা করলে তারা তার ভিডিওসহ বিস্তারিত উপস্থাপন করে।
কিন্তু সঙ্গীর কোন কোন আচরণ দেখে বোঝা সম্ভব তিনি বিশ্বাসঘাতকতা করছেন কি না?
❏ এ বিষয়ে কয়েকটি লক্ষণের কথা জানিয়েছেন রড্রিগেজ। এগুলো হলো...
- হঠাৎ করে যৌনতায় আগ্রহ হারানো
- ফোনে ফিসফিস করে কথা বলা
- বন্ধুদের সঙ্গে বেশি বেশি বেড়াতে যাওয়া
- তার কম্পিউটার, ফোন ও এ ধরনের ব্যক্তিগত ডিভাইসের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন। যেন অন্য কেউ প্রবেশ করতে না পারে
- ইন্টারনেট হিস্টোরি ক্লিয়ার করা
- বাড়ির বাইরে বেশি সময় কাটানো
- হোটেল-রেস্টুরেন্টের কিংবা কেনাকাটার বিলের কপি পাওয়া, যার কোনো ব্যাখ্যা নেই
- দেরি করি বাড়িতে ফেরা
- পারফিউমের গন্ধ
সঙ্গীর যদি হঠাৎ করে এসব পরিবর্তন হয় তাহলেই যে সন্দেহ করতে হবে এমন কোনো কথা নেই। তবে বিষয়টি হলো একটু চোখকান খোলা রাখা যেতেই পারে।
এক জরিপে দেখা যায় প্রায় ৮৫ শতাংশ নারী মনে করেন তাদের স্বামী অন্য কারো সঙ্গে সম্পর্ক গড়েছেন। অন্যদিকে প্রায় ৫০ শতাংশ পুরুষের সন্দেহ সঠিক হয় যে, তার সঙ্গী অন্য কোনো ব্যক্তির সঙ্গে সম্পর্ক গড়েছেন। আর এ বিষয়গুলো সন্দেহ করলেই যে সত্য প্রমাণিত হবে, এমন কোনো কথা নেই। প্রায় সময়েই মানুষ নানা লক্ষণে বুঝতে পারে যে তার সঙ্গী অন্য কারো সঙ্গে সম্পর্ক গড়েছেন।
সঙ্গী তার প্রতি কতখানি সৎ রয়েছেন তা বের করার জন্য গোয়েন্দা সংস্থাও গড়ে উঠেছে। এ সংস্থার কাজ হলো, কেউ যখন সন্দেহ করে তার সঙ্গী বিশ্বাসভঙ্গ করছেন তখন তা যাচাই করে দেখা। আর এ বিষয়ে কাজ করছেন রড্রিগেজ ও তার টিম। কোনো ব্যক্তির সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের প্রয়োজন হলে অনেকেই এখন তাদের নিয়োগ করছেন। আর নিয়োগ পাওয়ার পর সে ব্যক্তির নাড়ি-নক্ষত্র সবই অনুসন্ধান করা হয়। কোনো সম্পর্ক বিষয়ে বিশ্বাসঘাতকতা করলে তারা তার ভিডিওসহ বিস্তারিত উপস্থাপন করে।
কিন্তু সঙ্গীর কোন কোন আচরণ দেখে বোঝা সম্ভব তিনি বিশ্বাসঘাতকতা করছেন কি না?
❏ এ বিষয়ে কয়েকটি লক্ষণের কথা জানিয়েছেন রড্রিগেজ। এগুলো হলো...
- হঠাৎ করে যৌনতায় আগ্রহ হারানো
- ফোনে ফিসফিস করে কথা বলা
- বন্ধুদের সঙ্গে বেশি বেশি বেড়াতে যাওয়া
- তার কম্পিউটার, ফোন ও এ ধরনের ব্যক্তিগত ডিভাইসের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন। যেন অন্য কেউ প্রবেশ করতে না পারে
- ইন্টারনেট হিস্টোরি ক্লিয়ার করা
- বাড়ির বাইরে বেশি সময় কাটানো
- হোটেল-রেস্টুরেন্টের কিংবা কেনাকাটার বিলের কপি পাওয়া, যার কোনো ব্যাখ্যা নেই
- দেরি করি বাড়িতে ফেরা
- পারফিউমের গন্ধ
সঙ্গীর যদি হঠাৎ করে এসব পরিবর্তন হয় তাহলেই যে সন্দেহ করতে হবে এমন কোনো কথা নেই। তবে বিষয়টি হলো একটু চোখকান খোলা রাখা যেতেই পারে।