02-20-2017, 09:35 AM
সকালে কাঁচা ছোলা বাঁচাতে পারে আপনার জীবন
অনেকেই আছেন সারারাত
ভিজিয়ে রেখে সকালে ছোলা
কাঁচা খান। যা শরীরের জন্য
অনেক উপকারি এবং স্বাস্থ্যকর।
কাঁচা ছোলার গুণ সম্পর্কে আমরা
সবাই জানি। প্রতি ১০০ গ্রাম
খাদ্যপোযগী ছোলায় আমিষ
প্রায় ১৮ গ্রাম,
কার্বোহাইড্রেট প্রায় ৬৫
গ্রাম, ফ্যাট মাত্র ৫ গ্রাম, ২০০
মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম,
ভিটামিন ‘এ’ প্রায় ১৯২
মাইক্রোগ্রাম এবং প্রচুর
পরিমাণে ভিটামিন বি-১ ও
বি-২ আছে। এছাড়াও ছোলায়
বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন,
খনিজ লবণ, ম্যাগনেশিয়াম ও
ফসফরাস রয়েছে। এছাড়াও
রয়েছে আরও অনেক উপকার।
আসুন জেনে নেই ছোলা কাঁচা
খাওয়ার উপকারিতা –
– ছোলায় শর্করার গ্লাইসেমিক
ইনডেক্সের পরিমাণ কম থাকায়
শরীরে প্রবেশ করার পর অস্থির
ভাব দূর হয়।
– ছোলাতে দ্রবণীয় এবং
অদ্রবণীয় উভয় ধরনের খাদ্য আঁশ
আছে। এই খাদ্য আঁশ হৃদরোগে
আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে
দেয়।
– ছোলা খাদ্যনালীতে ক্ষতিকর
জীবাণু দূর করে ক্যান্সার হওয়ার
আশঙ্কা কমায়।
– ছোলার শর্করা গ্লুকোজ হয়ে
দ্রুত রক্তে যায় না। তাই
ডায়াবেটিকস রোগীর জন্য
ছোলা খুবই উপকারী খাবার।
– ছোলার ফ্যাটের বেশিরভাগই
পলি আনস্যাচুয়েটেড। এই ফ্যাট
শরীরের জন্য মোটেই ক্ষতিকর নয়,
বরং রক্তের চর্বি কমায়।
– কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে কাঁচা
আদার সঙ্গে খেলে শরীরে আমিষ
ও অ্যান্টিবায়োটিকের
চাহিদা পূরণ হয়।
– আমিষ মানুষকে শক্তিশালী ও
স্বাস্থ্যবান বানায় এবং
অ্যান্টিবায়োটিক যে
কোনো অসুখের জন্য প্রতিরোধ
গড়ে তোলে। ছোলা খাওয়ার
পর বেশ অল্প সময়েই হজম হয়।
– ছোলার আঁশ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর
করে।
– ছোলায় বেশ ভাল পরিমাণ
ফলিক এসিড থাকায় রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়।
– ছোলায় থাকা প্রচুর
পরিমাণে ক্যালরি দীর্ঘক্ষণ
ধরে শরীরে শক্তির যোগান
দেয়।
অনেকেই আছেন সারারাত
ভিজিয়ে রেখে সকালে ছোলা
কাঁচা খান। যা শরীরের জন্য
অনেক উপকারি এবং স্বাস্থ্যকর।
কাঁচা ছোলার গুণ সম্পর্কে আমরা
সবাই জানি। প্রতি ১০০ গ্রাম
খাদ্যপোযগী ছোলায় আমিষ
প্রায় ১৮ গ্রাম,
কার্বোহাইড্রেট প্রায় ৬৫
গ্রাম, ফ্যাট মাত্র ৫ গ্রাম, ২০০
মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম,
ভিটামিন ‘এ’ প্রায় ১৯২
মাইক্রোগ্রাম এবং প্রচুর
পরিমাণে ভিটামিন বি-১ ও
বি-২ আছে। এছাড়াও ছোলায়
বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন,
খনিজ লবণ, ম্যাগনেশিয়াম ও
ফসফরাস রয়েছে। এছাড়াও
রয়েছে আরও অনেক উপকার।
আসুন জেনে নেই ছোলা কাঁচা
খাওয়ার উপকারিতা –
– ছোলায় শর্করার গ্লাইসেমিক
ইনডেক্সের পরিমাণ কম থাকায়
শরীরে প্রবেশ করার পর অস্থির
ভাব দূর হয়।
– ছোলাতে দ্রবণীয় এবং
অদ্রবণীয় উভয় ধরনের খাদ্য আঁশ
আছে। এই খাদ্য আঁশ হৃদরোগে
আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে
দেয়।
– ছোলা খাদ্যনালীতে ক্ষতিকর
জীবাণু দূর করে ক্যান্সার হওয়ার
আশঙ্কা কমায়।
– ছোলার শর্করা গ্লুকোজ হয়ে
দ্রুত রক্তে যায় না। তাই
ডায়াবেটিকস রোগীর জন্য
ছোলা খুবই উপকারী খাবার।
– ছোলার ফ্যাটের বেশিরভাগই
পলি আনস্যাচুয়েটেড। এই ফ্যাট
শরীরের জন্য মোটেই ক্ষতিকর নয়,
বরং রক্তের চর্বি কমায়।
– কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে কাঁচা
আদার সঙ্গে খেলে শরীরে আমিষ
ও অ্যান্টিবায়োটিকের
চাহিদা পূরণ হয়।
– আমিষ মানুষকে শক্তিশালী ও
স্বাস্থ্যবান বানায় এবং
অ্যান্টিবায়োটিক যে
কোনো অসুখের জন্য প্রতিরোধ
গড়ে তোলে। ছোলা খাওয়ার
পর বেশ অল্প সময়েই হজম হয়।
– ছোলার আঁশ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর
করে।
– ছোলায় বেশ ভাল পরিমাণ
ফলিক এসিড থাকায় রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়।
– ছোলায় থাকা প্রচুর
পরিমাণে ক্যালরি দীর্ঘক্ষণ
ধরে শরীরে শক্তির যোগান
দেয়।