02-21-2017, 09:36 PM
মানুষের দুধ দাঁত পড়ে যাওয়ার পরে যে স্থায়ী দাঁত উঠে তা যদি একবার নষ্ট হয়ে যায় তাহলে আর পুনরায় উঠে না। কথায় আছে ‘দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম বোঝে না কেউ’। কথাটি আসলে অনেকের ক্ষেত্রেই সত্যি। কারণ দাঁতে যখন কোন সমস্যা হয় কেবল তখনই আমরা দাঁত নিয়ে চিন্তিত হই। ভালো টুথব্রাশ ও টুথপেস্ট ব্যবহার করা ছাড়াও দাঁতের ক্ষয়রোধ করা ও মাড়ির যত্নের জন্য আরো বিশেষ কিছু করা প্রয়োজন যা বেশিরভাগ মানুষই করেন না।
ওরাল হাইজিন প্রোডাক্টে প্রায়ই সোডিয়াম লরেল সালফেট এবং ট্রাইক্লোসান নামক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট ধারণ করে যাদের কারসিনোজেনিক বৈশিষ্ট্য থাকে এবং এন্ডোক্রাইন গ্রন্থির কাজে সমস্যা সৃষ্টি করে। তাই রাসায়নিক দাঁত পরিষ্কারকের ব্যবহার সীমিত করা এবং প্রাকৃতিক কিছু ব্যবহার করা উচিৎ। দাঁত এবং মাড়ির স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য প্রতিদিন ব্যবহার করতে পারেন যে এসেনশিয়াল অয়েলগুলো সেগুলোর বিষয়ে জেনে নিই চলুন।
১। লবঙ্গের তেল
প্রাকৃতিকভাবে মুখের স্বাস্থ্যের উন্নতির কথা বলতে গেলেই লবঙ্গ ও লবঙ্গের তেলের নাম প্রথমেই চলে আসে। মুখের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করা ছাড়াও এই প্রাকৃতিক বেদনানাশকটি অ্যালোপ্যাথিক পেইন কিলারের চেয়ে অনেক বেশি নিরাপদ এবং কার্যকরী। যদিও বেশি পরিমাণে ব্যবহার করলে লবঙ্গের তেল মুখে অসাড়তার সৃষ্টি করতে পারে। ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক কাপ উষ্ণ পানিতে একফোঁটা লবঙ্গের তেল মিশিয়ে কুলকুচি করুন।
২। দারুচিনি তেল
মুখের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করার ক্ষেত্রে লবঙ্গের তেল অনেক বেশি শক্তিশালী এই বিষয়টি সত্যি। কিন্তু গবেষণায় পরামর্শ দেয়া হয়েছে যে, দারুচিনির তেল লবঙ্গের তেলের চেয়েও অনেক বেশি কার্যকরী মুখের অণুজীবকে প্রতিহত করার ক্ষেত্রে। কিন্তু লবঙ্গের তেলের মতোই দারুচিনির তেল ও বেশি ব্যবহার করলে মুখে হুল ফোটানোর মত যন্ত্রণা সৃষ্টি করতে পারে। এ কারণে কুলকুচি করার জন্য উষ্ণ পানিতে দুই ফোঁটার বেশি দারুচিনি তেল ব্যবহার করবেন না।
৩। পিপারমিন্ট অয়েল
পিপারমিন্ট অয়েলের সুগন্ধ নিঃশ্বাসে সজীবতা দেয়া ছাড়াও আরো অনেক কাজ করে। এর শক্তিশালী জীবাণুরোধী উপাদান দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
৪। পুদিনার তেল
পুদিনার এসেনশিয়াল অয়েলে পিপারমেন্ট অয়েলের মতোই উপাদান থাকে। এটি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিসেপ্টিক হিসেবে কাজ করে। এটি জীবাণু দূর করে এবং ক্ষত নিরাময়ে কাজ করে। এছাড়াও এটি মাড়ির টিস্যুকে নমনীয় হতে সাহায্য করে।
সূত্র: দ্যা হেলথ সাইট ও বডি আনবারডেন্ড
সম্পাদনা : কে এন দেয়া
ওরাল হাইজিন প্রোডাক্টে প্রায়ই সোডিয়াম লরেল সালফেট এবং ট্রাইক্লোসান নামক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট ধারণ করে যাদের কারসিনোজেনিক বৈশিষ্ট্য থাকে এবং এন্ডোক্রাইন গ্রন্থির কাজে সমস্যা সৃষ্টি করে। তাই রাসায়নিক দাঁত পরিষ্কারকের ব্যবহার সীমিত করা এবং প্রাকৃতিক কিছু ব্যবহার করা উচিৎ। দাঁত এবং মাড়ির স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য প্রতিদিন ব্যবহার করতে পারেন যে এসেনশিয়াল অয়েলগুলো সেগুলোর বিষয়ে জেনে নিই চলুন।
১। লবঙ্গের তেল
প্রাকৃতিকভাবে মুখের স্বাস্থ্যের উন্নতির কথা বলতে গেলেই লবঙ্গ ও লবঙ্গের তেলের নাম প্রথমেই চলে আসে। মুখের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করা ছাড়াও এই প্রাকৃতিক বেদনানাশকটি অ্যালোপ্যাথিক পেইন কিলারের চেয়ে অনেক বেশি নিরাপদ এবং কার্যকরী। যদিও বেশি পরিমাণে ব্যবহার করলে লবঙ্গের তেল মুখে অসাড়তার সৃষ্টি করতে পারে। ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক কাপ উষ্ণ পানিতে একফোঁটা লবঙ্গের তেল মিশিয়ে কুলকুচি করুন।
২। দারুচিনি তেল
মুখের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করার ক্ষেত্রে লবঙ্গের তেল অনেক বেশি শক্তিশালী এই বিষয়টি সত্যি। কিন্তু গবেষণায় পরামর্শ দেয়া হয়েছে যে, দারুচিনির তেল লবঙ্গের তেলের চেয়েও অনেক বেশি কার্যকরী মুখের অণুজীবকে প্রতিহত করার ক্ষেত্রে। কিন্তু লবঙ্গের তেলের মতোই দারুচিনির তেল ও বেশি ব্যবহার করলে মুখে হুল ফোটানোর মত যন্ত্রণা সৃষ্টি করতে পারে। এ কারণে কুলকুচি করার জন্য উষ্ণ পানিতে দুই ফোঁটার বেশি দারুচিনি তেল ব্যবহার করবেন না।
৩। পিপারমিন্ট অয়েল
পিপারমিন্ট অয়েলের সুগন্ধ নিঃশ্বাসে সজীবতা দেয়া ছাড়াও আরো অনেক কাজ করে। এর শক্তিশালী জীবাণুরোধী উপাদান দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
৪। পুদিনার তেল
পুদিনার এসেনশিয়াল অয়েলে পিপারমেন্ট অয়েলের মতোই উপাদান থাকে। এটি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিসেপ্টিক হিসেবে কাজ করে। এটি জীবাণু দূর করে এবং ক্ষত নিরাময়ে কাজ করে। এছাড়াও এটি মাড়ির টিস্যুকে নমনীয় হতে সাহায্য করে।
সূত্র: দ্যা হেলথ সাইট ও বডি আনবারডেন্ড
সম্পাদনা : কে এন দেয়া