02-21-2017, 09:37 PM
আপনার কী ঘাড়ের অষ্টিওকন্ড্রোসিস এর সমস্যা আছে? তাহলে এর থেকে মুক্ত হওয়া কঠিন কিন্তু অসম্ভব নয়। খুবই সহজ একটি উপায় আছে এই সমস্যাটি থেকে মুক্ত হওয়ার। এটি ব্যবহার করলে সহজেই আপনি ব্যথামুক্ত থাকতে পারবেন।
এটি হচ্ছে অপরিশোধিত ভেজিটেবল অয়েল এবং লবণের মিশ্রণ। এই মিশ্রণটি তৈরি করতে আপনার যা প্রয়োজন হবে তা হল ১০ টেবিল চামচ লবণ (সামুদ্রিক লবণ ব্যবহার করতে পারেন) ও ২০ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল বা সূর্যমুখীর তেল।
একটি কাঁচের পাত্রে লবণ এবং তেল মিশ্রিত করুন এবং এর মুখ বন্ধ করে রেখে দিন কয়েকদিন যাবৎ। কয়েকদিন পরে হালকা একটি মিশ্রণ তৈরি হবে।
মেরুদন্ডের কশেরুকার যে স্থানে ব্যথা হয় সেখানে প্রতিদিন সকালে মালিশ করুন এই মিশ্রণটি। প্রথমে ২-৩ মিনিট ম্যাসাজ করুন, তারপর ২-৩ মিনিট করে বাড়াতে থাকুন ম্যাসাজের সময়, এভাবে আস্তে আস্তে ম্যাসাজ করুন ২০ মিনিট পর্যন্ত। ম্যাসাজের পর একটি উষ্ণ কাপড় দিয়ে ঢেকে দিন ব্যথার স্থানটি।
এই পদ্ধতি ব্যবহারের ফলে ত্বকে হালকা যন্ত্রণা বা র্যাশ সৃষ্টি হতে পারে। এক্ষেত্রে ওই স্থানটি শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে নিন এবং বেবি পাউডার ছিটিয়ে দিন।
এই পদ্ধতিটি ১০ দিন অনুসরণ করলে রক্ত সংবহনের উন্নতি হয় এবং অস্থি ও তরুণাস্থির পেশীর পুনর্গঠনে সাহায্য করে। ৮-১০ দিন এই পদ্ধতি ব্যবহারে ফলে আমূল পরিবর্তন দেখা যায়।
মেরুদণ্ডের শিরদাঁড়ায় রক্ত প্রবাহ পুনর্গঠিত হলে মাথাব্যথা দূর হয় এবং দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটে। এভাবে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ ও দূর হয় এবং বিপাক ক্রিয়া স্বাভাবিক হয়।
এই পরিষ্কার প্রক্রিয়ার সময় আপনার তন্দ্রা বা মাথা ঘুরানোর মত সামান্য সমস্যা হতে পারে। কিন্তু এটি প্রায়ই হয় না। এই প্রক্রিয়ায় অষ্টিওকন্ড্রোসিস দূর হয় কোন প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই এবং চমৎকার ফলাফল পাওয়া যায়। ঘাড় ব্যথা ছাড়াও হাঁটু ব্যথা, পিঠে ব্যথা ইত্যাদি ব্যথার ক্ষেত্রেও ব্যবহার করতে পারেন এই মিশ্রণটি।
সূত্র : কুইজিন এন্ড হেলথ
এটি হচ্ছে অপরিশোধিত ভেজিটেবল অয়েল এবং লবণের মিশ্রণ। এই মিশ্রণটি তৈরি করতে আপনার যা প্রয়োজন হবে তা হল ১০ টেবিল চামচ লবণ (সামুদ্রিক লবণ ব্যবহার করতে পারেন) ও ২০ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল বা সূর্যমুখীর তেল।
একটি কাঁচের পাত্রে লবণ এবং তেল মিশ্রিত করুন এবং এর মুখ বন্ধ করে রেখে দিন কয়েকদিন যাবৎ। কয়েকদিন পরে হালকা একটি মিশ্রণ তৈরি হবে।
মেরুদন্ডের কশেরুকার যে স্থানে ব্যথা হয় সেখানে প্রতিদিন সকালে মালিশ করুন এই মিশ্রণটি। প্রথমে ২-৩ মিনিট ম্যাসাজ করুন, তারপর ২-৩ মিনিট করে বাড়াতে থাকুন ম্যাসাজের সময়, এভাবে আস্তে আস্তে ম্যাসাজ করুন ২০ মিনিট পর্যন্ত। ম্যাসাজের পর একটি উষ্ণ কাপড় দিয়ে ঢেকে দিন ব্যথার স্থানটি।
এই পদ্ধতি ব্যবহারের ফলে ত্বকে হালকা যন্ত্রণা বা র্যাশ সৃষ্টি হতে পারে। এক্ষেত্রে ওই স্থানটি শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে নিন এবং বেবি পাউডার ছিটিয়ে দিন।
এই পদ্ধতিটি ১০ দিন অনুসরণ করলে রক্ত সংবহনের উন্নতি হয় এবং অস্থি ও তরুণাস্থির পেশীর পুনর্গঠনে সাহায্য করে। ৮-১০ দিন এই পদ্ধতি ব্যবহারে ফলে আমূল পরিবর্তন দেখা যায়।
মেরুদণ্ডের শিরদাঁড়ায় রক্ত প্রবাহ পুনর্গঠিত হলে মাথাব্যথা দূর হয় এবং দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটে। এভাবে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ ও দূর হয় এবং বিপাক ক্রিয়া স্বাভাবিক হয়।
এই পরিষ্কার প্রক্রিয়ার সময় আপনার তন্দ্রা বা মাথা ঘুরানোর মত সামান্য সমস্যা হতে পারে। কিন্তু এটি প্রায়ই হয় না। এই প্রক্রিয়ায় অষ্টিওকন্ড্রোসিস দূর হয় কোন প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই এবং চমৎকার ফলাফল পাওয়া যায়। ঘাড় ব্যথা ছাড়াও হাঁটু ব্যথা, পিঠে ব্যথা ইত্যাদি ব্যথার ক্ষেত্রেও ব্যবহার করতে পারেন এই মিশ্রণটি।
সূত্র : কুইজিন এন্ড হেলথ