02-21-2017, 09:38 PM
পিতামাতা হিসেবে সন্তানের স্বাস্থ্য নিয়ে আপনি যেভাবে চিন্তা করবেন সেভাবে অন্য কেউ করবে না। তেমনি পরীক্ষার আগেও সন্তানের প্রতি বিশেষ যত্ন নেয়া আপনার কর্তব্য, যাতে সে পরীক্ষার জন্য তৈরি হতে পারে। এজন্য শিশুর পড়াশুনার প্রতি খেয়াল রাখার পাশাপাশি তার খাবারের প্রতিও বিশেষ নজর দেয়া প্রয়োজন যাতে সে সঠিক পুষ্টি পেতে পারে। শিশু যাতে তার স্কুলের পরীক্ষায় ভালো ফল করতে পারে এজন্য শিশুকে পরীক্ষার সময়ে কী ধরনের খাবার দিতে হয় সে বিষয়ে ডায়েটিশিয়ান এবং ন্যাচারোপ্যাথিক পুষ্টিবিজ্ঞানীর পরামর্শ জেনে নিই চলুন।
সঠিক ডায়েটের প্রয়োজনীয়তা :
পরীক্ষার আগে শিশুরা বেশ স্ট্রেসের মধ্যে থাকে যেহেতু তাদেরকে অনেক বেশি সময় পড়তে হয় এবং ভালো স্কোর তোলার চাপে থাকে। এজন্য সে অনেক ভয়ের মধ্যেও থাকে এবং তখন যদি তারা অস্বাস্থ্যকর খাবার খায় তাহলে সে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। সারাদিনে তাদের মধ্যে ক্লান্ত ও নিদ্রালু ভাব থাকে, এমনকি পরীক্ষা দেয়ার সময়ও। শিশু সন্তানের যেন এমন না হয় সে বিষয়টি নিশ্চিত করার দায়িত্ব পিতামাতার।
মস্তিষ্কের গঠনের জন্য খাদ্য অত্যাবশ্যকীয়। পরীক্ষার সময়ে অনেক বেশি পড়ার কারণে মস্তিষ্কের উপর অনেক বেশি চাপ পড়ে, তথ্য মনে রাখা ও ভালো পারফর্ম করার জন্য। সঠিক খাবার খেলে স্ট্রেস কমে, স্নায়ু শান্ত থাকে, শরীর হালকা ও সক্রিয় থাকে, নিদ্রালুতা প্রতিরোধ করে এবং মস্তিষ্কের কোষে ভালোভাবে পুষ্টি পৌঁছায় বলে স্মৃতিশক্তির উন্নতি হয়।
পরীক্ষার পূর্বে যে খাবারগুলো খাওয়া প্রয়োজন :
শিশুর পরীক্ষার পূর্বে নিম্ন গ্লাইসেমিক ইনডেক্স এর খাবার খাওয়া প্রয়োজন। এ ধরনের খাবার খেলে খুব দ্রুত রক্তের চিনির মাত্রা বৃদ্ধি পায় না এবং পরীক্ষার সময়ে অলসতা প্রতিরোধ করে। এছাড়াও তাদের উচ্চমানের পুষ্টিযুক্ত খাবার খেতে দিতে হবে যেমন- বাদাম, স্মুদি, চিজ ভেজিটেবল স্যান্ডউইচ ইত্যাদি।
পরীক্ষার সময়ের অনেক চমৎকার একটি খাবার হচ্ছে দই। দই এর সাথে চিনি মিশিয়ে খেলে তা স্নায়ুকে শান্ত করতে পারে এবং শক্তির নিঃসরণে এবং মস্তিষ্ককে সক্রিয় থাকতে সাহায্য করে। দই এর সাথে বাদাম ও ফল যোগ করলে তা আরো বেশি ভিটামিন ও মিনারেল পেতে সাহায্য করবে।
পরীক্ষার পূর্বে যে খাবারগুলো এড়িয়ে যাওয়া উচিৎ :
কিছু খাবার আছে যা শিশুকে পরীক্ষার সময়ে অনেক বেশি তন্দ্রাচ্ছন্ন করে তুলতে পারে। এর ফলে সে পরীক্ষায় খারাপ করতে পারে। এ রকম যেন না হয় সেজন্য পুষ্টিবিদের পরামর্শ হচ্ছে চিনি, উচ্চমাত্রার ফ্যাট ও প্রিজারভেটিভযুক্ত খাবার যেমন- প্যাকেটজাত ফলের জুস, পিজ্জা ও বার্গারের মত জাঙ্ক ফুড, সমুচা ও ফ্রাই এর মত ডিপ ফ্রাই ফুড ইত্যাদি খেতে না দেয়া।
এ ধরনের খাবার মস্তিষ্কের কোষের ক্ষতি করে, উদ্বিগ্নতা বা নার্ভাসনেস সৃষ্টি করে। শিশুকে ঘরে তৈরি খাবার দেয়াই উত্তম কারণ ঘরে তৈরি খাবার অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর হয় এবং পেটের সমস্যা হওয়া প্রতিরোধ করে। খাবার ছাড়াও আপনার সন্তান যেন সারাদিনে পর্যাপ্ত পানি পান করে সে বিষয়ে খেয়াল রাখুন, যাতে সে পানিশূন্যতার সমস্যায় না ভোগে।
সূত্র: দ্যা হেলথ সাইট
সঠিক ডায়েটের প্রয়োজনীয়তা :
পরীক্ষার আগে শিশুরা বেশ স্ট্রেসের মধ্যে থাকে যেহেতু তাদেরকে অনেক বেশি সময় পড়তে হয় এবং ভালো স্কোর তোলার চাপে থাকে। এজন্য সে অনেক ভয়ের মধ্যেও থাকে এবং তখন যদি তারা অস্বাস্থ্যকর খাবার খায় তাহলে সে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। সারাদিনে তাদের মধ্যে ক্লান্ত ও নিদ্রালু ভাব থাকে, এমনকি পরীক্ষা দেয়ার সময়ও। শিশু সন্তানের যেন এমন না হয় সে বিষয়টি নিশ্চিত করার দায়িত্ব পিতামাতার।
মস্তিষ্কের গঠনের জন্য খাদ্য অত্যাবশ্যকীয়। পরীক্ষার সময়ে অনেক বেশি পড়ার কারণে মস্তিষ্কের উপর অনেক বেশি চাপ পড়ে, তথ্য মনে রাখা ও ভালো পারফর্ম করার জন্য। সঠিক খাবার খেলে স্ট্রেস কমে, স্নায়ু শান্ত থাকে, শরীর হালকা ও সক্রিয় থাকে, নিদ্রালুতা প্রতিরোধ করে এবং মস্তিষ্কের কোষে ভালোভাবে পুষ্টি পৌঁছায় বলে স্মৃতিশক্তির উন্নতি হয়।
পরীক্ষার পূর্বে যে খাবারগুলো খাওয়া প্রয়োজন :
শিশুর পরীক্ষার পূর্বে নিম্ন গ্লাইসেমিক ইনডেক্স এর খাবার খাওয়া প্রয়োজন। এ ধরনের খাবার খেলে খুব দ্রুত রক্তের চিনির মাত্রা বৃদ্ধি পায় না এবং পরীক্ষার সময়ে অলসতা প্রতিরোধ করে। এছাড়াও তাদের উচ্চমানের পুষ্টিযুক্ত খাবার খেতে দিতে হবে যেমন- বাদাম, স্মুদি, চিজ ভেজিটেবল স্যান্ডউইচ ইত্যাদি।
পরীক্ষার সময়ের অনেক চমৎকার একটি খাবার হচ্ছে দই। দই এর সাথে চিনি মিশিয়ে খেলে তা স্নায়ুকে শান্ত করতে পারে এবং শক্তির নিঃসরণে এবং মস্তিষ্ককে সক্রিয় থাকতে সাহায্য করে। দই এর সাথে বাদাম ও ফল যোগ করলে তা আরো বেশি ভিটামিন ও মিনারেল পেতে সাহায্য করবে।
পরীক্ষার পূর্বে যে খাবারগুলো এড়িয়ে যাওয়া উচিৎ :
কিছু খাবার আছে যা শিশুকে পরীক্ষার সময়ে অনেক বেশি তন্দ্রাচ্ছন্ন করে তুলতে পারে। এর ফলে সে পরীক্ষায় খারাপ করতে পারে। এ রকম যেন না হয় সেজন্য পুষ্টিবিদের পরামর্শ হচ্ছে চিনি, উচ্চমাত্রার ফ্যাট ও প্রিজারভেটিভযুক্ত খাবার যেমন- প্যাকেটজাত ফলের জুস, পিজ্জা ও বার্গারের মত জাঙ্ক ফুড, সমুচা ও ফ্রাই এর মত ডিপ ফ্রাই ফুড ইত্যাদি খেতে না দেয়া।
এ ধরনের খাবার মস্তিষ্কের কোষের ক্ষতি করে, উদ্বিগ্নতা বা নার্ভাসনেস সৃষ্টি করে। শিশুকে ঘরে তৈরি খাবার দেয়াই উত্তম কারণ ঘরে তৈরি খাবার অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর হয় এবং পেটের সমস্যা হওয়া প্রতিরোধ করে। খাবার ছাড়াও আপনার সন্তান যেন সারাদিনে পর্যাপ্ত পানি পান করে সে বিষয়ে খেয়াল রাখুন, যাতে সে পানিশূন্যতার সমস্যায় না ভোগে।
সূত্র: দ্যা হেলথ সাইট