02-21-2017, 09:55 PM
হজম প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে অগ্ন্যাশয়। আমরা যে খাবার খাই তা থেকে গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান শোষণ করা আমাদের শরীরের পক্ষে সম্ভব হয় না যদি না অগ্ন্যাশয় ঠিকভাবে কাজ করে। অগ্ন্যাশয় থেকে এনজাইম নিঃসৃত হয়, যা পাকস্থলীর এসিডকে প্রশমিত করে। এনজাইম খাদ্যকে ভেঙে শোষণের উপযোগী করে তোলে। এছাড়াও অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন নামক হরমোন নিঃসৃত হয় যা রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে। অগ্ন্যাশয় যদি ঠিকভাবে কাজ না করে তাহলে শরীরের অন্যান্য কাজ ও প্রভাবিত হয়। তাই অগ্ন্যাশয়ের যত্ন নেয়া প্রয়োজন। এমন কিছু খাবার আছে যা অগ্ন্যাশয়ের জন্য উপকারী। চলুন তাহলে জেনে নিই এমন কিছু খাবারের কথা যা অগ্ন্যাশয়ের কাজের উন্নতিতে সাহায্য করে।
১। বেরি ফল
বেরি বা জাম জাতীয় ফল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের চমৎকার উৎস যা অগ্ন্যাশয়ের কাজের উন্নতি ঘটায়। ফ্রি র্যাডিকেলের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে এই ফলগুলো, যা অগ্ন্যাশয়ে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস হওয়ার কারণ।
২। চেরি ফল
চেরি ফলে উচ্চমাত্রার পেরিলাইল অ্যালকোহল থাকে, এই উপাদানটি অগ্ন্যাশয় ক্যান্সার হওয়া প্রতিরোধ করে। আমাদের সার্বিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতেও সাহায্য করে এটি। অগ্ন্যাশয়ের জন্য সবচেয়ে ভালো খাবার হিসেবে পরিচিত চেরি ফল।
৩। রসুন
অগ্ন্যাশয়কে সুরক্ষা দেয় এবং এর কাজের মাত্রা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে রসুন। কারণ রসুনে উচ্চ ঘনত্বের সালফার, সেলেনিয়াম, আরজিনিন, অলিগোস্যাকারাইডস এবং ফ্ল্যাভোনয়েড থাকে।
৪। পালংশাক
পালংশাক ভিটামিন বি এবং আয়রনের সমৃদ্ধ উৎস। এই দুটি অগ্ন্যাশয়ের জন্য অত্যাবশ্যকীয় পুষ্টি উপাদান।
৫। দই
দইয়ে প্রোবায়োটিক থাকে যা পরিপাকের জন্য এবং অগ্ন্যাশয়ের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। ফ্যাট-ফ্রি দই খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়।
৬। মাশরুম
মাশরুমে উচ্চ ঘনত্বের পুষ্টি উপাদান থাকে যা অগ্ন্যাশয়ের জন্য খুবই ভালো। মাশরুমে সেলেনিয়াম, ফাইবার, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন বি থাকে।
৭। ব্রোকলি
অ্যাপিজেনিন নামক ফ্ল্যাভোনয়েড থাকে মাশরুমে যা অগ্ন্যাশয়ের টিস্যুকে সুরক্ষা দেয়। অগ্ন্যাশয়ের শক্তি বৃদ্ধিকারী খাবারগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম।
৮। লাল আঙ্গুর
অগ্ন্যাশয়ের জন্য অত্যন্ত উপকারী লাল আঙ্গুর। কারণ এতে ভিটামিন, মিনারেল এবং অন্য অত্যাবশ্যকীয় পুষ্টি উপাদান থাকে।
৯। মিষ্টি আলু
মিষ্টি আলুতে উচ্চ ঘনত্বের বিটা ক্যারোটিন থাকে যা একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। অগ্ন্যাশয়কে সহযোগিতা করে এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
১০। টমেটো
ভিটামিন সি ও লাইকোপিন এর অনেক ভালো উৎস টমেটো, যা একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। অগ্ন্যাশয়ের স্বাস্থ্যের সুরক্ষায় এবং উন্নতিতে সাহায্য করে টমেটোর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট।
সূত্র: বোল্ডস্কাই
১। বেরি ফল
বেরি বা জাম জাতীয় ফল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের চমৎকার উৎস যা অগ্ন্যাশয়ের কাজের উন্নতি ঘটায়। ফ্রি র্যাডিকেলের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে এই ফলগুলো, যা অগ্ন্যাশয়ে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস হওয়ার কারণ।
২। চেরি ফল
চেরি ফলে উচ্চমাত্রার পেরিলাইল অ্যালকোহল থাকে, এই উপাদানটি অগ্ন্যাশয় ক্যান্সার হওয়া প্রতিরোধ করে। আমাদের সার্বিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতেও সাহায্য করে এটি। অগ্ন্যাশয়ের জন্য সবচেয়ে ভালো খাবার হিসেবে পরিচিত চেরি ফল।
৩। রসুন
অগ্ন্যাশয়কে সুরক্ষা দেয় এবং এর কাজের মাত্রা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে রসুন। কারণ রসুনে উচ্চ ঘনত্বের সালফার, সেলেনিয়াম, আরজিনিন, অলিগোস্যাকারাইডস এবং ফ্ল্যাভোনয়েড থাকে।
৪। পালংশাক
পালংশাক ভিটামিন বি এবং আয়রনের সমৃদ্ধ উৎস। এই দুটি অগ্ন্যাশয়ের জন্য অত্যাবশ্যকীয় পুষ্টি উপাদান।
৫। দই
দইয়ে প্রোবায়োটিক থাকে যা পরিপাকের জন্য এবং অগ্ন্যাশয়ের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। ফ্যাট-ফ্রি দই খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়।
৬। মাশরুম
মাশরুমে উচ্চ ঘনত্বের পুষ্টি উপাদান থাকে যা অগ্ন্যাশয়ের জন্য খুবই ভালো। মাশরুমে সেলেনিয়াম, ফাইবার, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন বি থাকে।
৭। ব্রোকলি
অ্যাপিজেনিন নামক ফ্ল্যাভোনয়েড থাকে মাশরুমে যা অগ্ন্যাশয়ের টিস্যুকে সুরক্ষা দেয়। অগ্ন্যাশয়ের শক্তি বৃদ্ধিকারী খাবারগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম।
৮। লাল আঙ্গুর
অগ্ন্যাশয়ের জন্য অত্যন্ত উপকারী লাল আঙ্গুর। কারণ এতে ভিটামিন, মিনারেল এবং অন্য অত্যাবশ্যকীয় পুষ্টি উপাদান থাকে।
৯। মিষ্টি আলু
মিষ্টি আলুতে উচ্চ ঘনত্বের বিটা ক্যারোটিন থাকে যা একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। অগ্ন্যাশয়কে সহযোগিতা করে এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
১০। টমেটো
ভিটামিন সি ও লাইকোপিন এর অনেক ভালো উৎস টমেটো, যা একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। অগ্ন্যাশয়ের স্বাস্থ্যের সুরক্ষায় এবং উন্নতিতে সাহায্য করে টমেটোর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট।
সূত্র: বোল্ডস্কাই