02-28-2017, 11:29 PM
আমেরিকার এক শহরে এক নাম করা ব্যবসায়ী ছিলো। টাকা, পয়সা, নামে, দামে, কোনো কিছুরই তার অভাব ছিলো না। কিন্তু তার আধুনিক সমাজে মুখ দেখাতে পারতোনা সুধু তার মায়ের জন্য।
কারন তার মা ছিলো অন্ধ। মায়ের মুখে ছিলো আগুনে পোড়া দাগ আর মাথায় কোনো চুল ছিলো না। তাই আধুনিক সমাজে নিজের মানসম্মান বজায় রাখার
জন্য মা কে বাসা থেকে বের করে দিলো।
বেচারি অন্ধ মা কেদে কেদে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন। হঠাৎ একটি গাড়িতে ধাক্কা খেয়ে বৃদ্ধা
মা মারা গেলেন। ছেলে শুনে খুব একটা কষ্ট পেলো না।
ভাবলো আপদ বিদায় হয়েছে। কিছুদিন পর কোনো ডকুমেন্ট খুজতে খুজতে মায়ের ঘরে মায়ের লেখা একটা ডাইরি পেল।
ডাইরিতে লেখা ছিলো
...০৫-১২-১৯৮০ — আজ আমি সুন্দরী মিস আমেরিকা হয়েছি।
০২-০৫-১৯৮৩ — আজ আমি গর্ভপাত করাইনি তাই আমার স্বামী আমাকে ছেড়ে চলে গেছে।
০৭-০৩-১৯৮৫ — আজ আমার বাড়িতে আগুন লেগেছিলো। আমি বাহিরে ছিলাম। আর আমার কলিজার
টুকরা ছেলে বাড়ির ভিতোরে ছিলো। নিজের জীবন বাজি রেখে সুধু ছেলের জীবন বাচাতে গিয়ে আগুন লেগে আমার চুল এবং মুখ পুড়ে আমার সম্মস্ত সোন্দরজ্য ছাই
হয়ে গেছে। তাতেআমার কোন দুঃখ নেই। কিন্তু তবু আমার কলিজার টুকরা ছেলের চোখ দুটো আমি বাচাতে পারিনি।
০৭-১৫-১৯৮৫ — আজ আমার নিজের চোখ দুটো আমার
ছেলে কে দিতে যাচ্ছি।
THE END OF MY LIFE DAIRY...ডাইরিটি পড়ে ছেলে পাগলের মতো কাদতে কাদতে দেয়ালে মাথা আছ ড়াতে আছড়াতে অজ্ঞান হয়ে গেল।
উপদেশঃ যারা মা- বাবাকে অবজ্ঞা করে তাঁরা পৃথিবীতেই
নরক যন্ত্রণা ভোগ করে। তাই মাকে ভালোবাসা উচিত ।
কারন তার মা ছিলো অন্ধ। মায়ের মুখে ছিলো আগুনে পোড়া দাগ আর মাথায় কোনো চুল ছিলো না। তাই আধুনিক সমাজে নিজের মানসম্মান বজায় রাখার
জন্য মা কে বাসা থেকে বের করে দিলো।
বেচারি অন্ধ মা কেদে কেদে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন। হঠাৎ একটি গাড়িতে ধাক্কা খেয়ে বৃদ্ধা
মা মারা গেলেন। ছেলে শুনে খুব একটা কষ্ট পেলো না।
ভাবলো আপদ বিদায় হয়েছে। কিছুদিন পর কোনো ডকুমেন্ট খুজতে খুজতে মায়ের ঘরে মায়ের লেখা একটা ডাইরি পেল।
ডাইরিতে লেখা ছিলো
...০৫-১২-১৯৮০ — আজ আমি সুন্দরী মিস আমেরিকা হয়েছি।
০২-০৫-১৯৮৩ — আজ আমি গর্ভপাত করাইনি তাই আমার স্বামী আমাকে ছেড়ে চলে গেছে।
০৭-০৩-১৯৮৫ — আজ আমার বাড়িতে আগুন লেগেছিলো। আমি বাহিরে ছিলাম। আর আমার কলিজার
টুকরা ছেলে বাড়ির ভিতোরে ছিলো। নিজের জীবন বাজি রেখে সুধু ছেলের জীবন বাচাতে গিয়ে আগুন লেগে আমার চুল এবং মুখ পুড়ে আমার সম্মস্ত সোন্দরজ্য ছাই
হয়ে গেছে। তাতেআমার কোন দুঃখ নেই। কিন্তু তবু আমার কলিজার টুকরা ছেলের চোখ দুটো আমি বাচাতে পারিনি।
০৭-১৫-১৯৮৫ — আজ আমার নিজের চোখ দুটো আমার
ছেলে কে দিতে যাচ্ছি।
THE END OF MY LIFE DAIRY...ডাইরিটি পড়ে ছেলে পাগলের মতো কাদতে কাদতে দেয়ালে মাথা আছ ড়াতে আছড়াতে অজ্ঞান হয়ে গেল।
উপদেশঃ যারা মা- বাবাকে অবজ্ঞা করে তাঁরা পৃথিবীতেই
নরক যন্ত্রণা ভোগ করে। তাই মাকে ভালোবাসা উচিত ।